চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত বহুল আকাঙ্ক্ষিত চাকসু নির্বাচন মাত্র ছয়বার হয়েছে। সর্বশেষ চাকসু নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
দীর্ঘ ৩৬ বছরের অপেক্ষার পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আগামী ১২ অক্টোবর হবে এই নির্বাচন।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন চাকসু নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে তফসিল ঘোষণা করেন।
তফসিল অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ সেপ্টেম্বর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। এই তালিকা নিয়ে কোনো আপত্তি থাকলে ২ থেকে ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তা গ্রহণ করা হবে। পরে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে ১১ সেপ্টেম্বর।
এদিকে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে ১৪ থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ১৭ সেপ্টেম্বর মনোনয়ন জমা শেষ হওয়ার পর যাচাই–বাছাই হবে ১৮ সেপ্টেম্বর।
২১ সেপ্টেম্বর প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা এবং ২৫ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হবে। এর মধ্যে প্রার্থীরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে পারবেন ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। এ ছাড়া প্রার্থীদের বিষয়ে আপত্তি ও নিষ্পত্তির শেষ সময় ২৪ সেপ্টেম্বর।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেন, ‘বহুল আকাঙ্ক্ষিত চাকসু নির্বাচন এ পর্যন্ত মাত্র ছয়বার হয়েছে। এর আগের তিনটি নির্বাচনে আমি সম্পৃক্ত ছিলাম। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছি। এর মাধ্যমে আমি ইতিহাসের অংশ হয়ে গেলাম।’
চাকসু নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তত্ত্বাবধায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ–উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘চাকসু নির্বাচন ঘিরে ৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে। শিক্ষার্থী–শিক্ষক সবারই চাওয়া, একটি সুষ্ঠু চাকসু নির্বাচন। এ জন্য সবার সহযোগিতা দরকার। আমরা সবাই মিলে একটি ভালো নির্বাচন উপহার দিতে চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সর্বশেষ চাকসু নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি। এরপর ছাত্র সংগঠনগুলোর মুখোমুখি অবস্থান, সংঘর্ষ ও অনুকূল পরিবেশের অভাবে দীর্ঘ ৩৬ বছর নির্বাচন বন্ধ ছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকসু ভবনটিও বিভিন্ন সময় নানা কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। কখনো ক্যানটিন, কখনো কমিউনিটি সেন্টার চালু ছিল। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের সন্তানদের বিয়ের অনুষ্ঠানও হয়েছে সেখানে। এর ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা চলতি বছরের ১ জুলাই ভবনটির নামফলকে ব্যঙ্গাত্মক ব্যানার ঝুলিয়ে দেন, ‘জোবরা ভাতের হোটেল ও কমিউনিটি সেন্টার।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৬ সালে। বর্তমানে এখানে ৯টি অনুষদ, ৪৮টি বিভাগ ও ৬টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। এতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৮ হাজার ৫১৫ জন।
দীর্ঘ ৩৬ বছরের অপেক্ষার পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আগামী ১২ অক্টোবর হবে এই নির্বাচন।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন চাকসু নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে তফসিল ঘোষণা করেন।
তফসিল অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ সেপ্টেম্বর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। এই তালিকা নিয়ে কোনো আপত্তি থাকলে ২ থেকে ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তা গ্রহণ করা হবে। পরে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে ১১ সেপ্টেম্বর।
এদিকে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে ১৪ থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ১৭ সেপ্টেম্বর মনোনয়ন জমা শেষ হওয়ার পর যাচাই–বাছাই হবে ১৮ সেপ্টেম্বর।
২১ সেপ্টেম্বর প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা এবং ২৫ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হবে। এর মধ্যে প্রার্থীরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে পারবেন ২৩ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। এ ছাড়া প্রার্থীদের বিষয়ে আপত্তি ও নিষ্পত্তির শেষ সময় ২৪ সেপ্টেম্বর।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেন, ‘বহুল আকাঙ্ক্ষিত চাকসু নির্বাচন এ পর্যন্ত মাত্র ছয়বার হয়েছে। এর আগের তিনটি নির্বাচনে আমি সম্পৃক্ত ছিলাম। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে যাচ্ছি। এর মাধ্যমে আমি ইতিহাসের অংশ হয়ে গেলাম।’
চাকসু নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তত্ত্বাবধায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ–উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ‘চাকসু নির্বাচন ঘিরে ৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে। শিক্ষার্থী–শিক্ষক সবারই চাওয়া, একটি সুষ্ঠু চাকসু নির্বাচন। এ জন্য সবার সহযোগিতা দরকার। আমরা সবাই মিলে একটি ভালো নির্বাচন উপহার দিতে চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, সর্বশেষ চাকসু নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি। এরপর ছাত্র সংগঠনগুলোর মুখোমুখি অবস্থান, সংঘর্ষ ও অনুকূল পরিবেশের অভাবে দীর্ঘ ৩৬ বছর নির্বাচন বন্ধ ছিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকসু ভবনটিও বিভিন্ন সময় নানা কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। কখনো ক্যানটিন, কখনো কমিউনিটি সেন্টার চালু ছিল। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের সন্তানদের বিয়ের অনুষ্ঠানও হয়েছে সেখানে। এর ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা চলতি বছরের ১ জুলাই ভবনটির নামফলকে ব্যঙ্গাত্মক ব্যানার ঝুলিয়ে দেন, ‘জোবরা ভাতের হোটেল ও কমিউনিটি সেন্টার।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৬ সালে। বর্তমানে এখানে ৯টি অনুষদ, ৪৮টি বিভাগ ও ৬টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। এতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৮ হাজার ৫১৫ জন।
দাবি আদায় না হলে বিসিএস প্রকৌশলীরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে সরকার। এ ছাড়া আট সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিএসসি প্রকৌশলী শিক্ষার্থীরা এটি প্রত্যাখ্যান করেছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের সব সরকারি-বেসরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ‘কমপ্লিট শাটডাউন অব ইঞ্জিনিয়ার্স’ কার্যকর রাখার ঘোষণা দিয়েছে প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলন। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই অবস্থান চলবে।
৪ ঘণ্টা আগেসাত মাস ব্যথার চিকিৎসা করতে গিয়ে ৫ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার। এই ঘটনায় ফেনীর সিভিল সার্জন ও ফেনী মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন তারা।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রকৌশল খাতে দীর্ঘদিনের পুরোনো দ্বন্দ্ব—ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বনাম বিএসসি গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার—আবার নতুন করে উত্তপ্ত রূপ নিয়েছে। প্রমোশন, পদমর্যাদা ও ‘প্রকৌশলী’ উপাধি ব্যবহারের প্রশ্নে দুই পক্ষের বিরোধ এখন দেশজুড়ে আন্দোলনে রূপ নিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে