অমাবস্যা ও নিম্নচাপের প্রভাবে সৃষ্ট অস্বাভাবিক জোয়ারে হাতিয়ার প্রায় তিন কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
স্ট্রিম সংবাদদাতা
নোয়াখালীর হাতিয়ায় কয়েকটি স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি ঢুকেছে উপকূলীয় এলাকার নিম্নাঞ্চলে। অমাবস্যা ও নিম্নচাপের প্রভাবে সৃষ্ট অস্বাভাবিক জোয়ারে উপজেলার প্রায় তিন কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ওই এলাকার জনজীবন। তবে জোয়ারের পানি নামতে শুরু করেছে নিঝুম দ্বীপসহ নিম্নাঞ্চল থেকে। বৃষ্টিতে জেলা শহরসহ বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চলে তৈরি হয়েছে জলাবদ্ধতা।
এদিকে দুদিন বন্ধ থাকার পর হাতিয়ায় সঙ্গে জেলার নৌযান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। সোমবার (২৮ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে হাতিয়ার সঙ্গে নৌ-যোগাযোগ শুরু হয়। উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাট থেকে যাত্রী নিয়ে সি-ট্রাক নলচিরা ঘাটে পৌঁছে। পরে দুপুরের দিকে নলচিরা ঘাট থেকে যাত্রীবাহী একটি ট্রলার চেয়ারম্যান ঘাটে পৌঁছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জোয়ারে হাতিয়ার সুখচর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) তিনটি ওয়ার্ডের অধিকাংশ এলাকা ডুবে যায়। এসব এলাকায় জোয়ারের পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে বসতঘর, রান্নাঘর, আঙিনা, রাস্তাঘাট ও মাছের ঘের। এ ছাড়া নলচিরা, চরইস্বর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় পানি প্রবেশ করেছ। প্লাবিত হয়েছে নিঝুম দ্বীপের বিস্তীর্ণ জনপদ। উপজেলার মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দমারচর, ঢালচর, চরগাসিয়া, নলের চর, বয়ার চর, চর আতাউর ও মৌলভীর চরসহ চরাঞ্চলগুলোতে ঢুকে পড়েছে জোয়ারের পানি।
হাতিয়ার উপকূলীয় বাসিন্দারা জানান, টানা বৃষ্টি ও অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ফসলের খেত, মাছের ঘের ও কাঁচা বাড়ি-ঘরের। কর্মহীন হয়ে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। সব চেয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষেরা। জোয়ারের পানিতে পানিবন্দি রয়েছেন বেড়িবাঁধের বাইরের বেশ কিছু পরিবার।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নোয়াখালী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অমাবস্যা ও নিম্নচাপের প্রভাবে প্রবল জোয়ারে তুপানিয়া, আল-আমিন গ্রাম ও নলচিরা এলাকায় প্রায় তিন কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘জোয়ারের পানিতে এখানকার বেশ কিছু বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এরই মধ্যে ক্ষতিগ্রস্থ কিছু বেড়িবাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। আবহাওয়া ভালো থাকায় হাতিয়ার সঙ্গে নৌ-যোগাযোগ শুরু হয়েছে।’
এদিকে শনিবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে জেলা শহর মাইজদীসহ সদর, বেগমগঞ্জ, সেনবাগ ও কবিরহাট উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরমে পৌঁছেছে জনদুর্ভোগ। নোয়াখালী পৌর এলাকার ড্রেন ও খালে আবর্জনা জমে পানি নামতে না পারায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিকালে এই প্রতিবেদন লেখার সময় ওই এলাকায় বৃষ্টি হচ্ছিল।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় কয়েকটি স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি ঢুকেছে উপকূলীয় এলাকার নিম্নাঞ্চলে। অমাবস্যা ও নিম্নচাপের প্রভাবে সৃষ্ট অস্বাভাবিক জোয়ারে উপজেলার প্রায় তিন কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ওই এলাকার জনজীবন। তবে জোয়ারের পানি নামতে শুরু করেছে নিঝুম দ্বীপসহ নিম্নাঞ্চল থেকে। বৃষ্টিতে জেলা শহরসহ বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চলে তৈরি হয়েছে জলাবদ্ধতা।
এদিকে দুদিন বন্ধ থাকার পর হাতিয়ায় সঙ্গে জেলার নৌযান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। সোমবার (২৮ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে হাতিয়ার সঙ্গে নৌ-যোগাযোগ শুরু হয়। উপজেলার চেয়ারম্যান ঘাট থেকে যাত্রী নিয়ে সি-ট্রাক নলচিরা ঘাটে পৌঁছে। পরে দুপুরের দিকে নলচিরা ঘাট থেকে যাত্রীবাহী একটি ট্রলার চেয়ারম্যান ঘাটে পৌঁছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জোয়ারে হাতিয়ার সুখচর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) তিনটি ওয়ার্ডের অধিকাংশ এলাকা ডুবে যায়। এসব এলাকায় জোয়ারের পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে বসতঘর, রান্নাঘর, আঙিনা, রাস্তাঘাট ও মাছের ঘের। এ ছাড়া নলচিরা, চরইস্বর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় পানি প্রবেশ করেছ। প্লাবিত হয়েছে নিঝুম দ্বীপের বিস্তীর্ণ জনপদ। উপজেলার মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দমারচর, ঢালচর, চরগাসিয়া, নলের চর, বয়ার চর, চর আতাউর ও মৌলভীর চরসহ চরাঞ্চলগুলোতে ঢুকে পড়েছে জোয়ারের পানি।
হাতিয়ার উপকূলীয় বাসিন্দারা জানান, টানা বৃষ্টি ও অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ফসলের খেত, মাছের ঘের ও কাঁচা বাড়ি-ঘরের। কর্মহীন হয়ে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। সব চেয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষেরা। জোয়ারের পানিতে পানিবন্দি রয়েছেন বেড়িবাঁধের বাইরের বেশ কিছু পরিবার।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নোয়াখালী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অমাবস্যা ও নিম্নচাপের প্রভাবে প্রবল জোয়ারে তুপানিয়া, আল-আমিন গ্রাম ও নলচিরা এলাকায় প্রায় তিন কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আলাউদ্দিন বলেন, ‘জোয়ারের পানিতে এখানকার বেশ কিছু বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এরই মধ্যে ক্ষতিগ্রস্থ কিছু বেড়িবাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। আবহাওয়া ভালো থাকায় হাতিয়ার সঙ্গে নৌ-যোগাযোগ শুরু হয়েছে।’
এদিকে শনিবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে জেলা শহর মাইজদীসহ সদর, বেগমগঞ্জ, সেনবাগ ও কবিরহাট উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরমে পৌঁছেছে জনদুর্ভোগ। নোয়াখালী পৌর এলাকার ড্রেন ও খালে আবর্জনা জমে পানি নামতে না পারায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিকালে এই প্রতিবেদন লেখার সময় ওই এলাকায় বৃষ্টি হচ্ছিল।
‘বড় ধরনের গণ-আন্দোলনের পর স্থিতিশীলতা ফিরতে সময় লাগে। আমরা এখন একটি পরিবর্তনশীল সময়ের মধ্যে আছি,’ স্বীকার করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি ছিলেন আন্দোলনের অন্যতম ছাত্রনেতা এবং কয়েক মাস আগ পর্যন্তও অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন।
৮ মিনিট আগেকেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের সই সম্বলিত নতুন এই নোট প্রথম দফায় বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে দেশের অন্যান্য শাখা থেকেও এই নোটগুলো বাজারে ছাড়া হবে।
১ ঘণ্টা আগে