আন্দোলকর্মীরা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সড়ক ছাড়বে না বলে জানিয়ে দেন। শুক্রবার বেলা ৬টার দিকে এই প্রতিবেদন লেখার সময়ও তাঁরা সড়ক দখল করেছিলেন।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে বরিশালে মহাসড়ক অবরোধ করেছে আন্দোলকারীরা। এই দাবিতে চলা কর্মসূচির দ্বাদশতম দিনে শুক্রবার (৮ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে জেলা শহরের নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল এলাকায় বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। এতে বরিশাল শহর ও মহাসড়কে সাধারণ মানুষের চলাচলে ভোগান্তির সৃষ্টি হয়।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সাধারণ মানুষ ও কনটেন্ট ক্রিয়েটররা যোগ দেন। তাঁদেরও স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের বিভিন্ন শ্লোগান ও প্লেকার্ড প্রদর্শন করতে দেখা যায়।
শুক্রবার নথুল্লাবাদ মহাসড়কেই জুম্মার নামাজ আদায় করেন আন্দোলনকর্মীরা। এর আগে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এবং পুলিশের পক্ষ থেকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলা হয়। তবে আন্দোলনকারীরা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সড়ক ছাড়বে না বলে জানিয়ে দেন। এ দিন বেলা ৬টার দিকে এই প্রতিবেদন লেখার সময়ও তাঁরা সড়ক দখল করেছিলেন।
আন্দোলনকারীদের একজন সাব্বির হোসেন বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে সাধারণ মানুষ ন্যূনতম চিকিৎসা পাচ্ছে না। সেখানে গেলে তাদের নানা উপায়ে হয়রানি করা হয়। ডাক্তাররা স্লিপ ধরিয়ে দেন, যেন তাঁদের পরিচালিত ক্লিনিকে রোগীরা যান। হাসপাতালের চিকিৎসা সরঞ্জাম অকেজো করে রাখা হয়। অ্যাম্বুলেন্স সেবা পান না। অথচ হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মচারীদের বেতন হয় জনগণের টাকায়। পুরো হাসপাতাল চলে জনগণের টাকায় অথচ সেখানে জনগণ সেবা পান না।
সাব্বির বলেন, ‘আমরা অহিংস আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। কোনো আশ্বাসে নয়, জনগণের সুচিকিৎসা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
আন্দোলনরত আরেক কর্মী ফয়সাল হোসেন বলেন, ‘আন্দোলনের কারণে কিছুটা দুর্ভোগ হচ্ছে। আমরা জনগণের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি। কিন্তু এই আন্দোলন শুধু আমাদের জন্য না, এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য। আমাদের দাবি অত্যন্ত যৌক্তিক, তাই সাধারণ মানুষ একাত্মতা প্রকাশ করেছে।’
সংগঠক মহিউদ্দিন রণি বলেন, ‘কোনো আশ্বাসে কাজ হবে না, স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নিজে এসে চিকিৎসা খাতের সমস্যার সমাধান করতে হবে। সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে কাউকে হেলাফেলা করতে দেওয়া হবে না। যতক্ষণে আমাদের দাবি আদায় না হবে, স্বাস্থ্যখাতের সংস্কার না হবে, ততক্ষণে আমরা রাজপথ ছাড়ব না।’
মেট্রোপলিটন এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন সিকদার বলেন, ‘নথুল্লাবাদ এলাকায় যেন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি না হয় সেজন্য আমরা উপস্থিত রয়েছি। জনদুর্ভোগের বিষয়টি আন্দোলনকর্মীদের বিবেচনা করার অনুরোধ করেছি।’
