স্ট্রিম প্রতিবেদক
সংগঠন হিসেবে বিচারের মুখোমুখি করতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে তদন্ত কর্মকর্তাও নিয়োগ করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এর আগে, গত ৫ অক্টোবর তাজুল ইসলাম জানিয়েছিলেন দল হিসেবে বিচারের মুখোমুখি করতে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হচ্ছে। সেদিন ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এনডিএম নামে একটি দল আগেই অভিযোগ দিয়েছিল। আমরা সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করছি। সুতরাং বলা যেতে পারে, এই মুহূর্তে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপরাধী সংগঠন হিসেবে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য প্রাথমিক তদন্ত শুরু করতে যাচ্ছি। সেটা পুরোদমে শুরু হলে আমরা বলতে পারব, বিষয়টি কতদূর পর্যন্ত যেতে পারে।’
এর আগে, গত বছরের ২ অক্টোবর জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বরাবর অভিযোগ জমা দেন। সেখানে গণঅভ্যুত্থান দমনে সরাসরি হুকুমদাতা হিসেবে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের শরিকদের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে বিচার চাওয়া হয়।
অভিযোগে বলা হয়েছে, গণহত্যার সরাসরি হুকুমদাতা আওয়ামী লীগ এবং ১৪ দলের শরিক রাজনৈতিক দল-সাম্যবাদী দল, গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, জাসদ (ইনু), বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি (মেনন), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল, তরিকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী পার্টি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), গণআজাদী লীগ, কমিউনিস্ট কেন্দ্র, বাসদ ও জাতীয় পার্টি-জেপির বিরুদ্ধে দল হিসেবে গণহত্যার অভিযোগ গঠন করে তদন্ত পূর্বক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের ব্যবস্থা করা হোক।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের সময় অপরাধে জড়ির থাকার অভিযোগে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও। ২১ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
সেদিন নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাহী আদেশে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। কেননা তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম অস্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দলগতভাবে আওয়ামী লীগকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। কারণ, অস্থায়ী সিদ্ধান্তে আওয়ামী লীগকে ট্যাকেল দেওয়া যাবে না। এছাড়া ফ্যাসিবাদের দোসরদেরও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।’
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ট্রাইব্যুনালের কাছে আবেদন জানাব। আদালতের কাছে এখন যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ এসেছে। কারণ রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে, ক্ষমতায় টিকে থাকতে দলীয় প্রধান হিসেবে জনগণকে হত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন হাসিনা। তাই জনগণই প্রতিরোধ করে তাকে উৎখাত করেছে। ফলে রাজনৈতিকভাবে এটা আওয়ামী লীগের দ্বারা সংঘটিত অপরাধ। এজন্য দল হিসেবে দ্রুত সময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা উচিত।’
সংগঠন হিসেবে বিচারের মুখোমুখি করতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে তদন্ত কর্মকর্তাও নিয়োগ করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এর আগে, গত ৫ অক্টোবর তাজুল ইসলাম জানিয়েছিলেন দল হিসেবে বিচারের মুখোমুখি করতে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হচ্ছে। সেদিন ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এনডিএম নামে একটি দল আগেই অভিযোগ দিয়েছিল। আমরা সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করছি। সুতরাং বলা যেতে পারে, এই মুহূর্তে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপরাধী সংগঠন হিসেবে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য প্রাথমিক তদন্ত শুরু করতে যাচ্ছি। সেটা পুরোদমে শুরু হলে আমরা বলতে পারব, বিষয়টি কতদূর পর্যন্ত যেতে পারে।’
এর আগে, গত বছরের ২ অক্টোবর জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বরাবর অভিযোগ জমা দেন। সেখানে গণঅভ্যুত্থান দমনে সরাসরি হুকুমদাতা হিসেবে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের শরিকদের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে বিচার চাওয়া হয়।
অভিযোগে বলা হয়েছে, গণহত্যার সরাসরি হুকুমদাতা আওয়ামী লীগ এবং ১৪ দলের শরিক রাজনৈতিক দল-সাম্যবাদী দল, গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, জাসদ (ইনু), বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি (মেনন), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল, তরিকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী পার্টি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), গণআজাদী লীগ, কমিউনিস্ট কেন্দ্র, বাসদ ও জাতীয় পার্টি-জেপির বিরুদ্ধে দল হিসেবে গণহত্যার অভিযোগ গঠন করে তদন্ত পূর্বক আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারের ব্যবস্থা করা হোক।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের সময় অপরাধে জড়ির থাকার অভিযোগে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও। ২১ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
সেদিন নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাহী আদেশে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। কেননা তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম অস্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দলগতভাবে আওয়ামী লীগকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। কারণ, অস্থায়ী সিদ্ধান্তে আওয়ামী লীগকে ট্যাকেল দেওয়া যাবে না। এছাড়া ফ্যাসিবাদের দোসরদেরও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।’
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ট্রাইব্যুনালের কাছে আবেদন জানাব। আদালতের কাছে এখন যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ এসেছে। কারণ রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে, ক্ষমতায় টিকে থাকতে দলীয় প্রধান হিসেবে জনগণকে হত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন হাসিনা। তাই জনগণই প্রতিরোধ করে তাকে উৎখাত করেছে। ফলে রাজনৈতিকভাবে এটা আওয়ামী লীগের দ্বারা সংঘটিত অপরাধ। এজন্য দল হিসেবে দ্রুত সময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা উচিত।’
নির্বাচনে কারচুপি বা জালিয়াতি ঠেকাতে অভিজ্ঞ সাবেক কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কার্যকর পরামর্শ চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন।
১ ঘণ্টা আগেঢামেকের ডেঙ্গু ওয়ার্ডের ভেতরে গেলে সহজেই বোঝা যায় রোগীর চাপ কতটা। বেড না পেয়ে মাটিতেই পাতা বিছানার সারি আর রোগী ও স্বজনদের ভিড়। রোগ থেকে মুক্তি পেতে মানুষ হাসপাতালে আশ্রয় নেয়। কিন্তু সেই হাসপাতালই যেন হয়ে উঠেছে রোগ ছড়ানোর কেন্দ্র। ঢামেক হাসপাতাল চত্বরেই তৈরি হচ্ছে এডিস মশার প্রজননক্ষেত্র।
২ ঘণ্টা আগেসমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, আজকের শিশুরাই আগামী দিনের দেশ পরিচালনায় নেতৃত্ব দেবে।
৪ ঘণ্টা আগেফেনী নদীর পানি-বণ্টন নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের বিরোধ বহু বছরের পুরোনো। ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের নির্মম হত্যাকাণ্ড এই ইস্যুকে নতুনভাবে আলোচনায় আনে। ২১ বছর বয়সী আবরারকে ছাত্রলীগের কিছু সদস্য পিটিয়ে হত্যা করে।
৫ ঘণ্টা আগে