স্ট্রিম ডেস্ক
মালয়েশিয়ার জোহর প্রদেশের আয়ার হিতাম এলাকায় বিদেশি মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে পরিচালিত এক অভিযানে, ৯ বাংলাদেশিসহ মোট ৩২ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ (ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট)।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) জোহর ইমিগ্রেশন বিভাগের পরিচালক দাতুক মোহাম্মদ রোসদি এক বিবৃতিতে জানান, ‘মিনি পাকিস্তান’ নামে পরিচিত আয়ার হিতাম এলাকার ১৬টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে মোট ৬২ জন বিদেশি ও স্থানীয়কে তল্লাশি করা হয়। তাদের মধ্যে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ৩২ জনকে আটক করা হয়েছে।
আটকদের মধ্যে ২০ জন পাকিস্তানি, ৯ জন বাংলাদেশি এবং তিনজন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক (এক পুরুষ ও দুই নারী) রয়েছেন। তাদের বয়স ২০ থেকে ৫৪ বছরের মধ্যে।
অভিযানে অংশ নেয় মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ, সুলতান ইস্কান্দার ভবনের বিভিন্ন কর্মকর্তা, জাতীয় নিবন্ধন বিভাগ এবং জেআইএম এনফোর্সমেন্ট ডিভিশনের বিশেষ ইউনিট।
পরিচালক মোহাম্মদ রোসদি জানান, গোয়েন্দা তথ্য ও নজরদারির ভিত্তিতে “অপস বেলাঞ্জা”, “অপস সেলেরা,” “অপস সাপু,” ও “অপস কুটিপ” নামে একাধিক কোডনেমের অধীনে অভিযান চালানো হয়। এতে দেখা যায়, আটককৃতরা বৈধ পাস বা কর্মসংস্থানের অনুমতি ছাড়াই মালয়েশিয়ায় কাজ করছিলেন ও অবস্থান করছিলেন।
তিনি আরও বলেন, আটকদের বিরুদ্ধে ১৯৫৯/৬৩ সালের ইমিগ্রেশন অ্যাক্টের ৬(১)(সি) ধারা অনুযায়ী মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
আটকদের বর্তমানে তদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়ার জন্য জোহরের সেটিয়া ট্রোপিকা ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপোতে রাখা হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত অভিবাসীদের উদ্দেশে দেশটির ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ সতর্ক করে বলেছে, বৈধ কাগজপত্র ছাড়া কাজ বা বসবাস করা হলে কড়া আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এ ঘটনায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। আটক বাংলাদেশিদের বিষয়ে কূটনৈতিক সহায়তা বা আইনি সহায়তা দেওয়া হবে কিনা, সে বিষয়েও স্পষ্ট কোনো ঘোষণা আসেনি।
এদিকে, মালয়েশিয়ায় দিন দিন অবৈধ অভিবাসীবিরোধী অভিযান আরও জোরদার হচ্ছে। দেশটির সরকার অভিবাসন আইনের কঠোর প্রয়োগের মাধ্যমে বিদেশি শ্রমবাজারে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
মালয়েশিয়ার জোহর প্রদেশের আয়ার হিতাম এলাকায় বিদেশি মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে পরিচালিত এক অভিযানে, ৯ বাংলাদেশিসহ মোট ৩২ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ (ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট)।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) জোহর ইমিগ্রেশন বিভাগের পরিচালক দাতুক মোহাম্মদ রোসদি এক বিবৃতিতে জানান, ‘মিনি পাকিস্তান’ নামে পরিচিত আয়ার হিতাম এলাকার ১৬টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে মোট ৬২ জন বিদেশি ও স্থানীয়কে তল্লাশি করা হয়। তাদের মধ্যে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ৩২ জনকে আটক করা হয়েছে।
আটকদের মধ্যে ২০ জন পাকিস্তানি, ৯ জন বাংলাদেশি এবং তিনজন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক (এক পুরুষ ও দুই নারী) রয়েছেন। তাদের বয়স ২০ থেকে ৫৪ বছরের মধ্যে।
অভিযানে অংশ নেয় মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ, সুলতান ইস্কান্দার ভবনের বিভিন্ন কর্মকর্তা, জাতীয় নিবন্ধন বিভাগ এবং জেআইএম এনফোর্সমেন্ট ডিভিশনের বিশেষ ইউনিট।
পরিচালক মোহাম্মদ রোসদি জানান, গোয়েন্দা তথ্য ও নজরদারির ভিত্তিতে “অপস বেলাঞ্জা”, “অপস সেলেরা,” “অপস সাপু,” ও “অপস কুটিপ” নামে একাধিক কোডনেমের অধীনে অভিযান চালানো হয়। এতে দেখা যায়, আটককৃতরা বৈধ পাস বা কর্মসংস্থানের অনুমতি ছাড়াই মালয়েশিয়ায় কাজ করছিলেন ও অবস্থান করছিলেন।
তিনি আরও বলেন, আটকদের বিরুদ্ধে ১৯৫৯/৬৩ সালের ইমিগ্রেশন অ্যাক্টের ৬(১)(সি) ধারা অনুযায়ী মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
আটকদের বর্তমানে তদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়ার জন্য জোহরের সেটিয়া ট্রোপিকা ইমিগ্রেশন ডিটেনশন ডিপোতে রাখা হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত অভিবাসীদের উদ্দেশে দেশটির ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ সতর্ক করে বলেছে, বৈধ কাগজপত্র ছাড়া কাজ বা বসবাস করা হলে কড়া আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এ ঘটনায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। আটক বাংলাদেশিদের বিষয়ে কূটনৈতিক সহায়তা বা আইনি সহায়তা দেওয়া হবে কিনা, সে বিষয়েও স্পষ্ট কোনো ঘোষণা আসেনি।
এদিকে, মালয়েশিয়ায় দিন দিন অবৈধ অভিবাসীবিরোধী অভিযান আরও জোরদার হচ্ছে। দেশটির সরকার অভিবাসন আইনের কঠোর প্রয়োগের মাধ্যমে বিদেশি শ্রমবাজারে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশের ‘হামলার’ প্রতিবাদ ও ভাতা বাড়ানোর দাবি আদায়ে এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট শিক্ষকের প্রায় ৮০ শতাংশের পিএইচডি ডিগ্রি নেই। আর শুধু পূর্ণকালীন শিক্ষকদের মধ্যে হিসাব করলে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ৮৪ শতাংশে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগেঅনেক ভিকটিম পরিবার মনে করে, গুমের অভিযোগ করলে, পরবর্তীতে তাঁদের সমস্যা হবে। নিপীড়নের খড়্গ নেমে আসবে, পরিবারের অন্য সদস্যরাও নির্যাতনের শিকার হবেন। শেখ হাসিনার আমলে গুমের ঘটনায় এ কারণে এখনো অনেক অভিযোগ আসেনি।
২ ঘণ্টা আগেঅমর একুশে বইমেলা কখন অনুষ্ঠিত হবে—এ বিষয়ে চলছে নানা আলোচনা। কেউ কেউ চাইছেন ভাষার মাস ফেব্রুয়ারিতেই মেলা হোক। অন্যদিকে অনেকেই বলছেন, সবাই ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা চায়, তবে এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন।
৩ ঘণ্টা আগে