স্ট্রিম প্রতিবেদক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদীর মৃত্যুর খবরের জেরে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে আবারও ভাঙচুর শুরু করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) ভোর থেকে শুরু হওয়া এই ভাঙচুর দুপুর নাগাদও অব্যাহত রয়েছে। হাতুড়ি ও শাবল হাতে শত শত মানুষ সেখানে জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে দেখা যায়, বাড়িটি ঘিরে রেখেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। বাড়ির ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর চালাচ্ছেন প্রায় শ-খানেক মানুষ। তবে ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভোর থেকেই এখানে ভাঙচুর চালাচ্ছেন বিক্ষুব্ধ জনতা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন তাঁরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, হাতুড়ি, হ্যামার ও শাবল দিয়ে চলছে ভাঙচুর। এ সময় তাঁরা ‘নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার’, ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’, ‘আমরা সবাই হাদি হবো, যুগে যুগে লড়ে যাব’, ‘মুজিববাদ মুর্দাবাদ’, ‘মুজিববাদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’—সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
ভাঙচুরে অংশ নেওয়া মোহাম্মদ মিজান নামে একজন স্ট্রিমকে বলেন, ‘ফজরের নামাজের পর থেকে এখানে ভাঙচুর শুরু হয়েছে। আমি ছয়টার দিকে এসেছি উত্তরা থেকে। আসার পর থেকে কাজ করছি। আমরা এই দেশে আওয়ামী লীগের কোনো ছাপ রাখব না।’
মিজান আরও বলেন, ‘এখানে আসার পর আমাদের কাছে হ্যামার (হাতুড়ি) ছিল না। পরে নিজেরা টাকা দিয়ে হ্যামার কিনে এনেছি। আজ সারা দিন ভাঙচুর চলবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেকজন আন্দোলনকারী স্ট্রিমকে বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত ৩২ নম্বরে একটা ইট থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত ভাঙচুর চলবে। শরীফ ওসমান হাদীর মৃত্যুর প্রতিদান আমরা হাড়ে হাড়ে বোঝাব।’
এর আগে গতকাল রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদীর মৃত্যুসংবাদ আসে। এরপর থেকে বিভিন্ন জায়গায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটতে শুরু করে। ওইসময়ে বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িটিতেও হামলা চালায়।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদীর মৃত্যুর খবরের জেরে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে আবারও ভাঙচুর শুরু করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) ভোর থেকে শুরু হওয়া এই ভাঙচুর দুপুর নাগাদও অব্যাহত রয়েছে। হাতুড়ি ও শাবল হাতে শত শত মানুষ সেখানে জড়ো হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে দেখা যায়, বাড়িটি ঘিরে রেখেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। বাড়ির ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর চালাচ্ছেন প্রায় শ-খানেক মানুষ। তবে ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভোর থেকেই এখানে ভাঙচুর চালাচ্ছেন বিক্ষুব্ধ জনতা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন তাঁরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, হাতুড়ি, হ্যামার ও শাবল দিয়ে চলছে ভাঙচুর। এ সময় তাঁরা ‘নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার’, ‘ইনকিলাব জিন্দাবাদ’, ‘আমরা সবাই হাদি হবো, যুগে যুগে লড়ে যাব’, ‘মুজিববাদ মুর্দাবাদ’, ‘মুজিববাদের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’—সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
ভাঙচুরে অংশ নেওয়া মোহাম্মদ মিজান নামে একজন স্ট্রিমকে বলেন, ‘ফজরের নামাজের পর থেকে এখানে ভাঙচুর শুরু হয়েছে। আমি ছয়টার দিকে এসেছি উত্তরা থেকে। আসার পর থেকে কাজ করছি। আমরা এই দেশে আওয়ামী লীগের কোনো ছাপ রাখব না।’
মিজান আরও বলেন, ‘এখানে আসার পর আমাদের কাছে হ্যামার (হাতুড়ি) ছিল না। পরে নিজেরা টাকা দিয়ে হ্যামার কিনে এনেছি। আজ সারা দিন ভাঙচুর চলবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেকজন আন্দোলনকারী স্ট্রিমকে বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত ৩২ নম্বরে একটা ইট থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত ভাঙচুর চলবে। শরীফ ওসমান হাদীর মৃত্যুর প্রতিদান আমরা হাড়ে হাড়ে বোঝাব।’
এর আগে গতকাল রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদীর মৃত্যুসংবাদ আসে। এরপর থেকে বিভিন্ন জায়গায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটতে শুরু করে। ওইসময়ে বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িটিতেও হামলা চালায়।

জুলাই-গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির অকালপ্রয়াণ দেশ ও জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
২৯ মিনিট আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির অকুতোভয় যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।
৩৯ মিনিট আগে
ভিডিও দেখে দেখে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে রাতভর ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা হচ্ছে। এই ঘটনায় করা হচ্ছে মামলা।
৪৪ মিনিট আগে
রাজধানীর কয়েকটি এলাকা ঘুরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঢিলেঢালা উপস্থিতি চোখে পড়েছে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে তাদের বিশেষ তৎপরতা দেখা যায়নি। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত স্ট্রিমের কয়েকজন প্রতিবেদক সরেজমিন ঘুরে রাজধানীর এই চিত্র দেখেছেন।
১ ঘণ্টা আগে