স্ট্রিম প্রতিবেদক

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা না করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব জনবল নেই। নির্বাচন কমিশনের ওপর আমরা আস্থা-বিশ্বাস রাখতে চাই। তাদের আন্তরিকতা আছে।
গতকাল রোববার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে গণঅধিকার পরিষদের কার্যালয়ে বাংলাদেশে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে রাশেদ খাঁন এসব কথা বলেন।
রাশেদ খাঁন বলেন, পুলিশ- প্রশাসন ও সব সেক্টরে এখনো আওয়ামী লীগের দোসররা বহাল তবিয়তে। তাদের সংস্কার ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। সুতরাং, নির্বাচনের আগে প্রশাসনের সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ।
রাশেদ খাঁন বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে আজকে মোটামুটি দলগুলো ঐক্যমতে এসেছে। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং জুলাই সনদের পক্ষে গণভোটের বিষয়ে দলগুলো একমত হয়েছে। আমরা আশাবাদী, শিগগিরই আমরা পুরোপুরি ঐকমত্যে আসতে পারব। নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঐকমত্যে আসার বিকল্প নেই।ড
রাশেদ খাঁন বলেন, গণঅধিকার পরিষদ ইতোমধ্যে ৫০টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। শিগগিরই আরও ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত রয়েছে। গণঅধিকার পরিষদ দলের নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে অনুদান সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এখনো পর্যন্ত কারও সাথে আমাদের নির্বাচনী জোট হয়নি। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী পরিবেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
রাশেদ খাঁন অভিযোগ করে বলেন, ‘কিন্তু সেদিকে সরকার এখনো মনোযোগ দেয়নি। আর গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ আমাদের শতাধিক নেতা-কর্মীর ওপর হামলা হয়েছে। এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। সরকার এই ঘটনার বিচার করতে না পারলে নির্বাচনী পরিবেশ কিভাবে তৈরি করবে?’
ইইউর দুই সদস্যের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁনের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়।
আগামী নির্বাচনে গণঅধিকার পরিষদের প্রস্তুতি, দলের আর্থিক ব্যবস্থাপনা, নির্বাচনী পরিবেশ, নির্বাচনী জোট, নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা ও জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে আলোচনা করেন বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ফারুক হাসান, শাকিল উজ্জামান, মাহফুজুর রহমান খান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, খালিদ হোসাইন, হাবিবুর রহমান রিজু, সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, সহআন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. ইউনুস গাজী, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামীন মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক রোকেয়া জাবেদ মায়া প্রমুখ।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা না করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব জনবল নেই। নির্বাচন কমিশনের ওপর আমরা আস্থা-বিশ্বাস রাখতে চাই। তাদের আন্তরিকতা আছে।
গতকাল রোববার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরে গণঅধিকার পরিষদের কার্যালয়ে বাংলাদেশে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে রাশেদ খাঁন এসব কথা বলেন।
রাশেদ খাঁন বলেন, পুলিশ- প্রশাসন ও সব সেক্টরে এখনো আওয়ামী লীগের দোসররা বহাল তবিয়তে। তাদের সংস্কার ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। সুতরাং, নির্বাচনের আগে প্রশাসনের সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ।
রাশেদ খাঁন বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে আজকে মোটামুটি দলগুলো ঐক্যমতে এসেছে। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং জুলাই সনদের পক্ষে গণভোটের বিষয়ে দলগুলো একমত হয়েছে। আমরা আশাবাদী, শিগগিরই আমরা পুরোপুরি ঐকমত্যে আসতে পারব। নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঐকমত্যে আসার বিকল্প নেই।ড
রাশেদ খাঁন বলেন, গণঅধিকার পরিষদ ইতোমধ্যে ৫০টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। শিগগিরই আরও ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত রয়েছে। গণঅধিকার পরিষদ দলের নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে অনুদান সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এখনো পর্যন্ত কারও সাথে আমাদের নির্বাচনী জোট হয়নি। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী পরিবেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
রাশেদ খাঁন অভিযোগ করে বলেন, ‘কিন্তু সেদিকে সরকার এখনো মনোযোগ দেয়নি। আর গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ আমাদের শতাধিক নেতা-কর্মীর ওপর হামলা হয়েছে। এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। সরকার এই ঘটনার বিচার করতে না পারলে নির্বাচনী পরিবেশ কিভাবে তৈরি করবে?’
ইইউর দুই সদস্যের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁনের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়।
আগামী নির্বাচনে গণঅধিকার পরিষদের প্রস্তুতি, দলের আর্থিক ব্যবস্থাপনা, নির্বাচনী পরিবেশ, নির্বাচনী জোট, নির্বাচন কমিশনের ওপর আস্থা ও জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে আলোচনা করেন বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ফারুক হাসান, শাকিল উজ্জামান, মাহফুজুর রহমান খান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, খালিদ হোসাইন, হাবিবুর রহমান রিজু, সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, সহআন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. ইউনুস গাজী, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামীন মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক রোকেয়া জাবেদ মায়া প্রমুখ।

আসন্ন সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ঢাকা-১০ নির্বাচনী এলাকায় শেখ রবিউল আলমকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। এর আগে, একই নির্বাচনী এলাকা থেকে ভোটার হয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২১ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত মাসের (নভেম্বর) শুরুতে ২৩৭ জনকে প্রাথমিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেছিল বিএনপি। প্রথম দফায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শীর্ষ নেতাদের অনেকের পছন্দের আসনে প্রার্থী দেয় দলটি।
২ ঘণ্টা আগে
গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে শেখ হাসিনাকে অপসারণে ভূমিকা রাখা শিক্ষার্থীরা এ বছর নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে হাজারো মানুষ তাদের প্রতিশ্রুতি শোনার জন্য সমবেত হন। কিন্তু সেই রাস্তার শক্তিকে ভোটে রূপান্তর করতে এখন হিমশিম খাচ্ছে দলটি।
৩ ঘণ্টা আগে
এর আগে নভেম্বরের শুরুতে জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭টিতে প্রার্থী ঘোষণা করে বিএনপি। পরে একটি আসনে প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত করা হয়। বাকি ৬৪ আসনের মধ্যে এবার ৩৬টি আসনে প্রার্থী দিল দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে