স্ট্রিম ডেস্ক
পাঁচ মাস ধরে বুয়েটের (বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবিতে কর্মসূচি চালিয়ে আসছেন। এখন কর্মসূচি রূপ নিয়েছে আন্দোলনের। বুয়েটের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইতিমধ্যেই দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যোগ দিয়েছেন।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে নিজেদের অধিকার, নিরাপদ এবং সহিংসতা-মুক্ত ক্যাম্পাস ও রাজনৈতিক প্রভাব ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। বেশ কয়েকবার বুয়েটের ছাত্র আন্দোলন শুধু তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি, বরং তা জাতীয় ইস্যু হিসেবে ওঠে এসেছে।
২০০২ সালের ৮ জুন বুয়েটের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্রী সাবেকুন নাহার সনি ছাত্রদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ১৯৯৯ ব্যাচের ছাত্রী সনি সেদিন ক্লাস শেষে হলে ফিরছিলেন। বুয়েট ছাত্রদলের তৎকালীন সভাপতি মোকাম্মেল হায়াত খান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের তৎকালীন ছাত্রদল নেতা মুশফিক উদ্দিন টগর গ্রুপের মধ্যে দরপত্র নিয়ে সংঘর্ষ চলছিল।
সনির মৃত্যুর পর ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ ও আন্দোলন শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা খুনিদের গ্রেপ্তার ও নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিত করার দাবি জানান। রাতেই হাজার হাজার শিক্ষার্থী হল ঘেরাও করে প্রশাসনের কাছে দাবি উপস্থাপন করেন। উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে ৯ জুন বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
অন্দোলন শুধু সনির হত্যার বিচার চাওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি। এটি বুয়েটে সহিংসতা ও ছাত্ররাজনীতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদে রূপ নেয়। আন্দোলনের প্রভাবে ২০০২ সালের ২০ জুলাই প্রথমবারের মতো বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়।
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর দিবাগত রাতে বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মীর নির্মম নির্যাতনে নিহত হন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদ। এ ঘটনায় পুরো বুয়েট ক্যাম্পাস উত্তাল হয়ে ওঠে। শিক্ষার্থীরা দ্রুত বিচারের দাবিতে এবং নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিত করতে আন্দোলনে নামে।
৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে ক্যাম্পাসে অবস্থান ধর্মঘট চালায়। তাঁরা খুনিদের গ্রেপ্তার, বহিষ্কার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পাশাপাশি ১০ দফা দাবি তোলে। এর মধ্যে প্রধান দাবি ছিল খুনিদের সর্বোচ্চ শাস্তি, ভুক্তভোগী পরিবারের ক্ষতিপূরণ, সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, নির্যাতন ও র্যাগিং বন্ধ করা। আর সবচেয়ে জোরালো দাবি ছিল বুয়েটে স্থায়ীভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা।
অভিযোগ ওঠে, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে দীর্ঘদিন ধরে হলে হলে ভীতি ও দমননীতি চালানো হচ্ছিল। এই প্রেক্ষাপটে আন্দোলন দ্রুত দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও বিক্ষোভে যোগ দেন।
চাপের মুখে ২০১৯ সালের ১৮ অক্টোবর বুয়েট কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে ক্যাম্পাসে সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। আবরার হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে হওয়া এই আন্দোলন শুধু হত্যার বিচারের দাবি নয়, বরং ছাত্ররাজনীতির সহিংসতার বিরুদ্ধে বিরল জাতীয় ঐক্যের জন্ম দেয়।
২০১৯ সালের আবরার ফাহাদ হত্যার পর বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও ২০২৪ সালের মার্চে আবার ক্যাম্পাসে উত্তেজনা দেখা দেয়। ২৮ মার্চ মধ্যরাতে ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতে নেতা-কর্মীদের একটি বহর বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলে শিক্ষার্থীরা তা ন্যক্কারজনক হিসেবে আখ্যায়িত করে সঙ্গে সঙ্গে আন্দোলন শুরু করে।
শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দাবি তোলে। প্রধান দাবিগুলো ছিল রাজনৈতিক সমাবেশের মূল সংগঠক ইমতিয়াজ রাব্বি ও তাঁর সহযোগীদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা, জড়িত অন্যান্য শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম ও হল থেকে বহিষ্কার করা, ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশের অনুমতির ব্যাখ্যা দেওয়া, প্রশাসনের জবাবদিহি নিশ্চিত করা এবং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কোনো হয়রানি না করার প্রতিশ্রুতি নেওয়া।
৩০ ও ৩১ মার্চের টার্ম ফাইনাল পরীক্ষাসহ সব একাডেমিক কার্যক্রম বর্জনের ঘোষণা দিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন আরও তীব্র করে। ক্যাম্পাসজুড়ে অবস্থান ধর্মঘট চলে এবং শিক্ষার্থীরা তাঁদের দাবির পক্ষে অনড় থাকে। এর প্রভাবে ২৯ মার্চ বুয়েট কর্তৃপক্ষ রাব্বির সিট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।
এর মধ্যেই ১ এপ্রিল হাইকোর্ট বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে। বলা হয়, বুয়েটে ছাত্ররাজনীতির ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা নেই। হাইকোর্টের রুলের পর বুয়েটের ভিসি বলেন, ‘আদালতের আদেশ শিরোধার্য।’ সপ্তাহখানেক পর বুয়েট রাব্বির সিট বাতিলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্ট। এদিকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিল।
তবে বুয়েট প্রশাসন ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর এক নোটিশ জারি করে জানিয়েছিল, কোনো শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত ক্লাব বা সোসাইটি ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি বা অন্য কোনো সংগঠনের সঙ্গে জড়িত হতে পারবেন না।
পাঁচ মাস ধরে বুয়েটের (বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবিতে কর্মসূচি চালিয়ে আসছেন। এখন কর্মসূচি রূপ নিয়েছে আন্দোলনের। বুয়েটের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইতিমধ্যেই দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যোগ দিয়েছেন।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে নিজেদের অধিকার, নিরাপদ এবং সহিংসতা-মুক্ত ক্যাম্পাস ও রাজনৈতিক প্রভাব ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। বেশ কয়েকবার বুয়েটের ছাত্র আন্দোলন শুধু তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি, বরং তা জাতীয় ইস্যু হিসেবে ওঠে এসেছে।
২০০২ সালের ৮ জুন বুয়েটের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্রী সাবেকুন নাহার সনি ছাত্রদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ১৯৯৯ ব্যাচের ছাত্রী সনি সেদিন ক্লাস শেষে হলে ফিরছিলেন। বুয়েট ছাত্রদলের তৎকালীন সভাপতি মোকাম্মেল হায়াত খান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের তৎকালীন ছাত্রদল নেতা মুশফিক উদ্দিন টগর গ্রুপের মধ্যে দরপত্র নিয়ে সংঘর্ষ চলছিল।
সনির মৃত্যুর পর ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ ও আন্দোলন শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা খুনিদের গ্রেপ্তার ও নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিত করার দাবি জানান। রাতেই হাজার হাজার শিক্ষার্থী হল ঘেরাও করে প্রশাসনের কাছে দাবি উপস্থাপন করেন। উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে ৯ জুন বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
অন্দোলন শুধু সনির হত্যার বিচার চাওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি। এটি বুয়েটে সহিংসতা ও ছাত্ররাজনীতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদে রূপ নেয়। আন্দোলনের প্রভাবে ২০০২ সালের ২০ জুলাই প্রথমবারের মতো বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়।
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর দিবাগত রাতে বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মীর নির্মম নির্যাতনে নিহত হন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র আবরার ফাহাদ। এ ঘটনায় পুরো বুয়েট ক্যাম্পাস উত্তাল হয়ে ওঠে। শিক্ষার্থীরা দ্রুত বিচারের দাবিতে এবং নিরাপদ ক্যাম্পাস নিশ্চিত করতে আন্দোলনে নামে।
৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে ক্যাম্পাসে অবস্থান ধর্মঘট চালায়। তাঁরা খুনিদের গ্রেপ্তার, বহিষ্কার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পাশাপাশি ১০ দফা দাবি তোলে। এর মধ্যে প্রধান দাবি ছিল খুনিদের সর্বোচ্চ শাস্তি, ভুক্তভোগী পরিবারের ক্ষতিপূরণ, সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, নির্যাতন ও র্যাগিং বন্ধ করা। আর সবচেয়ে জোরালো দাবি ছিল বুয়েটে স্থায়ীভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা।
অভিযোগ ওঠে, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে দীর্ঘদিন ধরে হলে হলে ভীতি ও দমননীতি চালানো হচ্ছিল। এই প্রেক্ষাপটে আন্দোলন দ্রুত দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও বিক্ষোভে যোগ দেন।
চাপের মুখে ২০১৯ সালের ১৮ অক্টোবর বুয়েট কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে ক্যাম্পাসে সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। আবরার হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে হওয়া এই আন্দোলন শুধু হত্যার বিচারের দাবি নয়, বরং ছাত্ররাজনীতির সহিংসতার বিরুদ্ধে বিরল জাতীয় ঐক্যের জন্ম দেয়।
২০১৯ সালের আবরার ফাহাদ হত্যার পর বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও ২০২৪ সালের মার্চে আবার ক্যাম্পাসে উত্তেজনা দেখা দেয়। ২৮ মার্চ মধ্যরাতে ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতে নেতা-কর্মীদের একটি বহর বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলে শিক্ষার্থীরা তা ন্যক্কারজনক হিসেবে আখ্যায়িত করে সঙ্গে সঙ্গে আন্দোলন শুরু করে।
শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দাবি তোলে। প্রধান দাবিগুলো ছিল রাজনৈতিক সমাবেশের মূল সংগঠক ইমতিয়াজ রাব্বি ও তাঁর সহযোগীদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা, জড়িত অন্যান্য শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম ও হল থেকে বহিষ্কার করা, ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশের অনুমতির ব্যাখ্যা দেওয়া, প্রশাসনের জবাবদিহি নিশ্চিত করা এবং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কোনো হয়রানি না করার প্রতিশ্রুতি নেওয়া।
৩০ ও ৩১ মার্চের টার্ম ফাইনাল পরীক্ষাসহ সব একাডেমিক কার্যক্রম বর্জনের ঘোষণা দিয়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন আরও তীব্র করে। ক্যাম্পাসজুড়ে অবস্থান ধর্মঘট চলে এবং শিক্ষার্থীরা তাঁদের দাবির পক্ষে অনড় থাকে। এর প্রভাবে ২৯ মার্চ বুয়েট কর্তৃপক্ষ রাব্বির সিট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়।
এর মধ্যেই ১ এপ্রিল হাইকোর্ট বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে। বলা হয়, বুয়েটে ছাত্ররাজনীতির ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা নেই। হাইকোর্টের রুলের পর বুয়েটের ভিসি বলেন, ‘আদালতের আদেশ শিরোধার্য।’ সপ্তাহখানেক পর বুয়েট রাব্বির সিট বাতিলের সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্ট। এদিকে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিল।
তবে বুয়েট প্রশাসন ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর এক নোটিশ জারি করে জানিয়েছিল, কোনো শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত ক্লাব বা সোসাইটি ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি বা অন্য কোনো সংগঠনের সঙ্গে জড়িত হতে পারবেন না।
দাবি আদায় না হলে বিসিএস প্রকৌশলীরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বিএসসি ও ডিপ্লোমাধারীদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য ১৪ সদস্যের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে সরকার। এ ছাড়া আট সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিএসসি প্রকৌশলী শিক্ষার্থীরা এটি প্রত্যাখ্যান করেছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের সব সরকারি-বেসরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ‘কমপ্লিট শাটডাউন অব ইঞ্জিনিয়ার্স’ কার্যকর রাখার ঘোষণা দিয়েছে প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলন। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই অবস্থান চলবে।
৩ ঘণ্টা আগেসাত মাস ব্যথার চিকিৎসা করতে গিয়ে ৫ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগীর পরিবার। এই ঘটনায় ফেনীর সিভিল সার্জন ও ফেনী মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন তারা।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রকৌশল খাতে দীর্ঘদিনের পুরোনো দ্বন্দ্ব—ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বনাম বিএসসি গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার—আবার নতুন করে উত্তপ্ত রূপ নিয়েছে। প্রমোশন, পদমর্যাদা ও ‘প্রকৌশলী’ উপাধি ব্যবহারের প্রশ্নে দুই পক্ষের বিরোধ এখন দেশজুড়ে আন্দোলনে রূপ নিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে