শফিকুল আলম মনে করিয়ে দেন, ‘আমরা পূর্বে শেখ পরিবারের দাস-দাসী ছিলাম, জুলাই-যোদ্ধারা মুক্ত করে গণতান্ত্রিক দেশ গড়ার জন্য শহীদ হয়েছেন। আমরা সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে চাই।’
স্ট্রিম প্রতিবেদক
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতাকে গুলি করে হত্যার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক খুনির বিচার হবে আন্তর্জাতিক আইনি মানদণ্ড অনুযায়ী। বিচার প্রক্রিয়া হবে সম্পূর্ণ ন্যায্য ও স্বচ্ছ, যেন কেউ পরে বলতে না পারে এটি একটি ‘ক্যাঙারু কোর্ট’। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ রবিবার (১০ আগস্ট) সাভারের আশুলিয়ায় মানারাত ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জুলাই বিপ্লব ২০২৪-এর বর্ষপূর্তি উপলক্ষে পক্ষকালব্যাপী কর্মসূচির সমাপনী দিনে শহীদ দুই শিক্ষার্থীকে স্মরণ করে আয়োজনটি করা হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘অতীতে অনেকেই “ক্যাঙারু কোর্ট” বসিয়ে ফাঁসি পেয়েছেন। আমরা চাই না বাংলাদেশে এ ধরনের বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা হোক। এ জন্য বিদেশি কনসালট্যান্ট নিয়োজিত করা হয়েছে, যেন কেউ অভিযোগ করতে না পারে যে বিদেশি এসে “ক্যাঙারু কোর্ট” বসিয়েছে।’
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘ন্যায়বিচার করতে হলে সময় দিতে হবে। তাড়াহুড়া করে বিচার করলে পরে আন্তর্জাতিক মহলে বলা হবে, জোরপূর্বক অন্যায় করা হচ্ছে। তাই ধৈর্য ধরতে হবে। প্রত্যেক খুনির বিচার হবে, কেউ বাদ যাবে না। এটি শহীদদের প্রতি আমাদের ওয়াদা।’
শফিকুল আলম মনে করিয়ে দেন, ‘আমরা পূর্বে শেখ পরিবারের দাস-দাসী ছিলাম, জুলাই-যোদ্ধারা মুক্ত করে গণতান্ত্রিক দেশ গড়ার জন্য শহীদ হয়েছেন। আমরা সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে চাই।’
শফিকুল আলম আগামী ফেব্রুয়ারিতে হওয়ার জাতীয় নির্বাচনে সবার ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান এবং আশ্বাস দেন, এটি হবে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে অবাধ, স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন।
আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ও জুলাই-যোদ্ধা আবু সাদেক কায়েম। তিনি বলেন, ‘এক বছর পার হলেও বিপ্লবের প্রত্যাশিত অগ্রগতি হয়নি। শহীদ পরিবারের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি হয়নি, পুনর্বাসন ও সম্মান দেওয়া হয়নি। আহত ও পঙ্গুদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের দায়িত্ব রাষ্ট্রকেই নিতে হবে। এছাড়া খুনি হাসিনার সহযোগীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি রয়েছে।’
মানারাত ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মোহাম্মদ আবদুর রবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও সাবেক সচিব মোহাম্মদ ফজলুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন বোর্ড সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মতিউর রহমান আকন্দ।
উল্লেখ্য, জুলাই বিপ্লবের সময় মানারাত ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ছাত্র শাকিল হোসেন পারভেজ এবং ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র আহনাফ আবির আশরাফুল্লাহ শহীদ হন। আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশপথে শাকিলের নামে চত্বর উদ্বোধন করেন তাঁর বাবা বেলায়েত হোসেন। একই সঙ্গে আহনাফ আবিরের নামে লাইব্রেরি উদ্বোধন করবেন তাঁর মা আসিয়া খাতুন। দুপুরে দুই শহীদের স্মৃতিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিও অনুষ্ঠিত হয়।
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতাকে গুলি করে হত্যার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক খুনির বিচার হবে আন্তর্জাতিক আইনি মানদণ্ড অনুযায়ী। বিচার প্রক্রিয়া হবে সম্পূর্ণ ন্যায্য ও স্বচ্ছ, যেন কেউ পরে বলতে না পারে এটি একটি ‘ক্যাঙারু কোর্ট’। এমন মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ রবিবার (১০ আগস্ট) সাভারের আশুলিয়ায় মানারাত ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জুলাই বিপ্লব ২০২৪-এর বর্ষপূর্তি উপলক্ষে পক্ষকালব্যাপী কর্মসূচির সমাপনী দিনে শহীদ দুই শিক্ষার্থীকে স্মরণ করে আয়োজনটি করা হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘অতীতে অনেকেই “ক্যাঙারু কোর্ট” বসিয়ে ফাঁসি পেয়েছেন। আমরা চাই না বাংলাদেশে এ ধরনের বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা হোক। এ জন্য বিদেশি কনসালট্যান্ট নিয়োজিত করা হয়েছে, যেন কেউ অভিযোগ করতে না পারে যে বিদেশি এসে “ক্যাঙারু কোর্ট” বসিয়েছে।’
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘ন্যায়বিচার করতে হলে সময় দিতে হবে। তাড়াহুড়া করে বিচার করলে পরে আন্তর্জাতিক মহলে বলা হবে, জোরপূর্বক অন্যায় করা হচ্ছে। তাই ধৈর্য ধরতে হবে। প্রত্যেক খুনির বিচার হবে, কেউ বাদ যাবে না। এটি শহীদদের প্রতি আমাদের ওয়াদা।’
শফিকুল আলম মনে করিয়ে দেন, ‘আমরা পূর্বে শেখ পরিবারের দাস-দাসী ছিলাম, জুলাই-যোদ্ধারা মুক্ত করে গণতান্ত্রিক দেশ গড়ার জন্য শহীদ হয়েছেন। আমরা সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে চাই।’
শফিকুল আলম আগামী ফেব্রুয়ারিতে হওয়ার জাতীয় নির্বাচনে সবার ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান এবং আশ্বাস দেন, এটি হবে দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে অবাধ, স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন।
আলোচনা সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ও জুলাই-যোদ্ধা আবু সাদেক কায়েম। তিনি বলেন, ‘এক বছর পার হলেও বিপ্লবের প্রত্যাশিত অগ্রগতি হয়নি। শহীদ পরিবারের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি হয়নি, পুনর্বাসন ও সম্মান দেওয়া হয়নি। আহত ও পঙ্গুদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের দায়িত্ব রাষ্ট্রকেই নিতে হবে। এছাড়া খুনি হাসিনার সহযোগীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি রয়েছে।’
মানারাত ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মোহাম্মদ আবদুর রবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও সাবেক সচিব মোহাম্মদ ফজলুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন বোর্ড সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মতিউর রহমান আকন্দ।
উল্লেখ্য, জুলাই বিপ্লবের সময় মানারাত ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ছাত্র শাকিল হোসেন পারভেজ এবং ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র আহনাফ আবির আশরাফুল্লাহ শহীদ হন। আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশপথে শাকিলের নামে চত্বর উদ্বোধন করেন তাঁর বাবা বেলায়েত হোসেন। একই সঙ্গে আহনাফ আবিরের নামে লাইব্রেরি উদ্বোধন করবেন তাঁর মা আসিয়া খাতুন। দুপুরে দুই শহীদের স্মৃতিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিও অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠকের সময় ওয়াক আউট করেছে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলোর একাংশ।
৫ ঘণ্টা আগেএরপর ইসি ১৫ দিনের সময়সীমা বেঁধে দলগুলোকে ঘাটতি পূরণের জন্য চিঠি দেয়। এ সময়সীমায় ৮০টি দল তাদের প্রয়োজনীয় নথিপত্র জমা দেয়। এ ছাড়া কিছু দল অতিরিক্ত সময়ের জন্য আবেদন করে। সর্বশেষ এই প্রক্রিয়ায় ১৬টি দল প্রাথমিক বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হয়, যাদের মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টি অন্যতম।
৫ ঘণ্টা আগে‘বড় ধরনের গণ-আন্দোলনের পর স্থিতিশীলতা ফিরতে সময় লাগে। আমরা এখন একটি পরিবর্তনশীল সময়ের মধ্যে আছি,’ স্বীকার করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি ছিলেন আন্দোলনের অন্যতম ছাত্রনেতা এবং কয়েক মাস আগ পর্যন্তও অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে