স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রার্থীতা ঘোষণা করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা মাহিন সরকার। এরপরই এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব পদ থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মাহিনের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে ‘গুরুতর শৃঙ্খলাভঙ্গের’ অভিযোগ। তবে নিময় মেনে বহিষ্কার করা হয়নি বলে দাবি করেছেন মাহিন সরকার।
গতকাল সোমবার (১৮ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহউদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মাহিন সরকারকে বহিষ্কার করা হয়।
বহিষ্কারের কারণ হিসেবে নোটিশে বলা হয়, ‘মাহিন সরকার ডাকসু নির্বাচনে নমিনেশন গ্রহণের পূর্বে দলের আহবায়ক এবং সদস্যসচিব থেকে অনুমতি নেননি; যা দলীয় শৃঙ্খলের গুরুতর ব্যত্যয় হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।’
এর আগে সোমবার দুপুরে ‘ডিইউ ফার্স্ট’ নামে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল থেকে জিএস পদে প্রার্থিতা ঘোষণা করেন মাহিন।
যখন বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়, মাহিন সরকার তখন যমুনা টিভির একটি লাইভ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে কথা বলছিলেন। সে অনুষ্ঠানেই উপস্থাপক তাঁকে বিষয়টি জানান এবং প্রতিক্রিয়া জানতে চান। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মাহিন বলেন, ‘নিয়ম মেনে আমাকে বহিষ্কার করা হয়নি, এর আগে কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি।’
মাহিন সরকার বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া ছাড়া দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গের মতো কোনো কাজ করিনি। কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি করিনি। তবুও কেন শৃঙ্খলা ভঙ্গের কথা বলা হলো, জানি না। ডাকসু নির্বাচনে দলের পক্ষ থেকে আরও নিচের পদে লড়তে আপত্তি নেই বলে জানানো হয়েছিল, কিন্তু আমি তাতে রাজি হইনি। শুধু এনসিপি নয়, কোনো দলের গঠনতন্ত্রেই নেই যে ডাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া যাবে না।’
নির্বাচনে অংশ নেয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে মাহিন আরও বলেন, ‘নির্বাচন করব, পিছিয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেছি। নিশ্চয়ই সাধারণ শিক্ষার্থীরা আমার সঙ্গে থাকবে।’
এরপর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতেও একটি পোস্ট করেছেন মাহিন। সেই পোস্টে লিখেছেন, ‘মাহিন সরকারের তার অনাগত সন্তানের কাছে বলার মতো গল্প আছে। মাহিন সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে তার রক্ত দিয়ে রাঙিয়েছে। গানপয়েন্টে ৬ জন সমন্বয়কের কর্মসূচি প্রত্যাহারের পর মাহিন সরকার বলেছিলো ‘মানি না’। মাহিন সরকারসহ চারজন সমন্বয়কই বাকি সমন্বয়কদের বৈধতা দিয়েছে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘মাহিন সরকার পিলখানা হত্যাকাণ্ডের প্রেক্ষিতে ন্যায়বিচারে মাঠে নেমেছিলো, কেউ আসেননি পাশে। আজকে কোনো কারণ দর্শানোর নোটিশ ছাড়াই বহিষ্কার করে দিলেন। সর্বোপরি, মাহিন সরকার তাদের একজন যার হাতে অভ্যুত্থানের ব্যানার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গঠিত হয়েছিল। অন্তত আমার কথাগুলো বলার সুযোগ দেওয়া উচিত ছিল।’
মাহিন লেখেন, ‘যদি গুরুতর আর্থিক অনিয়ম কিংবা চারিত্রিক স্খলনের মতো অভিযোগ থাকে তারপরও সংগঠনসমূহে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়। আমি সে সুযোগও পাইনি। এটা সামগ্রিকভাবে নবগঠিত রাজনৈতিক দলের জন্য ক্ষতিকর হয়ে গেল। আমি সবসময়ই বিশ্বাস করি, বিজয় আসমান থেকেই আসে। জমিনে তার প্রতিফলন হয় মাত্র।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রার্থীতা ঘোষণা করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা মাহিন সরকার। এরপরই এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব পদ থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মাহিনের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে ‘গুরুতর শৃঙ্খলাভঙ্গের’ অভিযোগ। তবে নিময় মেনে বহিষ্কার করা হয়নি বলে দাবি করেছেন মাহিন সরকার।
গতকাল সোমবার (১৮ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহউদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মাহিন সরকারকে বহিষ্কার করা হয়।
বহিষ্কারের কারণ হিসেবে নোটিশে বলা হয়, ‘মাহিন সরকার ডাকসু নির্বাচনে নমিনেশন গ্রহণের পূর্বে দলের আহবায়ক এবং সদস্যসচিব থেকে অনুমতি নেননি; যা দলীয় শৃঙ্খলের গুরুতর ব্যত্যয় হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।’
এর আগে সোমবার দুপুরে ‘ডিইউ ফার্স্ট’ নামে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল থেকে জিএস পদে প্রার্থিতা ঘোষণা করেন মাহিন।
যখন বহিষ্কারাদেশ দেওয়া হয়, মাহিন সরকার তখন যমুনা টিভির একটি লাইভ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে কথা বলছিলেন। সে অনুষ্ঠানেই উপস্থাপক তাঁকে বিষয়টি জানান এবং প্রতিক্রিয়া জানতে চান। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মাহিন বলেন, ‘নিয়ম মেনে আমাকে বহিষ্কার করা হয়নি, এর আগে কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি।’
মাহিন সরকার বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া ছাড়া দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গের মতো কোনো কাজ করিনি। কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি করিনি। তবুও কেন শৃঙ্খলা ভঙ্গের কথা বলা হলো, জানি না। ডাকসু নির্বাচনে দলের পক্ষ থেকে আরও নিচের পদে লড়তে আপত্তি নেই বলে জানানো হয়েছিল, কিন্তু আমি তাতে রাজি হইনি। শুধু এনসিপি নয়, কোনো দলের গঠনতন্ত্রেই নেই যে ডাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া যাবে না।’
নির্বাচনে অংশ নেয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে মাহিন আরও বলেন, ‘নির্বাচন করব, পিছিয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেছি। নিশ্চয়ই সাধারণ শিক্ষার্থীরা আমার সঙ্গে থাকবে।’
এরপর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতেও একটি পোস্ট করেছেন মাহিন। সেই পোস্টে লিখেছেন, ‘মাহিন সরকারের তার অনাগত সন্তানের কাছে বলার মতো গল্প আছে। মাহিন সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে তার রক্ত দিয়ে রাঙিয়েছে। গানপয়েন্টে ৬ জন সমন্বয়কের কর্মসূচি প্রত্যাহারের পর মাহিন সরকার বলেছিলো ‘মানি না’। মাহিন সরকারসহ চারজন সমন্বয়কই বাকি সমন্বয়কদের বৈধতা দিয়েছে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘মাহিন সরকার পিলখানা হত্যাকাণ্ডের প্রেক্ষিতে ন্যায়বিচারে মাঠে নেমেছিলো, কেউ আসেননি পাশে। আজকে কোনো কারণ দর্শানোর নোটিশ ছাড়াই বহিষ্কার করে দিলেন। সর্বোপরি, মাহিন সরকার তাদের একজন যার হাতে অভ্যুত্থানের ব্যানার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গঠিত হয়েছিল। অন্তত আমার কথাগুলো বলার সুযোগ দেওয়া উচিত ছিল।’
মাহিন লেখেন, ‘যদি গুরুতর আর্থিক অনিয়ম কিংবা চারিত্রিক স্খলনের মতো অভিযোগ থাকে তারপরও সংগঠনসমূহে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়। আমি সে সুযোগও পাইনি। এটা সামগ্রিকভাবে নবগঠিত রাজনৈতিক দলের জন্য ক্ষতিকর হয়ে গেল। আমি সবসময়ই বিশ্বাস করি, বিজয় আসমান থেকেই আসে। জমিনে তার প্রতিফলন হয় মাত্র।’
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ইসলামী আন্দোলন নানা কর্মসূচি দিয়ে যাবে, কোনোভাবেই মাঠ ছাড়বে না বলে জানিয়েছেন চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির বলেন, ‘জুলাই সনদকে আইনি স্বীকৃতি দিতে হবে, নির্বাচনের আগেই এটা হতে হবে। আ
১২ মিনিট আগেবিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা কিন্তু আপনাদেরও কল্যাণ চাই। আপনারা মনে করেন পিআর পদ্ধতি হলে আপনাদের ক্ষমতায় যাওয়ার পথ কঠিন হয়ে যাবে? আপনারা তো বলছেন, নির্বাচনে ৯০ পার্সেন্ট ভোট পাবেন। তাহলে আশঙ্কার তো কোনো কারণ নাই। ৬০ পার্সেন্ট ভোট পাইলেও তো আপনারা এককভাবে ক্ষমতায় যাবেন। তাহলে এত ভয় কিসের।’
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের তৃতীয় তলায় ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনের অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন পদপ্রার্থীরা।
৫ ঘণ্টা আগেইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ঐক্যে থাকছে না দেশের কওমি ধারার প্রাচীন রাজনৈতিক দল জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। দলটির সভাপতি বলেছেন, প্রয়োজনে বিএনপির সঙ্গে জোট বাঁধবেন তাঁরা। তবুও কোনোভাবেই জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে একজোট হবেন না।
১ দিন আগে