স্ট্রিম প্রতিবেদক
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের জন্য শত শত কোটি টাকার গাড়ি কেনার বাজেট থাকলেও শিক্ষকদের ভাতার জন্য গেলে তারা বলে তাদের কাছে টাকা নেই। অথচ প্রত্যেক উপদেষ্টা নিজের আখের গুছিয়েছেন।
আজ রোববার বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচিতে একাত্মতা জানিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়াসহ ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা দেওয়ার দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা।আজ বিকেলে ওই কর্মসূচিতে একাত্মতা জানান এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্যসচিব (শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক) ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) সদস্য সচিব জাহিদ আহসান প্রমুখ।
এ সময় সামান্তা শারমিন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ করছি, অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে, শিক্ষার বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে। গণ-অভ্যুত্থানের পর আশা ছিল, বাংলাদেশে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করা হবে, সেটা হয়নি। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে শেখ হাসিনা সরকার ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছিল। আমাদের আশা ছিল এই ইন্টেরিম সরকার সেটা ঠেকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। দুঃখের সাথে লক্ষ্য করলাম, পুরো দেশটাকে নির্বাচনের দিকে ঠেলে নেওয়া হলো। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের আশা আকাঙ্ক্ষার দিকে নজর দেয়নি এই সরকার।’
শিক্ষকদের অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে অভিযোগ করে সামান্তা বলেন, ‘বুলেট দিয়ে গুলি করা আর শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করা কোনো অংশেই কম অপরাধ নয়। শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংসের জন্য আমাদের শিক্ষকদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে বেতন-ভাতার বিষয়ে চরম উদাসীনতা দেখানো হয়েছে। ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া দেওয়া লাগবে, এটাও যদি এই সরকারের কাছে চাওয়া লাগে তাহলে শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতির জন্য তাদের আন্তরিকতা কতটুকু, সেটা অনুমেয়। শিক্ষকদের যে বেতন দেওয়া হয় সেটা দিয়ে জীবন চালানো সম্ভবপর হয়ে ওঠে না।’
শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করেছিলাম তিনি যেহেতু নিজে শিক্ষক, তিনি শিক্ষকের মর্যাদার জায়গাটা বুঝবেন। ...শিক্ষা উপদেষ্টার বিরুদ্ধে সবার অভিযোগ, তিনি নাকি কাউকে সময় দিতে চান না। অথচ তাঁদের উচিত ছিল জনগণের জন্য সব সময় এভেইলেবল থাকা। কিন্তু তাঁরা নিজেদের অনেক বড় কিছু মনে করেন।’
অবস্থান কর্সূচিতে উপস্থিত হয়ে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমার পরিচিত শিক্ষক আছেন যাঁরা দুই যুগের ওপর চাকরি করার পর তাঁদের বেতন মাত্র ২২ হাজার টাকা। অথচ এক কেজি ইলিশ মাছের দাম প্রায় তিন হাজার টাকা। যা তাঁদের বেতনের প্রায় ১৫ শতাংশ। আমাদের দেশের শিক্ষকেরা দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির নাগরিকের জীবনযাপন করেন। কিন্তু আমরা প্রত্যাশা করি সরকার এই শিক্ষক সমাজকে প্রথম শ্রেণির নাগরিক হিসেবে মর্যাদা দেবে।’
হাসনাত আব্দুল্লাহ আরও বলেন, ‘বহির্বিশ্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাত হচ্ছে শিক্ষা। আর বাংলাদেশে সবার খাওয়া-দাওয়ার শেষে যেটা থাকে সেটা শিক্ষা খাতে বরাদ্দ থাকে। অথচ আপনারা পড়াশোনা চান আন্তর্জাতিক মানের, কিন্তু শিক্ষকদের বেতন দিতে রাজি নন। একাত্তরের পর থেকেই এই রাষ্ট্রীয় প্রহসন অব্যাহত রয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে এই প্রহসন চলতে পারে না, শিক্ষকদের সাথে এই প্রহসন চলতে পারে না। শিক্ষকদের তৃতীয়, চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিক হয়ে চলতে দেওয়া যেতে পারে না।’
বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীদের সুবিধা দিচ্ছেন দাবি করে হাসনাত বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা ছিল এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পুরোনো রাস্তায় হাঁটবে না। কিন্তু এই সরকার সেদিকেই গেছে। এমন একজন শিক্ষা উপদেষ্টা হয়েছেন যিনি প্রমোশনবান্ধব উপদেষ্টা। যাঁরা হাসিনা আমলে সুবিধাভোগ করেছেন, তাঁদেরকেই বিভিন্ন জায়গায় অর্থের বিনিময়ে পদায়ন করা হচ্ছে।’
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব ফয়সাল মাহমুদ শান্ত বলেন, ‘শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান থেকে জুলাই আন্দোলন শুরু হলেও অন্তবর্তী সরকার সব সময় শিক্ষাকেই অবহেলিত করে রেখেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে পঙ্গু করে রেখেছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিক্ষা সেক্টর হচ্ছে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। অথচ এত বড় একটা সেক্টরকে বাড়ি ভাড়া বাবদ মাত্র ৫০০ কিংবা এক হাজার টাকার মতো দেওয়া হয়। আমাদের বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার সাহেব নিজে একজন শিক্ষক, অথচ রাষ্ট্রের কর্মচারীদের মধ্যে শিক্ষা নিয়ে সবচেয়ে উদাসীন ব্যক্তিটি হলেন সি আর আবরার।’
শান্ত আরও বলেন, ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাথে আমরা আগেও মাঠে ছিলাম, শিক্ষকদের সাথে আন্দোলনে উৎসব ভাতা আদায় করতে সক্ষম হয়েছিলাম। আপনাদের দাবি আদায়ে আবারও মাঠে এসেছি। এবার আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে শুনতে পাচ্ছি বিভিন্ন রাজনৈতিক মহল এই দাবি আদায়ে বাধা দিচ্ছে। তারা শিক্ষকদের রাজনৈতিক কাজে ব্যবহার করতে চায়। যে যা-ই করুক না কেনো এই মাসের মধ্যে শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে হবে। এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি আদায়ে এনসিপির পুরোপুরি সমর্থন থাকবে।’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এনসিপি তাঁদের পাশে থাকবে বলে জানান নেতারা।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আজ সকাল থেকে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন শুরু করেন। দুপুরে ওই কর্মসূচিতে ধাওয়া দেয় পুলিশ। এ সময় কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডও নিক্ষেপ করেন পুলিশ সদস্যরা। পাশাপাশি একজন শিক্ষককে আটকের খবর পাওয়া যায়। এরপর শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা আগামীকাল সোমবার থেকে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের জন্য শত শত কোটি টাকার গাড়ি কেনার বাজেট থাকলেও শিক্ষকদের ভাতার জন্য গেলে তারা বলে তাদের কাছে টাকা নেই। অথচ প্রত্যেক উপদেষ্টা নিজের আখের গুছিয়েছেন।
আজ রোববার বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচিতে একাত্মতা জানিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়াসহ ১৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা ও কর্মচারীদের ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতা দেওয়ার দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা।আজ বিকেলে ওই কর্মসূচিতে একাত্মতা জানান এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্যসচিব (শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক) ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) সদস্য সচিব জাহিদ আহসান প্রমুখ।
এ সময় সামান্তা শারমিন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের সাথে লক্ষ করছি, অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে, শিক্ষার বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে। গণ-অভ্যুত্থানের পর আশা ছিল, বাংলাদেশে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করা হবে, সেটা হয়নি। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে শেখ হাসিনা সরকার ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছিল। আমাদের আশা ছিল এই ইন্টেরিম সরকার সেটা ঠেকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। দুঃখের সাথে লক্ষ্য করলাম, পুরো দেশটাকে নির্বাচনের দিকে ঠেলে নেওয়া হলো। কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের আশা আকাঙ্ক্ষার দিকে নজর দেয়নি এই সরকার।’
শিক্ষকদের অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে অভিযোগ করে সামান্তা বলেন, ‘বুলেট দিয়ে গুলি করা আর শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করা কোনো অংশেই কম অপরাধ নয়। শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংসের জন্য আমাদের শিক্ষকদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে বেতন-ভাতার বিষয়ে চরম উদাসীনতা দেখানো হয়েছে। ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া দেওয়া লাগবে, এটাও যদি এই সরকারের কাছে চাওয়া লাগে তাহলে শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতির জন্য তাদের আন্তরিকতা কতটুকু, সেটা অনুমেয়। শিক্ষকদের যে বেতন দেওয়া হয় সেটা দিয়ে জীবন চালানো সম্ভবপর হয়ে ওঠে না।’
শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করেছিলাম তিনি যেহেতু নিজে শিক্ষক, তিনি শিক্ষকের মর্যাদার জায়গাটা বুঝবেন। ...শিক্ষা উপদেষ্টার বিরুদ্ধে সবার অভিযোগ, তিনি নাকি কাউকে সময় দিতে চান না। অথচ তাঁদের উচিত ছিল জনগণের জন্য সব সময় এভেইলেবল থাকা। কিন্তু তাঁরা নিজেদের অনেক বড় কিছু মনে করেন।’
