স্ট্রিম প্রতিবেদক
মাকে হাসপাতালে নিতে গিয়ে এইচএসসির প্রথম পরীক্ষায় বসতে পারেননি এক শিক্ষার্থী। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হলে জানানো হয়েছিল, পরে তার পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। তবে সেই পরীক্ষা তিনি দিতে পারবেন কিনা, এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি শিক্ষা বোর্ড।
এছাড়া কেন্দ্রে দেরিতে পৌঁছানোর জন্য ওই শিক্ষার্থী যে কারণ উল্লেখ করেছিলেন, তা নিয়েও ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এই বিষয়ে গঠিত দুটি তদন্ত দল এখনো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। কিন্তু নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তাদের বরাতে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, ওই ছাত্রীর দাবি মিথ্যা। তবে শিক্ষাবোর্ড বলছে, ওই খবর বিভ্রান্তিকর এবং সঠিক নয়।
শুধু তাই নয়, শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে এ বিষয়ে মন্তব্য করা সমীচীন নয়, কারণ এতে ওই শিক্ষার্থীর মানসিক চাপ বাড়তে পারে। তবে চলতি বছর না পারলেও আগামী বছর ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের ওই ছাত্রী বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে ‘অনিয়মিত পরীক্ষার্থী’ হিসেবে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির সোমবার দুপুরে স্ট্রিম-কে বলেন, ‘ওই ছাত্রীর বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা পুনরায় নেওয়ার বিষয়ে আমরা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত পাইনি। তাঁর বিষয়ে তথ্য সংগ্রহে তদন্ত দল কাজ করছে। বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করছে।’
উল্লেখ্য, গত ২৬ জুন এবারের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রথম দিনে ওই ছাত্রী মিরপুরের সরকারি বাঙলা কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছান এক ঘণ্টা দেরিতে। ফলে তিনি পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাননি। পরীক্ষা দিতে না পারা এবং তাঁন কান্নায় ভেঙে পড়ার ছবি সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এরপর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এই নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়।
ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক আলোচনার পর সে সময় শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার জানিয়েছিলেন, ওই ছাত্রীর বিষয়টি ‘মানবিক বিবেচনায়’ দেখা হচ্ছে।
অবশ্য খন্দোকার এহসানুল কবির বলছেন, ‘কেউ কোনো পাবলিক পরীক্ষা মিস করলে তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা নেওয়ার কোনো নজির নেই। আমাদের বিদ্যমান আইন বা বিধানেও এমন সুযোগ নেই। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্বাহী আদেশে যে সিদ্ধান্ত নেবে, বোর্ড সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি জানান, বাংলা প্রথম পত্রে পরীক্ষা না দিতে পারলেও ওই ছাত্রী বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা দিয়েছেন। সে পরীক্ষায় যদি তিনি ৬৬ নম্বর পান, তবে দুই পত্রেই পাস করবেন। না পেলে আগামী বছর অনিয়মিত পরীক্ষার্থী হিসেবে বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে বসার সুযোগ পাবেন।
পরীক্ষা কেন্দ্রে সময়মতো পৌঁছাতে না পারার কারণ হিসেবে সেই ছাত্রী দাবি করেছিলেন, ‘স্ট্রোক করা মাকে হাসপাতালে নেওয়ার কারণে’ সময়মতো পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছাতে পারেননি তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড ও মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তবে শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান জানান, ১৭ আগস্ট সেই ছাত্রীর একটি পরীক্ষা রয়েছে। সেটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করা সমীচীন নয়।
এহসানুল কবির বলেন, ‘আমরা চাই শিক্ষার্থীটি যেন বাকি পরীক্ষাগুলো সুন্দরভাবে দিতে পারে এবং মানসিকভাবে ভেঙে না পড়ে। সে যেন সুস্থভাবে পরীক্ষাগুলো সম্পন্ন করে, এটাই আমাদের চেষ্টা। সেই কারণেই ১৭ তারিখের আগে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিচ্ছি না।’
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি সরাসরি কোনো মন্তব্য না করে বলেন, ‘এই বিষয়গুলো নিয়েও আমরা ১৭ তারিখের পরে জানাব। এর আগে মন্তব্য করা তাঁর (শিক্ষার্থী) জন্য এবং সবার জন্যই সমীচীন হবে না।’
গতকাল রোববার দেশের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, ‘তদন্তে পাওয়া গেছে, সেই ছাত্রীর মায়ের অসুস্থতার দাবি মিথ্যা’। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষা বোর্ডের দুই কর্মকর্তা বরাতে এমন খবর প্রকাশ করা হয়।
এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বোর্ড চেয়ারম্যান খন্দোকার এহসানুল কবির—এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো চূড়ান্ত বক্তব্য প্রকাশ করেনি উল্লেখ করে স্ট্রিমকে বলেন, ‘এসব প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর ও সঠিক নয়। এটি কে বা কারা করছেন আমার কোনো ধারণা নেই; আমি মনে করি বোর্ডের কেউ এ ধরনের তথ্য প্রকাশ করেননি। তদন্ত প্রতিবেদন বোর্ডে জমা হয়েছে এবং বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠানো হয়েছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ১৭ তারিখের পরেই বলা হবে। সংবাদমাধ্যমগুলোকে অনুরোধ করা হচ্ছে, তথ্য যাচাই না করে যেন বিভ্রান্তিকর শিরোনাম বা মন্তব্য প্রকাশ করা না হয়।’
এদিকে, এ বিষয়ে ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোহা. আসাদুজ্জামান স্ট্রিমকে বলেন, ‘ওই ছাত্রী ও তাঁর মায়ের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তাঁর মা ওইদিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন বলে দাবি করেছেন। আমাদের একটি মেডিকেল সার্টিফিকেটও দেখিয়েছেন। কপিটি আমরা বোর্ডে পাঠিয়েছি।’
অধ্যক্ষ আরও বলেন, ‘সেই মেডিকেল সার্টিফিকেটের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য পুলিশি তদন্ত প্রয়োজন হতে পারে।’
মাকে হাসপাতালে নিতে গিয়ে এইচএসসির প্রথম পরীক্ষায় বসতে পারেননি এক শিক্ষার্থী। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হলে জানানো হয়েছিল, পরে তার পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে। তবে সেই পরীক্ষা তিনি দিতে পারবেন কিনা, এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি শিক্ষা বোর্ড।
এছাড়া কেন্দ্রে দেরিতে পৌঁছানোর জন্য ওই শিক্ষার্থী যে কারণ উল্লেখ করেছিলেন, তা নিয়েও ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। এই বিষয়ে গঠিত দুটি তদন্ত দল এখনো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। কিন্তু নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তাদের বরাতে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, ওই ছাত্রীর দাবি মিথ্যা। তবে শিক্ষাবোর্ড বলছে, ওই খবর বিভ্রান্তিকর এবং সঠিক নয়।
শুধু তাই নয়, শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে এ বিষয়ে মন্তব্য করা সমীচীন নয়, কারণ এতে ওই শিক্ষার্থীর মানসিক চাপ বাড়তে পারে। তবে চলতি বছর না পারলেও আগামী বছর ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের ওই ছাত্রী বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে ‘অনিয়মিত পরীক্ষার্থী’ হিসেবে অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির সোমবার দুপুরে স্ট্রিম-কে বলেন, ‘ওই ছাত্রীর বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা পুনরায় নেওয়ার বিষয়ে আমরা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত পাইনি। তাঁর বিষয়ে তথ্য সংগ্রহে তদন্ত দল কাজ করছে। বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করছে।’
উল্লেখ্য, গত ২৬ জুন এবারের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রথম দিনে ওই ছাত্রী মিরপুরের সরকারি বাঙলা কলেজ পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছান এক ঘণ্টা দেরিতে। ফলে তিনি পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাননি। পরীক্ষা দিতে না পারা এবং তাঁন কান্নায় ভেঙে পড়ার ছবি সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এরপর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এই নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়।
ঘটনাটি নিয়ে ব্যাপক আলোচনার পর সে সময় শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার জানিয়েছিলেন, ওই ছাত্রীর বিষয়টি ‘মানবিক বিবেচনায়’ দেখা হচ্ছে।
অবশ্য খন্দোকার এহসানুল কবির বলছেন, ‘কেউ কোনো পাবলিক পরীক্ষা মিস করলে তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা নেওয়ার কোনো নজির নেই। আমাদের বিদ্যমান আইন বা বিধানেও এমন সুযোগ নেই। তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্বাহী আদেশে যে সিদ্ধান্ত নেবে, বোর্ড সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি জানান, বাংলা প্রথম পত্রে পরীক্ষা না দিতে পারলেও ওই ছাত্রী বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা দিয়েছেন। সে পরীক্ষায় যদি তিনি ৬৬ নম্বর পান, তবে দুই পত্রেই পাস করবেন। না পেলে আগামী বছর অনিয়মিত পরীক্ষার্থী হিসেবে বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে বসার সুযোগ পাবেন।
পরীক্ষা কেন্দ্রে সময়মতো পৌঁছাতে না পারার কারণ হিসেবে সেই ছাত্রী দাবি করেছিলেন, ‘স্ট্রোক করা মাকে হাসপাতালে নেওয়ার কারণে’ সময়মতো পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছাতে পারেননি তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড ও মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তবে শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান জানান, ১৭ আগস্ট সেই ছাত্রীর একটি পরীক্ষা রয়েছে। সেটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করা সমীচীন নয়।
এহসানুল কবির বলেন, ‘আমরা চাই শিক্ষার্থীটি যেন বাকি পরীক্ষাগুলো সুন্দরভাবে দিতে পারে এবং মানসিকভাবে ভেঙে না পড়ে। সে যেন সুস্থভাবে পরীক্ষাগুলো সম্পন্ন করে, এটাই আমাদের চেষ্টা। সেই কারণেই ১৭ তারিখের আগে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিচ্ছি না।’
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি সরাসরি কোনো মন্তব্য না করে বলেন, ‘এই বিষয়গুলো নিয়েও আমরা ১৭ তারিখের পরে জানাব। এর আগে মন্তব্য করা তাঁর (শিক্ষার্থী) জন্য এবং সবার জন্যই সমীচীন হবে না।’
গতকাল রোববার দেশের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, ‘তদন্তে পাওয়া গেছে, সেই ছাত্রীর মায়ের অসুস্থতার দাবি মিথ্যা’। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষা বোর্ডের দুই কর্মকর্তা বরাতে এমন খবর প্রকাশ করা হয়।
এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বোর্ড চেয়ারম্যান খন্দোকার এহসানুল কবির—এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো চূড়ান্ত বক্তব্য প্রকাশ করেনি উল্লেখ করে স্ট্রিমকে বলেন, ‘এসব প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর ও সঠিক নয়। এটি কে বা কারা করছেন আমার কোনো ধারণা নেই; আমি মনে করি বোর্ডের কেউ এ ধরনের তথ্য প্রকাশ করেননি। তদন্ত প্রতিবেদন বোর্ডে জমা হয়েছে এবং বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠানো হয়েছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ১৭ তারিখের পরেই বলা হবে। সংবাদমাধ্যমগুলোকে অনুরোধ করা হচ্ছে, তথ্য যাচাই না করে যেন বিভ্রান্তিকর শিরোনাম বা মন্তব্য প্রকাশ করা না হয়।’
এদিকে, এ বিষয়ে ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোহা. আসাদুজ্জামান স্ট্রিমকে বলেন, ‘ওই ছাত্রী ও তাঁর মায়ের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তাঁর মা ওইদিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন বলে দাবি করেছেন। আমাদের একটি মেডিকেল সার্টিফিকেটও দেখিয়েছেন। কপিটি আমরা বোর্ডে পাঠিয়েছি।’
অধ্যক্ষ আরও বলেন, ‘সেই মেডিকেল সার্টিফিকেটের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য পুলিশি তদন্ত প্রয়োজন হতে পারে।’
২০২৪ সালের ৫ আগস্টের ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সরাসরি নেতৃত্ব দেওয়া ৬০ জন ছাত্রনেতা রবিবার রাতে এক যৌথ বিবৃতিতে গত ৫ আগস্ট প্রকাশিত জুলাই ঘোষণাপত্রকে ‘জনগণের সঙ্গে প্রতারণামূলক প্রহসন’ হিসেবে অভিহিত করে তা প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দিয়েছেন।
৭ মিনিট আগেমাদকের কারবার ঘিরে আধিপত্য বিস্তারের লড়াইয়ে ফের অস্থিরতা শুরু হয়েছে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে। দুই পক্ষের সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছেন শাহ আলম (২০) নামের একজন।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমের প্রতি সমর্থন কমার প্রবণতা থাকলেও দেশের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন আসন্ন জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলের নিষিদ্ধের ফলে কী হবে, তা বলা হলেও কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলে কী করতে হবে তার ‘অস্পষ্টতা আছে’ বলে উল্লেখ করে তিনি। এ ক্ষেত্রে স্পষ্টতা আনা হয়েছে— কার্যক্রম স্থগিত হলে প্রতীকও স্থগিত থাকবে বলে জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে