.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে যাওয়ার সময় তিনটি দল থেকে রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে যাওয়াকে নির্বাচনের আগেই আসন্ন নির্বাচনের ফলাফল সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়ার অপচেষ্টা বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব ও দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এনসিপি নেতা আখতার হোসেনের ওপরে হামলার নিন্দা জানিয়ে দেওয়া বিবৃতিতে তিনি এই মন্তব্য করেছেন।
মাওলানা গাজী আতাউর রহমানের পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাষ্ট্রীয় খরচে তিনটি দলকে বিশ্বমঞ্চে উপস্থাপন করার এই প্রচেষ্টা আগামী নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট করবে। কারণ লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মনস্তত্ত্বের ওপরে অনেকখানি নির্ভর করে। তারা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এমন স্পষ্ট বার্তা পাওয়ার পরে এই দলগুলোর প্রতি পক্ষপাত করবে। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা সরকারের জন্য এরচেয়ে বড় অদূরদর্শীতা আর কিছু হতে পারে না।’
মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘তিনি যে রাজনীতিবিদদের সাথে নিয়েছেন, তাদেরকে বিমানবন্দরে আলাদা করে দেওয়া হয়েছে এবং এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেনসহ নেতৃবৃন্দের সাথে যা হয়েছে তাতে স্পষ্ট যে, প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে নিরাপত্তাহীনতায় ঠেলে দিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার রাষ্ট্রীয় সফরের সহযাত্রীরা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় ও নিরাপত্তায় থাকার কথা। কিন্তু নিউইয়র্কের মতো জায়গায় যে ধরণের অব্যবস্থাপনা দেখা গেছে, তা আমাদের শংকিত করে। এই ধরনের উচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত সফরেই যদি রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তা এভাবে বিঘ্নিত হয়, তাহলে এই সরকারের ব্যবস্থাপনায় জাতীয় নির্বাচনে নেতৃবৃন্দের নিরাপত্তা কেমন হবে তা ভাবতেও আমরা শিউরে উঠছি।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে এবং ক্ষোভ প্রকাশ করছে। একই সঙ্গে দাবী জানাচ্ছে যে, আখতার হোসেনসহ রাজনীতিবিদদের ওপরে হামলাকারীদের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কেন তাদেরকে এমন বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হতে হলো, কার অবহেলায় বা দায়িত্বহীনতায় এমন ঘটনা ঘটল, তা তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে যাওয়ার সময় তিনটি দল থেকে রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে যাওয়াকে নির্বাচনের আগেই আসন্ন নির্বাচনের ফলাফল সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়ার অপচেষ্টা বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব ও দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) এনসিপি নেতা আখতার হোসেনের ওপরে হামলার নিন্দা জানিয়ে দেওয়া বিবৃতিতে তিনি এই মন্তব্য করেছেন।
মাওলানা গাজী আতাউর রহমানের পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাষ্ট্রীয় খরচে তিনটি দলকে বিশ্বমঞ্চে উপস্থাপন করার এই প্রচেষ্টা আগামী নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট করবে। কারণ লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মনস্তত্ত্বের ওপরে অনেকখানি নির্ভর করে। তারা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এমন স্পষ্ট বার্তা পাওয়ার পরে এই দলগুলোর প্রতি পক্ষপাত করবে। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা সরকারের জন্য এরচেয়ে বড় অদূরদর্শীতা আর কিছু হতে পারে না।’
মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘তিনি যে রাজনীতিবিদদের সাথে নিয়েছেন, তাদেরকে বিমানবন্দরে আলাদা করে দেওয়া হয়েছে এবং এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেনসহ নেতৃবৃন্দের সাথে যা হয়েছে তাতে স্পষ্ট যে, প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে নিরাপত্তাহীনতায় ঠেলে দিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার রাষ্ট্রীয় সফরের সহযাত্রীরা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় ও নিরাপত্তায় থাকার কথা। কিন্তু নিউইয়র্কের মতো জায়গায় যে ধরণের অব্যবস্থাপনা দেখা গেছে, তা আমাদের শংকিত করে। এই ধরনের উচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত সফরেই যদি রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তা এভাবে বিঘ্নিত হয়, তাহলে এই সরকারের ব্যবস্থাপনায় জাতীয় নির্বাচনে নেতৃবৃন্দের নিরাপত্তা কেমন হবে তা ভাবতেও আমরা শিউরে উঠছি।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে এবং ক্ষোভ প্রকাশ করছে। একই সঙ্গে দাবী জানাচ্ছে যে, আখতার হোসেনসহ রাজনীতিবিদদের ওপরে হামলাকারীদের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। কেন তাদেরকে এমন বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হতে হলো, কার অবহেলায় বা দায়িত্বহীনতায় এমন ঘটনা ঘটল, তা তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
.png)

১৬ ডিসেম্বর নয় ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর নতুন করে মানুষ স্বাধীনতার মুখ দেখেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রসংসদে আগামীর বাংলাদেশের রিহার্সাল হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ দেখতে চাই। তরুণরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে তার রিহার্সাল হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এখনকার ছাত্রসংসদের মাধ্যমে।’
১৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণভোট হলে তা নির্বাচনের দিনেই হতে হবে। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া দরকার, অন্যথায় দেশের মানুষ সেটি মেনে নেবে না।
১৮ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট নয় বরং গণভোটের মাধ্যমে জনগণই জুলাই সনদের সব আইনি ভিত্তি ঠিক করবে বলে আশা করছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিস ইসলাম।
১৯ ঘণ্টা আগে