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে বরিশালে মহাসড়ক অবরোধ করেছে আন্দোলকারীরা। এই দাবিতে চলা কর্মসূচির দ্বাদশতম দিনে শুক্রবার (৮ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে জেলা শহরের নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনাল এলাকায় বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। এতে বরিশাল শহর ও মহাসড়কে সাধারণ মানুষের চলাচলে ভোগান্তির সৃষ্টি হয়।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সাধারণ মানুষ ও কনটেন্ট ক্রিয়েটররা যোগ দেন। তাঁদেরও স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের বিভিন্ন শ্লোগান ও প্লেকার্ড প্রদর্শন করতে দেখা যায়।
শুক্রবার নথুল্লাবাদ মহাসড়কেই জুম্মার নামাজ আদায় করেন আন্দোলনকর্মীরা। এর আগে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এবং পুলিশের পক্ষ থেকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলা হয়। তবে আন্দোলনকারীরা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সড়ক ছাড়বে না বলে জানিয়ে দেন। এ দিন বেলা ৬টার দিকে এই প্রতিবেদন লেখার সময়ও তাঁরা সড়ক দখল করেছিলেন।
আন্দোলনকারীদের একজন সাব্বির হোসেন বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে সাধারণ মানুষ ন্যূনতম চিকিৎসা পাচ্ছে না। সেখানে গেলে তাদের নানা উপায়ে হয়রানি করা হয়। ডাক্তাররা স্লিপ ধরিয়ে দেন, যেন তাঁদের পরিচালিত ক্লিনিকে রোগীরা যান। হাসপাতালের চিকিৎসা সরঞ্জাম অকেজো করে রাখা হয়। অ্যাম্বুলেন্স সেবা পান না। অথচ হাসপাতালের চিকিৎসক, কর্মচারীদের বেতন হয় জনগণের টাকায়। পুরো হাসপাতাল চলে জনগণের টাকায় অথচ সেখানে জনগণ সেবা পান না।
সাব্বির বলেন, ‘আমরা অহিংস আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। কোনো আশ্বাসে নয়, জনগণের সুচিকিৎসা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
আন্দোলনরত আরেক কর্মী ফয়সাল হোসেন বলেন, ‘আন্দোলনের কারণে কিছুটা দুর্ভোগ হচ্ছে। আমরা জনগণের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি। কিন্তু এই আন্দোলন শুধু আমাদের জন্য না, এই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য। আমাদের দাবি অত্যন্ত যৌক্তিক, তাই সাধারণ মানুষ একাত্মতা প্রকাশ করেছে।’
সংগঠক মহিউদ্দিন রণি বলেন, ‘কোনো আশ্বাসে কাজ হবে না, স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নিজে এসে চিকিৎসা খাতের সমস্যার সমাধান করতে হবে। সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে কাউকে হেলাফেলা করতে দেওয়া হবে না। যতক্ষণে আমাদের দাবি আদায় না হবে, স্বাস্থ্যখাতের সংস্কার না হবে, ততক্ষণে আমরা রাজপথ ছাড়ব না।’
মেট্রোপলিটন এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন সিকদার বলেন, ‘নথুল্লাবাদ এলাকায় যেন বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি না হয় সেজন্য আমরা উপস্থিত রয়েছি। জনদুর্ভোগের বিষয়টি আন্দোলনকর্মীদের বিবেচনা করার অনুরোধ করেছি।’
গণ-অভ্যুত্থানের মুখে ২০২৫ সালের ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই আন্দোলনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের ক্যাডারদের হামলা ও গুলিতে ১ হাজার ৪০০ নিহত এবং আহত হয়েছেন ২৩ হাজারের বেশি।
১৫ মিনিট আগেকর্ণফুলী নদীতে স্রোতের তীব্রতা বাড়ায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে চন্দ্রঘোনা ফেরি চলাচল বন্ধ রেখেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ)।
১ ঘণ্টা আগেজুমার পরে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। এতে জড়ো হন হাজারও মানুষ। তুহিনের জানাজার নামাজের ইমামতি করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের জন্য পর্যায়ক্রমে বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তবে এ আলোচনার মেয়াদ দীর্ঘমেয়াদী হবে না।
৪ ঘণ্টা আগে