৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন
নগরীর পার্কভিউ হাসপাতালে ইমতিয়াজ সায়েমের জন্য ছয় সদস্যের মেডিকেল বোর্ডে গঠন করা হয়েছে। একই হাসপাতালে ভর্তি আরেক শিক্ষার্থী মোহাম্মদ মামুমের অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
নগরীর পার্কভিউ হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (আইসিইউ)। এর সামনেই বসা বেশ কয়েকজন মানুষ। সবার চোখ-মুখে উদ্বেগের ছাপ। অপেক্ষার সঙ্গে বাড়ছে উৎকণ্ঠারও। মনে মনে চলছে একাগ্র প্রার্থনা– ভেতর থেকে যেন একটু ভালো খবর আসে। এর মধ্যে আইসিইউ দরজা একটু ফাঁক হলেই সেদিকে চোখ যায় সবার। চিকিৎসক বেরিয়ে এলে এগিয়ে যান উৎকণ্ঠা নিয়ে।
চারদিন ধরে সেখানে লাইফ সাপোর্টে আছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ আহমেদ সায়েম। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তাঁর মস্তিস্কে ক্ষত তৈরি হয়েছে। তাঁর চিকিৎসায় বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। এর চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ইমতিয়াজের অবস্থা খুবই জটিল। একজন মানুষের স্বাভাবিক কনসাস লেভেল (চেতন মাত্র) যেখানে ১৫ থাকে, সেখানে তাঁর ৮-৯-এর মধ্যে ওঠা-নামা করছে। এটি ১০-এর ওপরে ওঠার আগপর্যন্ত তাঁকে কোনোভাবেই আশঙ্কামুক্ত বলা যাবে না।
ইমতিয়াজের বাড়ি কুমিল্লায়, তবে পরিবার থাকে বগুড়ায়। ছেলে গুরুতর আহত হওয়ার খবর পেয়ে সোমবার সকালে বাবা আমির হোসেন আর মা শাহনাজ আমিন ছুটে এসেছেন চট্টগ্রামে। তারপর থেকে হাসপাতালের আইসিইউর সামনে দাঁড়িয়ে তাঁদের দিন কাটছে। তার আগে হাসপাতালে ভর্তির পর থেকেই পালা ধরে তাঁর জন্য অপেক্ষা করছেন সহপাঠীরা।
ছেলের জন্য হাসপাতালের করিডরে মা-বাবার অপেক্ষা যেন দীর্ঘশ্বাসে ভরা এক অন্তহীন দিন-রাত। দুদিন ধরে অপেক্ষা করছেন তাঁরা। ছেলের কথা বলতে গিয়েই কণ্ঠ কেঁপে উঠছিল মা শাহনাজ আমিমের। তিনি বলেন, ‘আমার ছেলেকে একবার দেখতেও পারছি না। ইউসিইউর ভেতরে শুধু মেশিনের শব্দ, বাইরে আমার বুকফাটা কান্না। ডাক্তাররা বলছেন, ওর কনশাস লেভেল বাড়তে হবে। আমি শুধু আল্লাহর কাছে চাই, আমার ছেলেকে আবার চোখ মেলে দেখতে পারি।’
ইমতিয়াজের ভাই আসাদুজ্জামান সজীব বলেন, ‘ওর স্বাস্থ্যের কথা ভেবে আমরা ভেতরে যাচ্ছি না। বাইরে থেকেই খবর নিচ্ছি। হাসপাতাল বলেছে, দুপুরে মেডিকেল বোর্ড বসবে। আমরা প্রার্থনা ছাড়া আর কিছু করতে পারছি না।’
রোববার (৩১ আগস্ট) দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষের সময় নির্মমভাবে কোপানো হয় ইমতিয়াজকে। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে নগরের পার্কভিউ হাসপাতালে আনা হলে সেদিন রাতেই তাঁর মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপরই থেকে লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এরপর চার দিন কেটে গেলেও তাঁর অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।
বুধবার দুপুরে তাঁর চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে মেডিকেল বোর্ড বসে। মঙ্গলবার তাঁর সিটি স্কেনে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ দেখা গেছে। আজ বুধবার দুপুরেও সিটি স্কেন করা হয়েছে। সেখানেও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ দেখা গেছে। এ কারণে মাঝেমধ্যে তাঁর খিঁচুনি হচ্ছে।
চিকিৎসকরা জানান, এখন ইমতিয়াজের মস্তিষ্কে সার্জারি ছাড়া আর কোনো পথ নেই। ইমতিয়াজ সায়েমের বাবা-মার পরামর্শেক্রমে মস্তিষ্কে সার্জারির করার সিদ্ধান্ত নেবেন চিকিৎসকরা।
এর আগে ইমতিয়াজের চিকিৎসার জন্য বুধবার দুপুরে ছয় সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়। তাঁদের মধ্যে আছে নিউরো সার্জন মো. ইসমাইল, অধ্যাপক মনজুরুল ইসলাম, নিউরোমেডিসিনের মো. তায়েব, পার্কভিইউ হাসপাতালের পরিচালক মো. রেজাউল করিম, এ টি এম রেজাউল করিম এবং আইসিইউ ইনচার্জ অ্যান্ড কনসালটেন্ট মো. সাজ্জাদ হোসাইন।
ইমতিয়াজ সায়েম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় রক্তাক্ত সহপাঠীদের করুণ আর্তনাদ শুনে থেমে থাকতে পারেননি তিনি। নিজের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে ছুটে গেছেন আহতদের পাশে। আহতদের উদ্ধার করতে গিয়ে গ্রামবাসীর হামলায় গুরুতর জখম হন তিনি। সহায়তার হাত বাড়াতে গিয়েই নিজেই পড়েছেন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে।
সংঘর্ষে আহত হওয়ার পর ইমতিয়াজকে প্রথমে চবি মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল এবং পরে পার্কভিউ হাসপাতালে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। তাঁর সহপাঠী রবিউল ইসলাম বলেন, ইমতিয়াজের এখনো জ্ঞান আছে, কিন্তু খুবই সংকটাপন্ন অবস্থায় আছে।
শান্ত-শিষ্ট ও পরোপকারী স্বভাবের জন্য বন্ধুদের কাছে প্রিয় এই শিক্ষার্থী আজ নিজেই গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে শুয়ে আছেন। ইমতিয়াজের কথা বলতে গিয়ে চোখের পানি সামলাতে পারছিলেন না তাঁর চাচাত বোন চবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফারহানা রুমঝুম ভুইয়া। তিনি বলেন, ‘ভলেন্টিয়ার হিসেবে সে প্রথমে সহপাঠীদের পাশে ছিল। পরে শুনল আরও শিক্ষার্থী রাস্তায় আহত হয়ে পড়ে আছে। দেরি না করে সেখানে গিয়ে উদ্ধার করতে যায়। তখনই গ্রামবাসীর হাতে সে আহত হয়। এমন হিংস্রতা আমি কল্পনাও করতে পারিনি।’
পার্কভিউ হাসপাতালে ইমতিয়াজের সঙ্গে একই সময় লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছিল সমাজতত্ত্ব বিভাগের ছাত্র মামুন মিয়াকে। তাঁরও মাথার খুলিতে গভীর জখম ছিল। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, তাঁর অবস্থার উন্নতি হওয়ায় সোমবার বিকেলে লাইফ সাপোর্ট খুলে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে, শিগগির কেবিনে স্থানান্তরের কথা ভাবা হচ্ছে।
পার্কভিউ হাসপাতালের উপমহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর বলেন, ইমতিয়াজের বিষয়ে দুপুরে মেডিকেল বোর্ড বসবে। তাঁর অবস্থার উন্নতি হয়নি। মামুনের অবস্থা এখন ভালো, তাঁকে কেবিনে স্থানান্তর করার চিন্তা হচ্ছে।
নগরীর পার্কভিউ হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (আইসিইউ)। এর সামনেই বসা বেশ কয়েকজন মানুষ। সবার চোখ-মুখে উদ্বেগের ছাপ। অপেক্ষার সঙ্গে বাড়ছে উৎকণ্ঠারও। মনে মনে চলছে একাগ্র প্রার্থনা– ভেতর থেকে যেন একটু ভালো খবর আসে। এর মধ্যে আইসিইউ দরজা একটু ফাঁক হলেই সেদিকে চোখ যায় সবার। চিকিৎসক বেরিয়ে এলে এগিয়ে যান উৎকণ্ঠা নিয়ে।
চারদিন ধরে সেখানে লাইফ সাপোর্টে আছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ আহমেদ সায়েম। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তাঁর মস্তিস্কে ক্ষত তৈরি হয়েছে। তাঁর চিকিৎসায় বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। এর চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ইমতিয়াজের অবস্থা খুবই জটিল। একজন মানুষের স্বাভাবিক কনসাস লেভেল (চেতন মাত্র) যেখানে ১৫ থাকে, সেখানে তাঁর ৮-৯-এর মধ্যে ওঠা-নামা করছে। এটি ১০-এর ওপরে ওঠার আগপর্যন্ত তাঁকে কোনোভাবেই আশঙ্কামুক্ত বলা যাবে না।
ইমতিয়াজের বাড়ি কুমিল্লায়, তবে পরিবার থাকে বগুড়ায়। ছেলে গুরুতর আহত হওয়ার খবর পেয়ে সোমবার সকালে বাবা আমির হোসেন আর মা শাহনাজ আমিন ছুটে এসেছেন চট্টগ্রামে। তারপর থেকে হাসপাতালের আইসিইউর সামনে দাঁড়িয়ে তাঁদের দিন কাটছে। তার আগে হাসপাতালে ভর্তির পর থেকেই পালা ধরে তাঁর জন্য অপেক্ষা করছেন সহপাঠীরা।
ছেলের জন্য হাসপাতালের করিডরে মা-বাবার অপেক্ষা যেন দীর্ঘশ্বাসে ভরা এক অন্তহীন দিন-রাত। দুদিন ধরে অপেক্ষা করছেন তাঁরা। ছেলের কথা বলতে গিয়েই কণ্ঠ কেঁপে উঠছিল মা শাহনাজ আমিমের। তিনি বলেন, ‘আমার ছেলেকে একবার দেখতেও পারছি না। ইউসিইউর ভেতরে শুধু মেশিনের শব্দ, বাইরে আমার বুকফাটা কান্না। ডাক্তাররা বলছেন, ওর কনশাস লেভেল বাড়তে হবে। আমি শুধু আল্লাহর কাছে চাই, আমার ছেলেকে আবার চোখ মেলে দেখতে পারি।’
ইমতিয়াজের ভাই আসাদুজ্জামান সজীব বলেন, ‘ওর স্বাস্থ্যের কথা ভেবে আমরা ভেতরে যাচ্ছি না। বাইরে থেকেই খবর নিচ্ছি। হাসপাতাল বলেছে, দুপুরে মেডিকেল বোর্ড বসবে। আমরা প্রার্থনা ছাড়া আর কিছু করতে পারছি না।’
রোববার (৩১ আগস্ট) দ্বিতীয় দিনের মতো সংঘর্ষের সময় নির্মমভাবে কোপানো হয় ইমতিয়াজকে। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে নগরের পার্কভিউ হাসপাতালে আনা হলে সেদিন রাতেই তাঁর মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপরই থেকে লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এরপর চার দিন কেটে গেলেও তাঁর অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।
বুধবার দুপুরে তাঁর চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে মেডিকেল বোর্ড বসে। মঙ্গলবার তাঁর সিটি স্কেনে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ দেখা গেছে। আজ বুধবার দুপুরেও সিটি স্কেন করা হয়েছে। সেখানেও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ দেখা গেছে। এ কারণে মাঝেমধ্যে তাঁর খিঁচুনি হচ্ছে।
চিকিৎসকরা জানান, এখন ইমতিয়াজের মস্তিষ্কে সার্জারি ছাড়া আর কোনো পথ নেই। ইমতিয়াজ সায়েমের বাবা-মার পরামর্শেক্রমে মস্তিষ্কে সার্জারির করার সিদ্ধান্ত নেবেন চিকিৎসকরা।
এর আগে ইমতিয়াজের চিকিৎসার জন্য বুধবার দুপুরে ছয় সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়। তাঁদের মধ্যে আছে নিউরো সার্জন মো. ইসমাইল, অধ্যাপক মনজুরুল ইসলাম, নিউরোমেডিসিনের মো. তায়েব, পার্কভিইউ হাসপাতালের পরিচালক মো. রেজাউল করিম, এ টি এম রেজাউল করিম এবং আইসিইউ ইনচার্জ অ্যান্ড কনসালটেন্ট মো. সাজ্জাদ হোসাইন।
