.png)
হত্যার শিকার হারুন-অর-রশিদ ওরফে হারুন মাস্টার উপজেলার নয়াবাড়ি ইউনিয়নের বাহ্রা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি নয়াবাড়ি ইউনিয়নের বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির উপদেষ্টা ছিলেন।

স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকার দোহারে হারুন-অর-রশীদ (৬৫) নামে ইউনিয়ন বিএনপির এক নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
বুধবার (৭ জুলাই) সকাল ৬টার দিকে উপজেলার বাহ্রাঘাটের জাবেদের মোড় এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। চারজন সন্ত্রাসী দুটি মোটরসাইকেলে এসে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় বলে বিভিন্ন সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা দেছে।
হত্যার শিকার হারুন-অর-রশিদ ওরফে হারুন মাস্টার উপজেলার নয়াবাড়ি ইউনিয়নের বাহ্রা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি নয়াবাড়ি ইউনিয়নের বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির উপদেষ্টা ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ছিলেন বাহ্রা হাবিল উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক। চলতি মাসেই (জুলাই) তাঁর চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার কথা ছিল।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, বুধবার ভোরে ফজরের নামাজ আদায় করে প্রতিদিনের মতো পদ্মার পাড়ে হাঁটতে গিয়েছিলেন হারুন মাস্টার। এ সময় বাহ্রাঘাটের জাবেদের মোড় এলাকায় পৌঁছলে দুটি মোটরসাইকেলে চারজন যুবক এসে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে চার রাউন্ড গুলি করে চলে যায়।
পরে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে হারুন মাস্টারকে উদ্ধার করে দোহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। তবে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক নুসরাত তারিন তন্নি তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। হারুন মাস্টারের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে তাঁর সহকর্মী ও রাজনৈতিক নেতারা হাসপাতালে ছুটে আসেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ওয়াসিম জানান, মোবাইল ফোনে একটি কল পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে যান। সেখানে গিয়ে হারুন মাস্টারের নিথর দেহ পরে থাকতে দেখেন। পরে তিনি বিভিন্ন জায়গায় ফোন দিয়ে বিষয়টি অবগত করেন।
দোহার থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা প্রথমে ঘটনাস্থল ও পরে হাসপাতালে গিয়েছি। প্রাথমিক সুরতহাল থেকে হারুন মাস্টারের শরীরে ৪টি গুলি ও ধারালো অস্ত্রের ৫-৬ টি কোপ লেগেছে বলে জানতে পেরেছি। বাকিটা ময়নাতদন্ত শেষে বলা যাবে।’
হারুন মাস্টার হত্যাকাণ্ডের পর বাহ্রাঘাট এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। হত্যার রহস্য উদঘাটনে পুলিশসহ মাঠে নেমেছে র্যাব ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা। কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড, তা কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না। তবে রাজনৈতিক কারণে এ হত্যাকাণ্ড হয়ে থাকতে পারে বলে গুঞ্জন আছে।
এদিকে হারুন মাস্টারের মৃত্যুর খবর পেয়ে উপজেলার জয়পাড়া এলাকায় অবস্থিত সরকারি হাসপাতালের সামনে জড়ো হয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ করে। মিছিলটি হাসপাতাল এলাকা থেকে বের হয়ে জয়পাড়া শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এই বিষয়ে জানতে উপজেলা বিএনপির একাধিক নেতাকে ফোন করেও কারও সাড়া পাওয়া যায়নি।
ঢাকার দোহারে হারুন-অর-রশীদ (৬৫) নামে ইউনিয়ন বিএনপির এক নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
বুধবার (৭ জুলাই) সকাল ৬টার দিকে উপজেলার বাহ্রাঘাটের জাবেদের মোড় এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। চারজন সন্ত্রাসী দুটি মোটরসাইকেলে এসে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় বলে বিভিন্ন সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা দেছে।
হত্যার শিকার হারুন-অর-রশিদ ওরফে হারুন মাস্টার উপজেলার নয়াবাড়ি ইউনিয়নের বাহ্রা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি নয়াবাড়ি ইউনিয়নের বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান আহ্বায়ক কমিটির উপদেষ্টা ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ছিলেন বাহ্রা হাবিল উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক। চলতি মাসেই (জুলাই) তাঁর চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার কথা ছিল।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, বুধবার ভোরে ফজরের নামাজ আদায় করে প্রতিদিনের মতো পদ্মার পাড়ে হাঁটতে গিয়েছিলেন হারুন মাস্টার। এ সময় বাহ্রাঘাটের জাবেদের মোড় এলাকায় পৌঁছলে দুটি মোটরসাইকেলে চারজন যুবক এসে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে চার রাউন্ড গুলি করে চলে যায়।
পরে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে হারুন মাস্টারকে উদ্ধার করে দোহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। তবে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক নুসরাত তারিন তন্নি তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। হারুন মাস্টারের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে তাঁর সহকর্মী ও রাজনৈতিক নেতারা হাসপাতালে ছুটে আসেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ওয়াসিম জানান, মোবাইল ফোনে একটি কল পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে যান। সেখানে গিয়ে হারুন মাস্টারের নিথর দেহ পরে থাকতে দেখেন। পরে তিনি বিভিন্ন জায়গায় ফোন দিয়ে বিষয়টি অবগত করেন।
দোহার থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা প্রথমে ঘটনাস্থল ও পরে হাসপাতালে গিয়েছি। প্রাথমিক সুরতহাল থেকে হারুন মাস্টারের শরীরে ৪টি গুলি ও ধারালো অস্ত্রের ৫-৬ টি কোপ লেগেছে বলে জানতে পেরেছি। বাকিটা ময়নাতদন্ত শেষে বলা যাবে।’
হারুন মাস্টার হত্যাকাণ্ডের পর বাহ্রাঘাট এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। হত্যার রহস্য উদঘাটনে পুলিশসহ মাঠে নেমেছে র্যাব ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা। কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড, তা কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না। তবে রাজনৈতিক কারণে এ হত্যাকাণ্ড হয়ে থাকতে পারে বলে গুঞ্জন আছে।
এদিকে হারুন মাস্টারের মৃত্যুর খবর পেয়ে উপজেলার জয়পাড়া এলাকায় অবস্থিত সরকারি হাসপাতালের সামনে জড়ো হয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ করে। মিছিলটি হাসপাতাল এলাকা থেকে বের হয়ে জয়পাড়া শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এই বিষয়ে জানতে উপজেলা বিএনপির একাধিক নেতাকে ফোন করেও কারও সাড়া পাওয়া যায়নি।
.png)

রাজশাহীতে চলতি বছরের ১০ মাসে নতুন করে ২৮ জনের দেহে এইচআইভি (হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস) শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্তদের অধিকাংশই পুরুষ। এ ছাড়া একজন আছেন তৃতীয় লিঙ্গের। আর এই সময়ের মধ্যে নিরাময় অযোগ্য ব্যাধিটিতে আক্রান্ত একজনের মৃত্যু হয়েছে।
১২ মিনিট আগে
ভাইয়ে ভাইয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কথা প্রায়শ শোনা যায়। তবে মাইকিং করে ভাইকে মারামারিতে আহ্বান জানানোর ঘটনা একটু অভাবনীয়ই। সেই কাজই করেছেন গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলা সদরের বৈরীহরিণমারী গ্রামের আব্দুল কদ্দুস মিয়া।
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার, ঘটনাবহুল ৭ নভেম্বর। দিনটিকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ হিসেবে পালন করে থাকে। ১৯৭৫ সালের এই দিনে সিপাহি-জনতার যৌথ অভ্যুত্থানে দেশের ক্ষমতার পটপরিবর্তন ঘটেছিল।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনার পূর্ব রূপসা এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে বিদেশফেরত এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে পূর্ব রূপসার রামনগর এলাকায় মানিক সরদারের মাঠের পাশে তাঁকে গুলি করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে