স্ট্রিম প্রতিবেদক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার দায় সরকার কোনোভাবে এড়াতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। তিনি বলেন, ওসমান হাদির রক্ত জনতাকে আরও নির্ভীক করে তুলবে।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) পুরানা পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জোহর নামাজের পর খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে এসব কথা বলেন মামুনুল হক।
দলের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদের সঞ্চালনায় বৈঠকে মামুনুল হক বলেন, নির্বাচন বানচাল করতে চব্বিশের পরাজিত শক্তি প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসে নেমেছে। তফসিল ঘোষণার পরও নির্বাচন কমিশন এবং প্রশাসন কেন সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অভিযান শুরু করতে পারেনি– এই প্রশ্ন আমাদের যুগপৎ বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ করেছে।
রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ক্ষমতার মোহে কেউ যেন আমরা পরাজিত শক্তির প্রতি বিন্দুমাত্র অনুকম্পা না দেখায়। যে যা করেছে, তার দায় তাকেই নিতে হবে। কাউকে আশ্রয়প্রশ্রয় দেওয়ার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। অন্যথায় পরিণতি শুভ হবে না। ভোট তো ফ্যাসিস্টদেরও ছিল। কিন্তু পালিয়ে যাওয়ার সময় তাদের সব দাবি ও অহংকার ভেঙে পড়ে।
খেলাফত মজলিসের আমির বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী কারা, আমরা অনুমান করতে পারি। ফ্যাসিবাদের প্রতীকের প্রতি যারা মায়াকান্না দেখায়, ভারতীয় আধিপত্যকে যারা প্রতিবেশী নাম দিয়ে বৈধতা দেয়, জরিপের নামে যারা আওয়ামী লীগকে নরমালাইজড করতে চায়, জনতার প্রতিরোধকে যারা ‘মব’ আখ্যা দেয় এবং উসকানিদাতাদের ব্যক্তিস্বাধীনতার নামে রক্ষা করে, তাদের সবাইকে থেমে যেতে হবে।
এ সময় মামুনুল হক হুঁশিয়ার করেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী সব পক্ষ ঐক্যবদ্ধভাবে চব্বিশের পরাজিত শক্তিকে প্রতিহত ও প্রতিরোধ না করলে তারা বাংলাদেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে। এদের হৃদয়ে বাংলাদেশ নেই, রয়েছে আধিপত্যবাদী ভারত। ভারতের আশ্রয়প্রশ্রয়ে থেকেই তারা আজীবন অপকর্ম করে এসেছে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, নায়েবে আমির মাওলানা আফজালুর রহমান, মাওলানা রেজাউল করীম জালালী, মুফতি সাঈদ নূর, মাওলানা মুহিউদ্দীন রব্বানী, মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী, মাওলানা কোরবান আলী কাসেমী, মাওলানা মাহবুবুল প্রমুখ।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার দায় সরকার কোনোভাবে এড়াতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক। তিনি বলেন, ওসমান হাদির রক্ত জনতাকে আরও নির্ভীক করে তুলবে।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) পুরানা পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জোহর নামাজের পর খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে এসব কথা বলেন মামুনুল হক।
দলের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদের সঞ্চালনায় বৈঠকে মামুনুল হক বলেন, নির্বাচন বানচাল করতে চব্বিশের পরাজিত শক্তি প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসে নেমেছে। তফসিল ঘোষণার পরও নির্বাচন কমিশন এবং প্রশাসন কেন সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক অভিযান শুরু করতে পারেনি– এই প্রশ্ন আমাদের যুগপৎ বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ করেছে।
রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ক্ষমতার মোহে কেউ যেন আমরা পরাজিত শক্তির প্রতি বিন্দুমাত্র অনুকম্পা না দেখায়। যে যা করেছে, তার দায় তাকেই নিতে হবে। কাউকে আশ্রয়প্রশ্রয় দেওয়ার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। অন্যথায় পরিণতি শুভ হবে না। ভোট তো ফ্যাসিস্টদেরও ছিল। কিন্তু পালিয়ে যাওয়ার সময় তাদের সব দাবি ও অহংকার ভেঙে পড়ে।
খেলাফত মজলিসের আমির বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী কারা, আমরা অনুমান করতে পারি। ফ্যাসিবাদের প্রতীকের প্রতি যারা মায়াকান্না দেখায়, ভারতীয় আধিপত্যকে যারা প্রতিবেশী নাম দিয়ে বৈধতা দেয়, জরিপের নামে যারা আওয়ামী লীগকে নরমালাইজড করতে চায়, জনতার প্রতিরোধকে যারা ‘মব’ আখ্যা দেয় এবং উসকানিদাতাদের ব্যক্তিস্বাধীনতার নামে রক্ষা করে, তাদের সবাইকে থেমে যেতে হবে।
এ সময় মামুনুল হক হুঁশিয়ার করেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী সব পক্ষ ঐক্যবদ্ধভাবে চব্বিশের পরাজিত শক্তিকে প্রতিহত ও প্রতিরোধ না করলে তারা বাংলাদেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে। এদের হৃদয়ে বাংলাদেশ নেই, রয়েছে আধিপত্যবাদী ভারত। ভারতের আশ্রয়প্রশ্রয়ে থেকেই তারা আজীবন অপকর্ম করে এসেছে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, নায়েবে আমির মাওলানা আফজালুর রহমান, মাওলানা রেজাউল করীম জালালী, মুফতি সাঈদ নূর, মাওলানা মুহিউদ্দীন রব্বানী, মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী, মাওলানা কোরবান আলী কাসেমী, মাওলানা মাহবুবুল প্রমুখ।

লাখ লাখ বুলেট দিয়েও আজাদির লড়াই স্তব্ধ করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেন, আজাদির বাংলাদেশই হচ্ছে আগামীর বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ২.০।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকে জুলাই অভ্যুত্থান নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে অবহিত করে রাজনৈতিক দলের নেতারা বলেছেন, এই অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার সব চেষ্টা রুখে দিতে দলগুলো ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরিতে দিল্লিতে বসে পরিকল্পনা করছে আওয়ামী লীগ। আর ভারত সরকারের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদ ছাড়া এ ধরনের তৎপরতা চালানো সম্ভব নয়।’
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপি থেকে পাঁচবার বহিষ্কৃত দুইবারের সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) আক্তারুজ্জামান বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দিয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে যোগ দেন এই বীর মুক্তিযোদ্ধা।
৬ ঘণ্টা আগে