নারী নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল
স্ট্রিম সংবাদদাতা

ফসলি জমির ওপর পড়ে হাউমাউ করে কাঁদছেন এক গৃহবধূ। মধ্যবয়সী এক পুরুষ দাঁড়িয়ে থেকে পা দিয়ে সজোরে তাঁকে আঘাত করছেন। রামদা হাতে তাঁর সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন আরেকজন। এই সময় পাশের সড়কে দাঁড়িয়ে এই দৃশ্য ধারণ করছেন কেউ। তিনি আর্ত-চিৎকার করছেন, ‘এই দেখেন আমার মাকে মারতেছে, এই দেখেন।’ এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মারতে থাকা লুঙ্গি পড়া লোকটা তাঁকে ধাওয়া দেন, ‘আবার ভিডিও করছে’ বলে। প্রাণ বাঁচাতে ছুটতে ছুটতে কারও নাম ধরে ডাকতে থাকেন ভিডিও করা লোকটা।
মোবাইল ফোনে ধারণ করা এই ভিডিও বুধবার (২৩ জুলাই) রাতেই ছড়িয়ে পড়ে। নেটিজেনরা এর প্রতিবাদ জানান। স্ট্রিমের পক্ষ থেকে ফ্যাক্টচেক করে এই ভিডিওর সত্যতা পাওয়া যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঘটনাটি দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মনিপুর গ্রামের। পূর্ব শত্রুতার জেরে ওই গ্রামে মৃত অনিত্র চন্দ্র রায়ের স্ত্রী নীলা রানীকে (৪৪) বুধবার সন্ধ্যার দিকে মারাধর করে প্রতিপক্ষের লোকজন।
এদিকে নীলা রানীকে দেশি অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টার অভিযোগে সাবেক ইউপি সদস্য বাবুল রহমানসহ তাঁর দুইভাই ও ছেলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়। পরে পুলিশ তাঁদের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান।
নীলা রানীর ছেলে হৃদয় ও গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে নিজের ফসলি জমি দেখে বাড়ি ফিরছিলেন নীলা রানী। পথে তাঁকে একা পান সাবেক ইউপি সদস্য বাবুল রহমান, তাঁর দুই ভাই তরিকুল রহমান ও শরিফুল ইসলাম এবং ছেলে মুন্না। পূর্ব শত্রুতার জেরে তাঁরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়ে নীলা রানীকে হত্যার চেষ্টা করেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে বোচাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এ বিষয়ে থানায় মামলা করা হয়েছে।
থানার ওসি মতিয়ার রহমান বলেন, ‘উপজেলার মনিপুর গ্রামে একজন নারীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। থানায় অভিযোগ হয়েছে। ইতিমধ্যে একজনকে আটক করেছি। বাকিদের আটকের অভিযান চলছে।’

ফসলি জমির ওপর পড়ে হাউমাউ করে কাঁদছেন এক গৃহবধূ। মধ্যবয়সী এক পুরুষ দাঁড়িয়ে থেকে পা দিয়ে সজোরে তাঁকে আঘাত করছেন। রামদা হাতে তাঁর সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন আরেকজন। এই সময় পাশের সড়কে দাঁড়িয়ে এই দৃশ্য ধারণ করছেন কেউ। তিনি আর্ত-চিৎকার করছেন, ‘এই দেখেন আমার মাকে মারতেছে, এই দেখেন।’ এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মারতে থাকা লুঙ্গি পড়া লোকটা তাঁকে ধাওয়া দেন, ‘আবার ভিডিও করছে’ বলে। প্রাণ বাঁচাতে ছুটতে ছুটতে কারও নাম ধরে ডাকতে থাকেন ভিডিও করা লোকটা।
মোবাইল ফোনে ধারণ করা এই ভিডিও বুধবার (২৩ জুলাই) রাতেই ছড়িয়ে পড়ে। নেটিজেনরা এর প্রতিবাদ জানান। স্ট্রিমের পক্ষ থেকে ফ্যাক্টচেক করে এই ভিডিওর সত্যতা পাওয়া যায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঘটনাটি দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মনিপুর গ্রামের। পূর্ব শত্রুতার জেরে ওই গ্রামে মৃত অনিত্র চন্দ্র রায়ের স্ত্রী নীলা রানীকে (৪৪) বুধবার সন্ধ্যার দিকে মারাধর করে প্রতিপক্ষের লোকজন।
এদিকে নীলা রানীকে দেশি অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টার অভিযোগে সাবেক ইউপি সদস্য বাবুল রহমানসহ তাঁর দুইভাই ও ছেলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়। পরে পুলিশ তাঁদের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান।
নীলা রানীর ছেলে হৃদয় ও গ্রামবাসী সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে নিজের ফসলি জমি দেখে বাড়ি ফিরছিলেন নীলা রানী। পথে তাঁকে একা পান সাবেক ইউপি সদস্য বাবুল রহমান, তাঁর দুই ভাই তরিকুল রহমান ও শরিফুল ইসলাম এবং ছেলে মুন্না। পূর্ব শত্রুতার জেরে তাঁরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়ে নীলা রানীকে হত্যার চেষ্টা করেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে বোচাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এ বিষয়ে থানায় মামলা করা হয়েছে।
থানার ওসি মতিয়ার রহমান বলেন, ‘উপজেলার মনিপুর গ্রামে একজন নারীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। থানায় অভিযোগ হয়েছে। ইতিমধ্যে একজনকে আটক করেছি। বাকিদের আটকের অভিযান চলছে।’

শহীদ শরীফ ওসমান হাদির শাহাদাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) গভীর শোক ও বেদনা প্রকাশ করছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ফেনীর সোনাগাজী সমিতি ঢাকার নির্বাহী ও উপদেষ্টা পরিষদের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ইঞ্জিনিয়ার গাজী আশরাফ উদ্দিন আহমেদ সভাপতি এবং কাস্টমস কমিশনার (অব.) এনামুল হক সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনের অন্যতম নেতা শরীফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। তিনি সবাইকে শান্ত থাকার এবং সহিংসতা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় রয়েছে সাতজনের কবর। তাদের সবাই স্বাধীন বাংলাদেশের অথবা অবিভক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, মন্ত্রী কিংবা সংসদ সদস্য ছিলেন। একই স্থানে দাফন করার জন্য জুলাইযোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদির নাম আলোচনায় এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগে