স্ট্রিম প্রতিবেদক

সামরিক বাহিনীকে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে অভিযোগ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত তারেক রহমান বলেছেন, ‘গত ১৬ বছরে আমাদের সামরিক বাহিনীকে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে এবং এই প্রতিষ্ঠানকে সিস্টেমেটিক্যালি ধ্বংস করা দেওয়া হয়েছে।’
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত দলটির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত অবসরপ্রাপ্ত সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর।
এ সময় তারেক রহমান বলেন, ‘এসময় সামরিক বাহিনীতে যে রিক্রুটমেন্টগুলো হয়েছিল সেখানে বিএনপি, শহীদ জিয়া ও খালেদা জিয়া সম্পর্কে নেগেটিভ পারসেপশন বা ন্যারেটিভ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। ভবিষ্যতে বিএনপি সরকার গঠনে সক্ষম হলে আপনারা যারা কোয়ালিফাইড তাদের খুঁজে বের করে দেশের জন্য কাজ করার সুযোগ দেওয়া হবে।’
সভায় অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তারা রাজনীতিতে যোগদান প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘এখানে কয়েকজন বক্তা তাদের বক্তব্যে রাজনীতির বিষয়ে বলেছেন। কেউ কেউ সম্পৃক্ত আছেন অনেকদিন ধরে। কেউ কেউ সম্পৃক্ত হতে চাইছেন। এটা সময়ই বলে দেবে এবং আপনারাও যারা রাজনীতি করতে চাইছেন, সেটা আপনারা ধীরে ধীরে অবশ্যই করবেন। কেন করবেন না? অবশ্যই যোগ্যতার ভিত্তিতে রাজনীতি করবেন। তবে আমার কাছে মনে হয় যে হয়তো সবাই সবকিছুর জন্য ফিট না।’
দেশ সাইবার ঝুঁকিতে আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আপনাদের মধ্যে এ রকম অনেক মানুষ আছেন সেই ট্রেনিংগুলো আছে। যারা দেশে বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় এই বিষয়গুলোর ওপরে কাজ করেছেন। ব্যাপারটা হচ্ছে ব্যক্তির চেয়ে দল, দলের চেয়ে দেশ বড়। কাজেই দলকে সার্ভিস আপনি দিতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনার মধ্যে যদি কোয়ালিটি থাকে দেশকে সার্ভিস দেবার তাহলে কেন আপনি সেটাকে প্রিফেয়ার করবেন না। আমি তো মনে করি দেশকে সার্ভিস দেওয়া আরও অনেক বড় ব্যাপার।’
এ সময় তিনি আশ্বাস দেন, ‘বিএনপি সরকার গঠন করতে সক্ষম হলে আপনাদের মধ্যে যারা কোয়ালিফাইড এই মানুষগুলোকে আমরা এরকম দেশকে যাতে আপনারা সার্ভিস দিতে পারেন শুধু দল নয় আরও বড় পরিচয় দেশকে যাতে সার্ভিস দিতে পারেন আমরা সেই মানুষগুলোকে খুঁজে বের করব এবং তাদেরকে আমরা সেই দায়িত্ব দেব, যাতে আপনি গর্ব করে আপনার পরবর্তী প্রজন্মকে বলতে পারেন যে আমি দেশকে সার্ভিস দিয়েছি।’
বিএনপি চেয়াপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সর্বশেষ গত ২১ নভেম্বর সেনাকুঞ্জে স্বশরীরে জনসম্মুখে গিয়েছিলেন। সে অনুষ্ঠান থেকে ফিরে খালেদা জিয়া মানসিকভাবে বুস্টআপ ছিলেন এবং ‘উনার মনেই হচ্ছিল না যে উনি অসুস্থ একজন মানুষ’ বলে জানান তারেক রহমান।
সেনাবাহিনীর অনুষ্ঠানে গিয়ে খালেদা জিয়া অসুস্থতা প্রসঙ্গে তারেক বলেন, ‘আর্মিতে উনি (খালদা জিয়া) গিয়েছিলেন। অসুস্থ হয়েছেন সেটা হচ্ছে ভিন্ন প্রেক্ষাপট। কিন্তু উনি যে অনুষ্ঠানটিতে গিয়েছিলেন, যাবার আগেও কিন্তু উনি একটু অসুস্থ ছিলেন। উনাকে ডাক্তাররা কয়েকবার বলেছিলেন, না গেলে বোধহয় ভালো হয়। কিন্তু ওই অসুস্থ শরীরেও উনার মনের সর্বোচ্চ শক্তিকে এক করে ওই অনুষ্ঠানটিতে তিনি গিয়েছিলেন এবং উনি যখন অনুষ্ঠানটি থেকে ফিরে আসার পর আমাদের সাথে কথা হয়েছিল।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘উনার (খালেদা জিয়া) সাথে আমার ছোট ভাইয়ের স্ত্রীও অনুষ্ঠানটিতে ছিল। সবাই এ রকম জুমে আমরা যখন কথা বলছিলাম, তখন আমার ছোট ভাইয়ের স্ত্রী সীথি (শর্মিলা রহমান) বলেছিলেন, “আম্মা অনুষ্ঠানে গিয়ে যতক্ষণ ছিলেন, ফিরে আসার পরে মানসিকভাবে বুস্টআপ ছিলেন। উনার মনেই হচ্ছিল না যে উনি অসুস্থ একজন মানুষ।"'

সামরিক বাহিনীকে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে অভিযোগ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত তারেক রহমান বলেছেন, ‘গত ১৬ বছরে আমাদের সামরিক বাহিনীকে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে এবং এই প্রতিষ্ঠানকে সিস্টেমেটিক্যালি ধ্বংস করা দেওয়া হয়েছে।’
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত দলটির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত অবসরপ্রাপ্ত সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর।
এ সময় তারেক রহমান বলেন, ‘এসময় সামরিক বাহিনীতে যে রিক্রুটমেন্টগুলো হয়েছিল সেখানে বিএনপি, শহীদ জিয়া ও খালেদা জিয়া সম্পর্কে নেগেটিভ পারসেপশন বা ন্যারেটিভ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। ভবিষ্যতে বিএনপি সরকার গঠনে সক্ষম হলে আপনারা যারা কোয়ালিফাইড তাদের খুঁজে বের করে দেশের জন্য কাজ করার সুযোগ দেওয়া হবে।’
সভায় অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তারা রাজনীতিতে যোগদান প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, ‘এখানে কয়েকজন বক্তা তাদের বক্তব্যে রাজনীতির বিষয়ে বলেছেন। কেউ কেউ সম্পৃক্ত আছেন অনেকদিন ধরে। কেউ কেউ সম্পৃক্ত হতে চাইছেন। এটা সময়ই বলে দেবে এবং আপনারাও যারা রাজনীতি করতে চাইছেন, সেটা আপনারা ধীরে ধীরে অবশ্যই করবেন। কেন করবেন না? অবশ্যই যোগ্যতার ভিত্তিতে রাজনীতি করবেন। তবে আমার কাছে মনে হয় যে হয়তো সবাই সবকিছুর জন্য ফিট না।’
দেশ সাইবার ঝুঁকিতে আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আপনাদের মধ্যে এ রকম অনেক মানুষ আছেন সেই ট্রেনিংগুলো আছে। যারা দেশে বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় এই বিষয়গুলোর ওপরে কাজ করেছেন। ব্যাপারটা হচ্ছে ব্যক্তির চেয়ে দল, দলের চেয়ে দেশ বড়। কাজেই দলকে সার্ভিস আপনি দিতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনার মধ্যে যদি কোয়ালিটি থাকে দেশকে সার্ভিস দেবার তাহলে কেন আপনি সেটাকে প্রিফেয়ার করবেন না। আমি তো মনে করি দেশকে সার্ভিস দেওয়া আরও অনেক বড় ব্যাপার।’