অবস্থান কর্সূচিতে উপস্থিত হয়ে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমার পরিচিত শিক্ষক আছেন যাঁরা দুই যুগের ওপর চাকরি করার পর তাঁদের বেতন মাত্র ২২ হাজার টাকা। অথচ এক কেজি ইলিশ মাছের দাম প্রায় তিন হাজার টাকা। যা তাঁদের বেতনের প্রায় ১৫ শতাংশ। আমাদের দেশের শিক্ষকেরা দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির নাগরিকের জীবনযাপন করেন। কিন্তু আমরা প্রত্যাশা করি সরকার এই শিক্ষক সমাজকে প্রথম শ্রেণির নাগরিক হিসেবে মর্যাদা দেবে।’
হাসনাত আব্দুল্লাহ আরও বলেন, ‘বহির্বিশ্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাত হচ্ছে শিক্ষা। আর বাংলাদেশে সবার খাওয়া-দাওয়ার শেষে যেটা থাকে সেটা শিক্ষা খাতে বরাদ্দ থাকে। অথচ আপনারা পড়াশোনা চান আন্তর্জাতিক মানের, কিন্তু শিক্ষকদের বেতন দিতে রাজি নন। একাত্তরের পর থেকেই এই রাষ্ট্রীয় প্রহসন অব্যাহত রয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে এই প্রহসন চলতে পারে না, শিক্ষকদের সাথে এই প্রহসন চলতে পারে না। শিক্ষকদের তৃতীয়, চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিক হয়ে চলতে দেওয়া যেতে পারে না।’
বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীদের সুবিধা দিচ্ছেন দাবি করে হাসনাত বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশা ছিল এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পুরোনো রাস্তায় হাঁটবে না। কিন্তু এই সরকার সেদিকেই গেছে। এমন একজন শিক্ষা উপদেষ্টা হয়েছেন যিনি প্রমোশনবান্ধব উপদেষ্টা। যাঁরা হাসিনা আমলে সুবিধাভোগ করেছেন, তাঁদেরকেই বিভিন্ন জায়গায় অর্থের বিনিময়ে পদায়ন করা হচ্ছে।’
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব ফয়সাল মাহমুদ শান্ত বলেন, ‘শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান থেকে জুলাই আন্দোলন শুরু হলেও অন্তবর্তী সরকার সব সময় শিক্ষাকেই অবহেলিত করে রেখেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে পঙ্গু করে রেখেছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিক্ষা সেক্টর হচ্ছে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। অথচ এত বড় একটা সেক্টরকে বাড়ি ভাড়া বাবদ মাত্র ৫০০ কিংবা এক হাজার টাকার মতো দেওয়া হয়। আমাদের বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার সাহেব নিজে একজন শিক্ষক, অথচ রাষ্ট্রের কর্মচারীদের মধ্যে শিক্ষা নিয়ে সবচেয়ে উদাসীন ব্যক্তিটি হলেন সি আর আবরার।’
শান্ত আরও বলেন, ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাথে আমরা আগেও মাঠে ছিলাম, শিক্ষকদের সাথে আন্দোলনে উৎসব ভাতা আদায় করতে সক্ষম হয়েছিলাম। আপনাদের দাবি আদায়ে আবারও মাঠে এসেছি। এবার আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে শুনতে পাচ্ছি বিভিন্ন রাজনৈতিক মহল এই দাবি আদায়ে বাধা দিচ্ছে। তারা শিক্ষকদের রাজনৈতিক কাজে ব্যবহার করতে চায়। যে যা-ই করুক না কেনো এই মাসের মধ্যে শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে হবে। এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি আদায়ে এনসিপির পুরোপুরি সমর্থন থাকবে।’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এনসিপি তাঁদের পাশে থাকবে বলে জানান নেতারা।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আজ সকাল থেকে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন শুরু করেন। দুপুরে ওই কর্মসূচিতে ধাওয়া দেয় পুলিশ। এ সময় কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডও নিক্ষেপ করেন পুলিশ সদস্যরা। পাশাপাশি একজন শিক্ষককে আটকের খবর পাওয়া যায়। এরপর শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা আগামীকাল সোমবার থেকে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি কক্ষে সিসিটিভি ক্যামেরা থাকবে। এছাড়া নির্বাচনের দিন নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে একাধিক বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেদলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কমিটির সংগঠক মুনতাসির মাহমুদকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এর প্রতিক্রিয়ায় ‘সব বেইমানির রেকর্ড জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে’ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেশাপলা প্রতীক বরাদ্দ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সীমাবদ্ধতার কথা মাথায় রেখে এনসিপি গণতন্ত্রে উত্তরণের পথে বাধা সৃষ্টি করবেন না বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
৪ ঘণ্টা আগেপিআর পদ্ধতিকে জুলাই জাতীয় সনদের অন্তর্ভুক্ত করে গণভোটের আয়োজনসহ ৫ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
৫ ঘণ্টা আগে