স্ট্রিম ডেস্ক
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশে একটি পরিবর্তনের শুরু হয়েছে, তবে এ যাত্রায় সফল হতে আরও সময় প্রয়োজন বলে মনে করেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান একটা পরিবর্তনের শুরু মাত্র। কিন্তু এক বছর-দুই বছর অথবা একটা সরকার বা দুইটা সরকারের এটা বিষয় না। সরকার আসবে-যাবে, কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের কারণে পুরাতন ব্যবস্থা ও পুরাতন বন্দোবস্তে ছেদ পড়েছে। আমরা একটা পর্ব পেরিয়ে নতুন পর্বে রওয়ানা দিয়েছি।’
শনিবার (২ আগস্ট) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ র্যালি-২০২৫’ এর শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তিনি এসব কথা বলেন। র্যালিটি ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন চত্বর থেকে শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়।
উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, ‘আমি মনে করি, এই পর্বে সকল গণতান্ত্রিক ও বহুমাত্রিক প্রকাশ এক বা দুই বছরে দেখা যাবে না। আমাদের যে প্রজন্ম এই গণতন্ত্রের অভিযাত্রা সূচনা করেছে, যদি তাদের দেশের সব সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্মরণ রাখে, জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের অবিরত চেষ্টা চালিয়ে যায়; তাহলে আমরা আশা রাখি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে রূপান্তরিত হবে।’
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার আমাদের প্রতিরোধ ও বিজয়ের প্রতীক উল্লেখ করে মাহফুজ আলম বলেন, ‘এখান থেকেই শুরু করেছিলাম এবং এখানে এসেই আমরা বিজয় উদযাপন করতে পেরেছিলাম। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শেষ পর্যায়ে শিক্ষক, সমাজকর্মী ও সংস্কৃতি কর্মীরা রাজপথে নেমে কারফিউ ভেঙে শহীদ মিনারে প্রোগ্রাম করেন, যা আমাদের ব্যাপকভাবে অনুপ্রাণিত করে। সবদিক বিবেচনায় শহীদ মিনার আমাদের প্রতিরোধ ও বিজয়ের অনুষঙ্গ। এখান থেকেই ৩ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে এক দফা ঘোষিত হয়েছিল।’
মাহফুজ বলেন, ‘গত বছরের অভ্যুত্থানে প্রায় দুই হাজার মানুষ শহীদ হন, ২০ থেকে ২৫ হাজার মানুষ আহত হন। এই আত্মত্যাগ স্মরণেই আমাদের কার্যক্রম। যতদিন আমরা শহীদদের স্মরণে রাখব, আহতদের মর্মপীড়া আমরা যতদিন অনুভব করব, ততদিন আমরা নতুন বাংলাদেশ গঠনের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ থাকব।’
শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া নতুন বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ার একটা সুযোগ এসেছে, সেই সুযোগটা কাজে লাগানোর তাগিদ দেন তথ্য উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, আমরা অনেকগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, যার একটি বড় অংশ বাস্তবায়নের পথে এগিয়েছে। অনেক কিছু পরিবর্তিত হয়েছে। হয়তো বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন এক বছরে সম্ভব হয়নি। তবে আমাদের চেষ্টা ছিল, এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার কারণে অনেকে ন্যায্য অধিকার পাননি, বৈষম্যের শিকার হয়েছিলেন, এখন ১৬ বছর পর তারা সেই অধিকার ও ন্যায্যতার দেখা পেয়েছেন। বৈষম্যহীনতার দেখা পেয়েছেন।’
২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ‘১৭ জুলাই গায়েবানা জানাজায় হামলার পর আমরা আর ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারিনি। ক্যাম্পাস থেকে আন্দোলন তখন ছড়িয়ে পড়ে সারা বাংলাদেশে, বিশেষ করে ঢাকার প্রবেশপথের অন্তত আটটি পয়েন্টে তুমুল প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়েছিল। মানুষ দলমত নির্বিশেষে অংশ নেয়, অসংখ্য মানুষ প্রাণ দিয়েছিল এই আন্দোলনে।’
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশে একটি পরিবর্তনের শুরু হয়েছে, তবে এ যাত্রায় সফল হতে আরও সময় প্রয়োজন বলে মনে করেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান একটা পরিবর্তনের শুরু মাত্র। কিন্তু এক বছর-দুই বছর অথবা একটা সরকার বা দুইটা সরকারের এটা বিষয় না। সরকার আসবে-যাবে, কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের কারণে পুরাতন ব্যবস্থা ও পুরাতন বন্দোবস্তে ছেদ পড়েছে। আমরা একটা পর্ব পেরিয়ে নতুন পর্বে রওয়ানা দিয়েছি।’
শনিবার (২ আগস্ট) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ র্যালি-২০২৫’ এর শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তিনি এসব কথা বলেন। র্যালিটি ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন চত্বর থেকে শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়।
উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, ‘আমি মনে করি, এই পর্বে সকল গণতান্ত্রিক ও বহুমাত্রিক প্রকাশ এক বা দুই বছরে দেখা যাবে না। আমাদের যে প্রজন্ম এই গণতন্ত্রের অভিযাত্রা সূচনা করেছে, যদি তাদের দেশের সব সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্মরণ রাখে, জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের অবিরত চেষ্টা চালিয়ে যায়; তাহলে আমরা আশা রাখি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে রূপান্তরিত হবে।’
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার আমাদের প্রতিরোধ ও বিজয়ের প্রতীক উল্লেখ করে মাহফুজ আলম বলেন, ‘এখান থেকেই শুরু করেছিলাম এবং এখানে এসেই আমরা বিজয় উদযাপন করতে পেরেছিলাম। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শেষ পর্যায়ে শিক্ষক, সমাজকর্মী ও সংস্কৃতি কর্মীরা রাজপথে নেমে কারফিউ ভেঙে শহীদ মিনারে প্রোগ্রাম করেন, যা আমাদের ব্যাপকভাবে অনুপ্রাণিত করে। সবদিক বিবেচনায় শহীদ মিনার আমাদের প্রতিরোধ ও বিজয়ের অনুষঙ্গ। এখান থেকেই ৩ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে এক দফা ঘোষিত হয়েছিল।’
মাহফুজ বলেন, ‘গত বছরের অভ্যুত্থানে প্রায় দুই হাজার মানুষ শহীদ হন, ২০ থেকে ২৫ হাজার মানুষ আহত হন। এই আত্মত্যাগ স্মরণেই আমাদের কার্যক্রম। যতদিন আমরা শহীদদের স্মরণে রাখব, আহতদের মর্মপীড়া আমরা যতদিন অনুভব করব, ততদিন আমরা নতুন বাংলাদেশ গঠনের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ থাকব।’
শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে পাওয়া নতুন বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ার একটা সুযোগ এসেছে, সেই সুযোগটা কাজে লাগানোর তাগিদ দেন তথ্য উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, আমরা অনেকগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, যার একটি বড় অংশ বাস্তবায়নের পথে এগিয়েছে। অনেক কিছু পরিবর্তিত হয়েছে। হয়তো বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন এক বছরে সম্ভব হয়নি। তবে আমাদের চেষ্টা ছিল, এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার কারণে অনেকে ন্যায্য অধিকার পাননি, বৈষম্যের শিকার হয়েছিলেন, এখন ১৬ বছর পর তারা সেই অধিকার ও ন্যায্যতার দেখা পেয়েছেন। বৈষম্যহীনতার দেখা পেয়েছেন।’
২০২৪ সালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ‘১৭ জুলাই গায়েবানা জানাজায় হামলার পর আমরা আর ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারিনি। ক্যাম্পাস থেকে আন্দোলন তখন ছড়িয়ে পড়ে সারা বাংলাদেশে, বিশেষ করে ঢাকার প্রবেশপথের অন্তত আটটি পয়েন্টে তুমুল প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়েছিল। মানুষ দলমত নির্বিশেষে অংশ নেয়, অসংখ্য মানুষ প্রাণ দিয়েছিল এই আন্দোলনে।’
দেশের জনপ্রিয় অনলাইন টিকিট বুকিং প্রতিষ্ঠান ফ্লাইট এক্সপার্টের ফেসবুক পেজ সচল থাকলেও বন্ধ দেখাচ্ছে ওয়েবসাইট। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন অনেক গ্রাহক। সবশেষ শনিবার সন্ধ্যা সাতটায় বাংলা স্ট্রিম ফ্লাইট এক্সপার্টের হটলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে, তা বন্ধ দেখায়।
১ ঘণ্টা আগেযে বাহিনীর লোকই জড়িত থাকবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। সবাইকেই আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
১ ঘণ্টা আগেরহস্য-রোমাঞ্চ ধারার জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক আগাথা ক্রিস্টির জীবনের একটা বড় সময় কেটেছে ইরাকে। রাজধানী বাগদাদের টাইগ্রিস নদীর তীরে মনোরোম একটি বাড়িতে থাকতেন ‘কুইন অব ক্রাইম’ নামে পরিচিত এই লেখিকা।
২ ঘণ্টা আগেপ্রেসক্লাব ততক্ষণে লোকে লোকারণ্য। একটু দূরে পল্টনে দাঁড়িয়েও তার কোনো আঁচ পাওয়া যায়নি। নানা কিসিমের লোক তখন প্রেসক্লাবে জড়ো হয়েছেন। কেউ হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে এসেছেন, কেউ পোস্টার। কেউ কেউ আবার দলবেঁধে এসেছেন। সঙ্গে নিয়ে এসেছেন ঢাউস সাইজের ব্যানার।
৪ ঘণ্টা আগে