.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

শাপলা কলিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) দলটির প্রধান সমন্বয়কারী নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এই তথ্য জানান।
ইসির সঙ্গে সভায় উপস্থিত ছিলেন এনসিপি নেতা খালেদ সাইফুল্লাহ এবং জহিরুল ইসলাম মুসা।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা শাপলা কলি নেব। জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা-কর্মী এবং বাংলাদেশের মানুষকে আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, আপনারা যারা তিন শ আসনে প্রার্থী হতে চান, ইলেকশনের প্রস্তুতি নিন। আমাদের অফিসে আসুন, প্রার্থীতা জমা দিন। আমরা শাপলা কলি নেব।’
শাপলা কলি নিলেও, এনসিপিকে শাপলা না দেওয়ার ব্যাপারে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে দলটির এই মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘তবে শাপলা কেন দেওয়া হবে না, সে ব্যাখ্যা আমরা এখনো পাইনি।’
নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, সম্প্রতি ইসি নতুন কিছু প্রতীক অন্তর্ভুক্ত করেছে। এখানে তারা শাপলাকলি নামে একটা প্রতীক রেখেছে। আমরা আজ পছন্দের তালিকায় প্রথমে রেখেছি শাপলা, দ্বিতীয়তে রেখেছি সাদা শাপলা, তৃতীয় রেখেছি শাপলা কলি।
শাপলাকলি নেওয়ার যৌক্তিকতা উল্লেখ করতে গিয়ে পাটওয়ারী বলেন, ‘দেশের রাজনীতির যে পরিস্থিতি, সেখানে দেশবাসীর মধ্যে আমরা শাপলা নিয়ে কিছু পজিটিভ সাড়া পেয়েছি। এবং এটা শাপলা ছিল, এখন আরও একধাপ এগিয়ে হলো শাপলা কলি। অর্থাৎ শাপলাও আছে কলিও আছে, তো সেই জায়গাতে নির্বাচন কমিশন আমরা যতটুকু চিন্তা করেছি, তারা একধাপ একটু বাড়িয়ে চিন্তা করেছে।’
নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী জানান, এনসিপির পক্ষ থেকে ইসিকে দ্রুত নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার অনুরোধ করা হয়েছে যাতে তারা মাঠে গিয়ে প্রতীকের মাধ্যমে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন।
আগামীতে বিএনপি এবং জামায়েতসহ যে বড় দলগুলো রয়েছে, সেখানে শাপলা কলি বড় ফাইটিং জোনে থাকবে বলেও উল্লেখ করেন নাসীরইদ্দিণ পাটওয়ারী বলেন, ‘দেশে ইলেকশনের ডামাডোল অলরেডি শুরু হয়েছে। আমরা ইলেকশনের ফেজের মধ্যে যেতে চাই এবং ফেব্রুয়ারি ইলেকশনটা যাতে সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন হয়, আমরাও অংশগ্রহণ করতে চাই। আমরা এটা পজিটিভলি নিয়েছি এবং তাদের আহবান জানিয়েছি যে দ্রুত গতিতে যাতে এনসিপির যে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে যেন আমরা মাঠে প্রতীক নিয়ে যেতে পারি। আগামীতে ইনশা আল্লাহ ধানের শীষ এবং শাপলা কলির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
নির্বাচনে জোট করবেন কিনা জানতে চাইলে পাটওয়ারী বলেন, ‘বাংলাদেশে তো একদল চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস শুরু করেছে এবং আরেক দল ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছে। সোশ্যাল ওয়েতে মসজিদগুলা দখল করা চলছে। এবং জামায়াত ইসলামীর যে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ, এই ফ্যাসিবাদে তো আমরা সঙ্গী হতে পারব না। আবার বিএনপির যে চাঁদাবাজি সন্ত্রাস এটারও সঙ্গী হতে পারবো না। আমরা চাই আগামীর পার্লামেন্টে সন্ত্রাস চাদাবাজি দুর্নীতি এগুলো না থাকুক। ধর্মীয় ফ্যাসিবাদও না থাকুক। এখন বল আসলে বিএনপির কোর্টে, যদি তারা এসব বন্ধ করে তবে জোট হবে। আবার জামায়াতের ক্ষেত্রেও একই কথা।’
গণভোট নিয়ে বিএনপি এবং জামায়াত মুখোমুখি অবস্থানের কারণে নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে দাবি করে পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা দুই দলের কাছে আহ্বান রাখব যে আপনাদের এই ধরনের যুদ্ধ নির্বাচনকে ব্যহত করবে, নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দুই দলকে আহ্বান জানাব, নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। এই ধরনের গণভোটের সময়টা নিয়ে কুতর্ক থেকে আপনারা নিজেদেরকে এড়িয়ে চলুন।’
নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ জানান, এই সপ্তাহের মধ্যেই তারা নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নিশ্চিত করে গেজেট প্রকাশ করবেন।
গত ৩০ অক্টোবর শাপলাকলি যুক্ত করে ১১৯টি প্রতীকের সংরক্ষিত তালিকা প্রকাশ করে ইসি। এর আগে গত ২৪ সেপ্টেম্বর ১১৫টি প্রতীকের তালিকা দিয়ে প্রজ্ঞাপন দিয়েছিল ইসি।
গত ২২ জুন এনসিপি তাদের নিবন্ধনের জন্য আবেদন জমা দেয় এবং তিনটি প্রতীক প্রস্তাব কর— শাপলা, কলম ও মোবাইল ফোন। পরে ৩ আগস্ট ও ২৪ সেপ্টেম্বর চিঠি দিয়ে তারা তাদের পছন্দ সংশোধন করে জানায়, তারা সাদা বা লাল শাপলা চায়।
এদিকে ৯ জুলাই ইসি সিদ্ধান্ত নেয়, নির্বাচন পরিচালনা বিধি অনুযায়ী শাপলা প্রতীক তালিকায় রাখা হবে না। ৩০ সেপ্টেম্বর ইসি দলটিকে চিঠি দিয়ে জানায়, অনুমোদিত প্রতীকের তালিকা থেকে একটি প্রতীক বেছে নিয়ে ৭ অক্টোবরের মধ্যে জমা দিতে হবে।
পরে আরেক চিঠিতে বলা হয়, ১৯ অক্টোবরের মধ্যে প্রতীক নির্বাচন করতে হবে। ওই দিন এনসিপি ইসির কাছে লিখিতভাবে জানতে চায়, কোন মানদণ্ডে প্রতীক তালিকায় রাখা হয় বা বাদ দেওয়া হয়।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ তখন জানিয়েছিলেন যে ইসি নীতিগতভাবে ঠিক করেছে যে, শাপলা প্রতীক হিসেবে রাখা হবে না। কারণ এটি জাতীয় প্রতীকের অংশ।
২৩ সেপ্টেম্বর কমিশন নির্বাচনী প্রতীকের সংখ্যা ৬৯ থেকে বাড়িয়ে ১১৫ করে, তবে শাপলা বাদ রাখে। এর মধ্যে ৫১টি নিবন্ধিত দলকে দেওয়া হয়, বাকিগুলো স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ভবিষ্যৎ ব্যবহারের জন্য সংরক্ষিত থাকে।
পরদিন ২৪ সেপ্টেম্বর এনসিপি চিঠি দিয়ে জানায়, কমিশনের যুক্তি 'আইনগতভাবে সঠিক নয়'। তাদের মতে, কমিশনের প্রত্যাখ্যানের কোনো আইনি ভিত্তি নেই।

শাপলা কলিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) দলটির প্রধান সমন্বয়কারী নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এই তথ্য জানান।
ইসির সঙ্গে সভায় উপস্থিত ছিলেন এনসিপি নেতা খালেদ সাইফুল্লাহ এবং জহিরুল ইসলাম মুসা।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা শাপলা কলি নেব। জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা-কর্মী এবং বাংলাদেশের মানুষকে আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, আপনারা যারা তিন শ আসনে প্রার্থী হতে চান, ইলেকশনের প্রস্তুতি নিন। আমাদের অফিসে আসুন, প্রার্থীতা জমা দিন। আমরা শাপলা কলি নেব।’
শাপলা কলি নিলেও, এনসিপিকে শাপলা না দেওয়ার ব্যাপারে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে দলটির এই মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘তবে শাপলা কেন দেওয়া হবে না, সে ব্যাখ্যা আমরা এখনো পাইনি।’
নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, সম্প্রতি ইসি নতুন কিছু প্রতীক অন্তর্ভুক্ত করেছে। এখানে তারা শাপলাকলি নামে একটা প্রতীক রেখেছে। আমরা আজ পছন্দের তালিকায় প্রথমে রেখেছি শাপলা, দ্বিতীয়তে রেখেছি সাদা শাপলা, তৃতীয় রেখেছি শাপলা কলি।
শাপলাকলি নেওয়ার যৌক্তিকতা উল্লেখ করতে গিয়ে পাটওয়ারী বলেন, ‘দেশের রাজনীতির যে পরিস্থিতি, সেখানে দেশবাসীর মধ্যে আমরা শাপলা নিয়ে কিছু পজিটিভ সাড়া পেয়েছি। এবং এটা শাপলা ছিল, এখন আরও একধাপ এগিয়ে হলো শাপলা কলি। অর্থাৎ শাপলাও আছে কলিও আছে, তো সেই জায়গাতে নির্বাচন কমিশন আমরা যতটুকু চিন্তা করেছি, তারা একধাপ একটু বাড়িয়ে চিন্তা করেছে।’
নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী জানান, এনসিপির পক্ষ থেকে ইসিকে দ্রুত নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার অনুরোধ করা হয়েছে যাতে তারা মাঠে গিয়ে প্রতীকের মাধ্যমে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন।
আগামীতে বিএনপি এবং জামায়েতসহ যে বড় দলগুলো রয়েছে, সেখানে শাপলা কলি বড় ফাইটিং জোনে থাকবে বলেও উল্লেখ করেন নাসীরইদ্দিণ পাটওয়ারী বলেন, ‘দেশে ইলেকশনের ডামাডোল অলরেডি শুরু হয়েছে। আমরা ইলেকশনের ফেজের মধ্যে যেতে চাই এবং ফেব্রুয়ারি ইলেকশনটা যাতে সুন্দরভাবে বাস্তবায়ন হয়, আমরাও অংশগ্রহণ করতে চাই। আমরা এটা পজিটিভলি নিয়েছি এবং তাদের আহবান জানিয়েছি যে দ্রুত গতিতে যাতে এনসিপির যে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করে যেন আমরা মাঠে প্রতীক নিয়ে যেতে পারি। আগামীতে ইনশা আল্লাহ ধানের শীষ এবং শাপলা কলির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
নির্বাচনে জোট করবেন কিনা জানতে চাইলে পাটওয়ারী বলেন, ‘বাংলাদেশে তো একদল চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস শুরু করেছে এবং আরেক দল ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছে। সোশ্যাল ওয়েতে মসজিদগুলা দখল করা চলছে। এবং জামায়াত ইসলামীর যে ধর্মীয় ফ্যাসিবাদ, এই ফ্যাসিবাদে তো আমরা সঙ্গী হতে পারব না। আবার বিএনপির যে চাঁদাবাজি সন্ত্রাস এটারও সঙ্গী হতে পারবো না। আমরা চাই আগামীর পার্লামেন্টে সন্ত্রাস চাদাবাজি দুর্নীতি এগুলো না থাকুক। ধর্মীয় ফ্যাসিবাদও না থাকুক। এখন বল আসলে বিএনপির কোর্টে, যদি তারা এসব বন্ধ করে তবে জোট হবে। আবার জামায়াতের ক্ষেত্রেও একই কথা।’
গণভোট নিয়ে বিএনপি এবং জামায়াত মুখোমুখি অবস্থানের কারণে নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে দাবি করে পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা দুই দলের কাছে আহ্বান রাখব যে আপনাদের এই ধরনের যুদ্ধ নির্বাচনকে ব্যহত করবে, নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দুই দলকে আহ্বান জানাব, নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। এই ধরনের গণভোটের সময়টা নিয়ে কুতর্ক থেকে আপনারা নিজেদেরকে এড়িয়ে চলুন।’
নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ জানান, এই সপ্তাহের মধ্যেই তারা নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নিশ্চিত করে গেজেট প্রকাশ করবেন।
গত ৩০ অক্টোবর শাপলাকলি যুক্ত করে ১১৯টি প্রতীকের সংরক্ষিত তালিকা প্রকাশ করে ইসি। এর আগে গত ২৪ সেপ্টেম্বর ১১৫টি প্রতীকের তালিকা দিয়ে প্রজ্ঞাপন দিয়েছিল ইসি।
গত ২২ জুন এনসিপি তাদের নিবন্ধনের জন্য আবেদন জমা দেয় এবং তিনটি প্রতীক প্রস্তাব কর— শাপলা, কলম ও মোবাইল ফোন। পরে ৩ আগস্ট ও ২৪ সেপ্টেম্বর চিঠি দিয়ে তারা তাদের পছন্দ সংশোধন করে জানায়, তারা সাদা বা লাল শাপলা চায়।
এদিকে ৯ জুলাই ইসি সিদ্ধান্ত নেয়, নির্বাচন পরিচালনা বিধি অনুযায়ী শাপলা প্রতীক তালিকায় রাখা হবে না। ৩০ সেপ্টেম্বর ইসি দলটিকে চিঠি দিয়ে জানায়, অনুমোদিত প্রতীকের তালিকা থেকে একটি প্রতীক বেছে নিয়ে ৭ অক্টোবরের মধ্যে জমা দিতে হবে।
পরে আরেক চিঠিতে বলা হয়, ১৯ অক্টোবরের মধ্যে প্রতীক নির্বাচন করতে হবে। ওই দিন এনসিপি ইসির কাছে লিখিতভাবে জানতে চায়, কোন মানদণ্ডে প্রতীক তালিকায় রাখা হয় বা বাদ দেওয়া হয়।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ তখন জানিয়েছিলেন যে ইসি নীতিগতভাবে ঠিক করেছে যে, শাপলা প্রতীক হিসেবে রাখা হবে না। কারণ এটি জাতীয় প্রতীকের অংশ।
২৩ সেপ্টেম্বর কমিশন নির্বাচনী প্রতীকের সংখ্যা ৬৯ থেকে বাড়িয়ে ১১৫ করে, তবে শাপলা বাদ রাখে। এর মধ্যে ৫১টি নিবন্ধিত দলকে দেওয়া হয়, বাকিগুলো স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ভবিষ্যৎ ব্যবহারের জন্য সংরক্ষিত থাকে।
পরদিন ২৪ সেপ্টেম্বর এনসিপি চিঠি দিয়ে জানায়, কমিশনের যুক্তি 'আইনগতভাবে সঠিক নয়'। তাদের মতে, কমিশনের প্রত্যাখ্যানের কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
.png)

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে জনমনে সৃষ্ট সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে সংকটপূর্ণ করে তুলতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে মানুষ আতঙ্কে আছে উল্লেখ করে বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির নায়েবে আমির ডা. আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের আজ রোববার সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন করে এ আহ্বান জানান।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার সক্রিয় হয়ে উঠছে এবং নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
চলতি মাসে বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে বিখ্যাত ধর্মপ্রচারক ডা. জাকির নায়েকের। তবে তাঁকে নিয়ে এসে দেশে বিতর্ক সৃষ্টি করা উচিত নয় বলে জানিয়েছে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের একাংশ।
৫ ঘণ্টা আগে