এ সময় তিনি আশ্বাস দেন, ‘বিএনপি সরকার গঠন করতে সক্ষম হলে আপনাদের মধ্যে যারা কোয়ালিফাইড এই মানুষগুলোকে আমরা এরকম দেশকে যাতে আপনারা সার্ভিস দিতে পারেন শুধু দল নয় আরও বড় পরিচয় দেশকে যাতে সার্ভিস দিতে পারেন আমরা সেই মানুষগুলোকে খুঁজে বের করব এবং তাদেরকে আমরা সেই দায়িত্ব দেব, যাতে আপনি গর্ব করে আপনার পরবর্তী প্রজন্মকে বলতে পারেন যে আমি দেশকে সার্ভিস দিয়েছি।’
বিএনপি চেয়াপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সর্বশেষ গত ২১ নভেম্বর সেনাকুঞ্জে স্বশরীরে জনসম্মুখে গিয়েছিলেন। সে অনুষ্ঠান থেকে ফিরে খালেদা জিয়া মানসিকভাবে বুস্টআপ ছিলেন এবং ‘উনার মনেই হচ্ছিল না যে উনি অসুস্থ একজন মানুষ’ বলে জানান তারেক রহমান।
সেনাবাহিনীর অনুষ্ঠানে গিয়ে খালেদা জিয়া অসুস্থতা প্রসঙ্গে তারেক বলেন, ‘আর্মিতে উনি (খালদা জিয়া) গিয়েছিলেন। অসুস্থ হয়েছেন সেটা হচ্ছে ভিন্ন প্রেক্ষাপট। কিন্তু উনি যে অনুষ্ঠানটিতে গিয়েছিলেন, যাবার আগেও কিন্তু উনি একটু অসুস্থ ছিলেন। উনাকে ডাক্তাররা কয়েকবার বলেছিলেন, না গেলে বোধহয় ভালো হয়। কিন্তু ওই অসুস্থ শরীরেও উনার মনের সর্বোচ্চ শক্তিকে এক করে ওই অনুষ্ঠানটিতে তিনি গিয়েছিলেন এবং উনি যখন অনুষ্ঠানটি থেকে ফিরে আসার পর আমাদের সাথে কথা হয়েছিল।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘উনার (খালেদা জিয়া) সাথে আমার ছোট ভাইয়ের স্ত্রীও অনুষ্ঠানটিতে ছিল। সবাই এ রকম জুমে আমরা যখন কথা বলছিলাম, তখন আমার ছোট ভাইয়ের স্ত্রী সীথি (শর্মিলা রহমান) বলেছিলেন, “আম্মা অনুষ্ঠানে গিয়ে যতক্ষণ ছিলেন, ফিরে আসার পরে মানসিকভাবে বুস্টআপ ছিলেন। উনার মনেই হচ্ছিল না যে উনি অসুস্থ একজন মানুষ।"'

ফেনীর সোনাগাজীর নিষিদ্ধ সংগঠন যুবলীগ নেতার ভাই ফখরুল ইসলামের ঝুলন্ত মরদেহ রাজধানীর ডেমরা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিকালে ডেমরার মোস্তাক হাজী এলাকার খালের পাশে একটি গাছে ঝুলছিল তাঁর মরদেহ।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর আসনগুলোর মধ্যে ছয়টিতে প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শুধু এখানে নয়, প্রথম ধাপের ১২৫ আসনের কোথাও ঠাঁই হয়নি দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিনের।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির নীতিনির্ধারকরা জিততে পারে এমন প্রার্থী ঠিক করার দিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। এ বিবেচনায় ফাঁকা রাখা ২৮টির মধ্যে শরিকদের জন্য সর্বোচ্চ ১৫ আসন রাখতে চাইছে।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রথম দফায় ১২৫ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আরও দুই দফা ঘোষণা করে ৩০০ আসনে প্রার্থী পূর্ণ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী।
৩ ঘণ্টা আগে