ইমতিয়াজ সায়েম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। শনিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের সময় রক্তাক্ত সহপাঠীদের করুণ আর্তনাদ শুনে থেমে থাকতে পারেননি তিনি। নিজের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে ছুটে গেছেন আহতদের পাশে। আহতদের উদ্ধার করতে গিয়ে গ্রামবাসীর হামলায় গুরুতর জখম হন তিনি। সহায়তার হাত বাড়াতে গিয়েই নিজেই পড়েছেন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে।
সংঘর্ষে আহত হওয়ার পর ইমতিয়াজকে প্রথমে চবি মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল এবং পরে পার্কভিউ হাসপাতালে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। তাঁর সহপাঠী রবিউল ইসলাম বলেন, ইমতিয়াজের এখনো জ্ঞান আছে, কিন্তু খুবই সংকটাপন্ন অবস্থায় আছে।
শান্ত-শিষ্ট ও পরোপকারী স্বভাবের জন্য বন্ধুদের কাছে প্রিয় এই শিক্ষার্থী আজ নিজেই গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে শুয়ে আছেন। ইমতিয়াজের কথা বলতে গিয়ে চোখের পানি সামলাতে পারছিলেন না তাঁর চাচাত বোন চবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ফারহানা রুমঝুম ভুইয়া। তিনি বলেন, ‘ভলেন্টিয়ার হিসেবে সে প্রথমে সহপাঠীদের পাশে ছিল। পরে শুনল আরও শিক্ষার্থী রাস্তায় আহত হয়ে পড়ে আছে। দেরি না করে সেখানে গিয়ে উদ্ধার করতে যায়। তখনই গ্রামবাসীর হাতে সে আহত হয়। এমন হিংস্রতা আমি কল্পনাও করতে পারিনি।’
পার্কভিউ হাসপাতালে ইমতিয়াজের সঙ্গে একই সময় লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছিল সমাজতত্ত্ব বিভাগের ছাত্র মামুন মিয়াকে। তাঁরও মাথার খুলিতে গভীর জখম ছিল। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, তাঁর অবস্থার উন্নতি হওয়ায় সোমবার বিকেলে লাইফ সাপোর্ট খুলে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে, শিগগির কেবিনে স্থানান্তরের কথা ভাবা হচ্ছে।
পার্কভিউ হাসপাতালের উপমহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর বলেন, ইমতিয়াজের বিষয়ে দুপুরে মেডিকেল বোর্ড বসবে। তাঁর অবস্থার উন্নতি হয়নি। মামুনের অবস্থা এখন ভালো, তাঁকে কেবিনে স্থানান্তর করার চিন্তা হচ্ছে।
রূপপুর গ্রিন সিটি প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ ওঠার পর ২০১৯ সালের ১৯ মে গণপূর্ত অধিদপ্তর এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত প্রতিবেদনে আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় এবং ভবনে উঠানোর কাজে অস্বাভাবিক ব্যয়ের বিষয়টি প্রমাণ হয়।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ’ নামক একটি ফেসবুক গ্রুপের এডমিনকে তলব করেছে কর্তৃপক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের এক বক্তব্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার সম্ভাবনা এবং তাঁর ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে আলোচনা তৈরি করেছে। ট্রাভেল ডকুমেন্ট হলো এমন একটি সরকারি নথি, যা কোনো ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত করে এবং তাঁকে আন্তর্জাতিকভাবে ভ্রমণ বা অ
২ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন পাভেল।
৩ ঘণ্টা আগে