.png)
কক্সবাজার জেলা পুলিশের মুখপাত্র জানান, রাতে বাসায় বিরেল চাকমা ও রঞ্জন চাকমা মিলে মদ্যপান করে। সেখানে দুজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এর এক পর্যায়ে বিরেল চাকমা ধারলো দা দিয়ে রঞ্জন চাকমার মাথায় সজোরে কোপ দিলে তাঁর মৃত্যু হয়। তারপর ওই নারীকে ধর্ষণ চেষ্টা করেন বিরেল।

স্ট্রিম সংবাদদাতা

কাজের সন্ধানে স্ত্রীসহ কক্সবাজার এসেছিলেন রাঙ্গামাটি সদর উপজেলার একটি গ্রামের বাসিন্দা রঞ্জন চাকমা (৪৫)। কক্সবাজারে তাঁরা ঠাঁই নিয়েছিলেন একই গ্রামের বাসিন্দা বিরেল চাকমার (৫৫) বাসায়। সেখানে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে বিরেল চাকমার ধারালো দায়ের কোপে নিহত হন রঞ্জন চাকমা। পরে তাঁর স্ত্রীকেও ‘ধর্ষণ’ করেন বিরেল। এ সময় ভুক্তভোগী নারীর চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে বিরেলকে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন তারা।
কক্সবাজার শহরের কলাতলী বাইপাস সড়কের উত্তরণ আবাসিক এলাকায় বিরেল চাকমার ভাড়া বাসায় এসব ঘটনা ঘটে। জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেলা পুলিশের মুখপাত্র জানান, রঞ্জন চাকমার মরদেহ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। আটক বিরেল চাকমাকে পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞেসাবাদ করা হচ্ছে। ভুক্তভোগী নারী একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের উদ্বৃতি দিয়ে জসিম উদ্দিন চৌধুরী জানান, বিরেল চাকমার সঙ্গে পূর্বপরিচিত ছিলেন রঞ্জন চাকমা ও তার স্ত্রী। সেই সূত্রে তিন দিন আগে তাঁরা কক্সবাজার এসে বিরেলের বাসায় অবস্থান করছিলেন। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, কক্সবাজার বাস টার্মিনাল এলাকায় জসিম নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে পাওনা টাকা আদায় করার জন্য স্বামী-স্ত্রী বিরেলের বাসায় অবস্থান করছিলেন। নিহতের স্ত্রী জানিয়েছেন, বিরেল চাকমা ওই নারীকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন। রাজি না হওয়ায় সংক্ষুব্ধ ছিলেন বিরেল।
জেলা পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘রাতে বাসায় বিরেল চাকমা ও রঞ্জন চাকমা মিলে মদ্যপান করে। বিরেল চাকমা মাতাল অবস্থায় রঞ্জন চাকমার স্ত্রীকে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বললে দুজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এর এক পর্যায়ে বিরেল চাকমা ধারলো দা দিয়ে রঞ্জন চাকমার মাথায় সজোরে কোপ দিলে তাঁর মৃত্যু হয়। তারপর ওই নারীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে বিরেল চাকমা।’
জসিম উদ্দিন জানান, ভুক্তভোগী নারী কৌশলে বাড়ি থেকে বের হয়ে রাস্তায় চিৎকার দিয়ে আশপাশের লোকজনের সাহায্য চায়। এতে স্থানীয়রা সেখানে জড়ো হলে বিরেল চাকমাকে শরীরে রক্তমাখা অবস্থায় ব্যাগ হাতে পালিয়ে যেতে দেখতে পায়। এ সময় তাঁকে ধরে পুলিশকে খবর দেয় একজন।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী শাহ আলম বলেন, ‘হঠাৎ পাশের ফ্ল্যাট থেকে এক নারীর আর্তচিৎকার শুনে আমরা বের হই। বাইরে এসে দেখি ওই নারী কাঁদছে, তাঁর স্বামী মৃত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে আছে। একটু পরেই রক্তমাখা হাতে বিরেলকে পালাতে দেখে আমরা আটক করি।’
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান জানান, অভিযুক্ত বিরেল চাকমাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি। প্রাথমিক তদন্তে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনার জেরেই এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানা গেছে। নিহতের স্ত্রীকে ধর্ষণের আলামত পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি।

কাজের সন্ধানে স্ত্রীসহ কক্সবাজার এসেছিলেন রাঙ্গামাটি সদর উপজেলার একটি গ্রামের বাসিন্দা রঞ্জন চাকমা (৪৫)। কক্সবাজারে তাঁরা ঠাঁই নিয়েছিলেন একই গ্রামের বাসিন্দা বিরেল চাকমার (৫৫) বাসায়। সেখানে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে বিরেল চাকমার ধারালো দায়ের কোপে নিহত হন রঞ্জন চাকমা। পরে তাঁর স্ত্রীকেও ‘ধর্ষণ’ করেন বিরেল। এ সময় ভুক্তভোগী নারীর চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে বিরেলকে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন তারা।
কক্সবাজার শহরের কলাতলী বাইপাস সড়কের উত্তরণ আবাসিক এলাকায় বিরেল চাকমার ভাড়া বাসায় এসব ঘটনা ঘটে। জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জেলা পুলিশের মুখপাত্র জানান, রঞ্জন চাকমার মরদেহ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। আটক বিরেল চাকমাকে পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞেসাবাদ করা হচ্ছে। ভুক্তভোগী নারী একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের উদ্বৃতি দিয়ে জসিম উদ্দিন চৌধুরী জানান, বিরেল চাকমার সঙ্গে পূর্বপরিচিত ছিলেন রঞ্জন চাকমা ও তার স্ত্রী। সেই সূত্রে তিন দিন আগে তাঁরা কক্সবাজার এসে বিরেলের বাসায় অবস্থান করছিলেন। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, কক্সবাজার বাস টার্মিনাল এলাকায় জসিম নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে পাওনা টাকা আদায় করার জন্য স্বামী-স্ত্রী বিরেলের বাসায় অবস্থান করছিলেন। নিহতের স্ত্রী জানিয়েছেন, বিরেল চাকমা ওই নারীকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন। রাজি না হওয়ায় সংক্ষুব্ধ ছিলেন বিরেল।
জেলা পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘রাতে বাসায় বিরেল চাকমা ও রঞ্জন চাকমা মিলে মদ্যপান করে। বিরেল চাকমা মাতাল অবস্থায় রঞ্জন চাকমার স্ত্রীকে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বললে দুজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এর এক পর্যায়ে বিরেল চাকমা ধারলো দা দিয়ে রঞ্জন চাকমার মাথায় সজোরে কোপ দিলে তাঁর মৃত্যু হয়। তারপর ওই নারীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে বিরেল চাকমা।’
জসিম উদ্দিন জানান, ভুক্তভোগী নারী কৌশলে বাড়ি থেকে বের হয়ে রাস্তায় চিৎকার দিয়ে আশপাশের লোকজনের সাহায্য চায়। এতে স্থানীয়রা সেখানে জড়ো হলে বিরেল চাকমাকে শরীরে রক্তমাখা অবস্থায় ব্যাগ হাতে পালিয়ে যেতে দেখতে পায়। এ সময় তাঁকে ধরে পুলিশকে খবর দেয় একজন।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী শাহ আলম বলেন, ‘হঠাৎ পাশের ফ্ল্যাট থেকে এক নারীর আর্তচিৎকার শুনে আমরা বের হই। বাইরে এসে দেখি ওই নারী কাঁদছে, তাঁর স্বামী মৃত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে আছে। একটু পরেই রক্তমাখা হাতে বিরেলকে পালাতে দেখে আমরা আটক করি।’
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান জানান, অভিযুক্ত বিরেল চাকমাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি। প্রাথমিক তদন্তে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনার জেরেই এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে জানা গেছে। নিহতের স্ত্রীকে ধর্ষণের আলামত পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি।
.png)

দেশের আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকলেও সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১৬ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ট্রাকের নিচে পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী তিন বন্ধু নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার রাজশাহী-পাবনা সড়কের শিবপুর চুঙ্গাতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ফুটবল খেলা নিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলা সদরের দক্ষিণ আড়িফাইল ও ফকিরহাটি গ্রামের লোকজনদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে