স্ট্রিম সংবাদদাতা
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তে আবারও ক্ষোভ জানাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) রাতে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসানের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরতদের সন্তানদের ভর্তি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীদের একটি অংশ। এরপর উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান পোষ্য কোটা বাতিলের ঘোষণা দেন। তবে ৬ মাস না যেতেই প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে পোষ্য কোটায় আবার শিক্ষার্থী ভর্তি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, শুধুমাত্র পোষ্য কোটায় ভর্তি-সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন না হওয়ায় ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম শেষ করা যায়নি। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দাবি হলো এই কোটায় ভর্তি অব্যাহত রাখতে হবে।
এদিকে, প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়টি অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্তে ক্ষোভ জানাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
এ পরিস্থিতিতে আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) জনসংযোগ কার্যালয়ের দেওয়া এক বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, ভর্তি বাতিলজনিত শূন্য আসন পূরণসহ সব কোটা ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার আওতায় শর্তসাপেক্ষে পোষ্য ভর্তি করানো হবে। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ক্লাস আগামী ২১ সেপ্টেম্বর শুরু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, পোষ্য ভর্তির ব্যবস্থা বাতিল না করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আপদকালীন সময়ের জন্য পোষ্য ভর্তির বিষয়টি স্থগিত থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছিল। পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার সম্ভাব্যতা নির্ধারণে একটি কমিটিও গঠন করা হয়। এরপর পোষ্য কোটায় ভর্তি পদ্ধতি সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর একজন সন্তান পোষ্য হিসেবে ভর্তির সুযোগ পাবে। প্রতি বিভাগে সর্বোচ্চ চারজন পোষ্য কোটায় ভর্তি হতে পারবে। আর এক শিক্ষাবর্ষে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবেন ৪০ জন। পোষ্য ভর্তির ন্যূনতম পাস নম্বর ৪০ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির এসব সিদ্ধান্ত পরবর্তী শিক্ষা পর্ষদের সভায় উত্থাপন করে অনুমোদন নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে আমরণ অনশনের ডাক দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাবি শাখার নেতাকর্মীরা। টানা ১৯ ঘণ্টা অনশনের পর উপাচার্যের আশ্বাসে তা প্রত্যাহার করে নেন তাঁরা। এরপর উপাচার্য পোষ্য কোটা স্থগিত এবং শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দেন। এরপর ৪ ফেব্রুয়ারি পোষ্য কোটা পুরোপুরি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের মুখে ওই দিনই পোষ্য কোটা বাতিলের ঘোষণা দেন জাবি উপাচার্য।
দর্শন বিভাগের ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী জুনাইদ হোসাইন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জাকসু নির্বাচনের উৎসবমুখর সময়ের মধ্যে প্রশাসন কোটা প্রথা আবার চালু করেছে। শিক্ষক ও কর্মচারীদের সন্তান কি অনগ্রসর? কিসের ভিত্তিতে তাদের কোটা দেওয়া হবে?
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের জাবি শাখার সংগঠক সোহাগী সামিয়া বলেন, চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে। সারা দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অযৌক্তিক কোটা প্রথার বিরুদ্ধে কোটা সংস্কারের দাবি নিয়ে আন্দোলন করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পর প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
ছাত্র ইউনিয়নের জাবি শাখার সদস্য আদৃতা রায় বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শুরুই হয় কোটাপ্রথার মতো বৈষম্যমূলক একটা সিস্টেম বাতিলের দাবিতে। এত ত্যাগ, রক্তের পর এসে আমরা দেখছি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পুনরায় আবার সেই একই বৈষম্যের ধারা চালু করার পায়তারা করছে। এটা শিক্ষার্থীদের সংগ্রামের সঙ্গে একটা বিশাল প্রতারণা।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে পোষ্য কোটা স্থগিত রেখেছিলাম। কিন্তু এটার ক্ষেত্রে কিছু আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। যদি বাতিল করা হয়, তাহলে যে কেউ রিট করলে এটা ফিরে আসতো। তাই আমরা সংস্কার করে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার আওতায় পোষ্যদের নিয়ে আসছি। তবে পোষ্য ভর্তির ক্ষেত্রে অনেকগুলো শর্ত আরোপ করেছি।
আন্দোলনের মুখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিলের ঘোষণা এলেও সেটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তে আবারও ক্ষোভ জানাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) রাতে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসানের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরতদের সন্তানদের ভর্তি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীদের একটি অংশ। এরপর উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান পোষ্য কোটা বাতিলের ঘোষণা দেন। তবে ৬ মাস না যেতেই প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে পোষ্য কোটায় আবার শিক্ষার্থী ভর্তি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, শুধুমাত্র পোষ্য কোটায় ভর্তি-সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন না হওয়ায় ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম শেষ করা যায়নি। শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দাবি হলো এই কোটায় ভর্তি অব্যাহত রাখতে হবে।
এদিকে, প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার নামে পোষ্য কোটায় শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়টি অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্তে ক্ষোভ জানাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
এ পরিস্থিতিতে আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) জনসংযোগ কার্যালয়ের দেওয়া এক বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, ভর্তি বাতিলজনিত শূন্য আসন পূরণসহ সব কোটা ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার আওতায় শর্তসাপেক্ষে পোষ্য ভর্তি করানো হবে। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ক্লাস আগামী ২১ সেপ্টেম্বর শুরু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, পোষ্য ভর্তির ব্যবস্থা বাতিল না করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আপদকালীন সময়ের জন্য পোষ্য ভর্তির বিষয়টি স্থগিত থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছিল। পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার সম্ভাব্যতা নির্ধারণে একটি কমিটিও গঠন করা হয়। এরপর পোষ্য কোটায় ভর্তি পদ্ধতি সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর একজন সন্তান পোষ্য হিসেবে ভর্তির সুযোগ পাবে। প্রতি বিভাগে সর্বোচ্চ চারজন পোষ্য কোটায় ভর্তি হতে পারবে। আর এক শিক্ষাবর্ষে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবেন ৪০ জন। পোষ্য ভর্তির ন্যূনতম পাস নম্বর ৪০ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ভর্তি পরিচালনা কমিটির এসব সিদ্ধান্ত পরবর্তী শিক্ষা পর্ষদের সভায় উত্থাপন করে অনুমোদন নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে আমরণ অনশনের ডাক দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাবি শাখার নেতাকর্মীরা। টানা ১৯ ঘণ্টা অনশনের পর উপাচার্যের আশ্বাসে তা প্রত্যাহার করে নেন তাঁরা। এরপর উপাচার্য পোষ্য কোটা স্থগিত এবং শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা দেন। এরপর ৪ ফেব্রুয়ারি পোষ্য কোটা পুরোপুরি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের মুখে ওই দিনই পোষ্য কোটা বাতিলের ঘোষণা দেন জাবি উপাচার্য।
দর্শন বিভাগের ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী জুনাইদ হোসাইন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জাকসু নির্বাচনের উৎসবমুখর সময়ের মধ্যে প্রশাসন কোটা প্রথা আবার চালু করেছে। শিক্ষক ও কর্মচারীদের সন্তান কি অনগ্রসর? কিসের ভিত্তিতে তাদের কোটা দেওয়া হবে?
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের জাবি শাখার সংগঠক সোহাগী সামিয়া বলেন, চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে। সারা দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অযৌক্তিক কোটা প্রথার বিরুদ্ধে কোটা সংস্কারের দাবি নিয়ে আন্দোলন করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পর প্রশাসনের এমন সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
ছাত্র ইউনিয়নের জাবি শাখার সদস্য আদৃতা রায় বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শুরুই হয় কোটাপ্রথার মতো বৈষম্যমূলক একটা সিস্টেম বাতিলের দাবিতে। এত ত্যাগ, রক্তের পর এসে আমরা দেখছি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পুনরায় আবার সেই একই বৈষম্যের ধারা চালু করার পায়তারা করছে। এটা শিক্ষার্থীদের সংগ্রামের সঙ্গে একটা বিশাল প্রতারণা।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে পোষ্য কোটা স্থগিত রেখেছিলাম। কিন্তু এটার ক্ষেত্রে কিছু আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। যদি বাতিল করা হয়, তাহলে যে কেউ রিট করলে এটা ফিরে আসতো। তাই আমরা সংস্কার করে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার আওতায় পোষ্যদের নিয়ে আসছি। তবে পোষ্য ভর্তির ক্ষেত্রে অনেকগুলো শর্ত আরোপ করেছি।
ছাত্রলীগের মতো ছাত্রশিবিরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক সংগঠনগুলো দখল করে নিচ্ছে। নানা সমালোচনার পরও থাকবে ছাত্রদলের হল কমিটি। উপাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব সাংবাদিকদের এসব জানিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেশুক্রবারের মধ্যে আন্দোলন বন্ধ না হলে শনিবার থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শেবাচিম কর্মচারীদের সংগঠন।
৪ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতেই সাড়ে ১২ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করে আগের অবস্থানে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সাদাপাথরবাহী আরও ১৩০টিরও বেশি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই পাথরগুলোও আগের জায়গায় বিছিয়ে রাখা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার স্থানীয় শ্রমিকেরা যেসব সামাজিক সুরক্ষা সুবিধা পান, বাংলাদেশি শ্রমিকেরা এখন থেকে একই সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার সাম্প্রতিক মালয়েশিয়া সফরে বাংলা ভাষায় অভিযোগ করতে পারার সুবিধাপ্রাপ্তির ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে