গতকাল সোমবার (৭ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছিল লালনসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীনের মৃত্যুর গুজব। আজ মঙ্গলবার সকালেও সেই গুজব ফের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন তাঁর পরিবার ও ঘনিষ্ঠজনেরা।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
গতকাল সোমবার (৭ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছিল লালনসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীনের মৃত্যুর গুজব। আজ মঙ্গলবার সকালেও সেই গুজব ফের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন তাঁর পরিবার ও ঘনিষ্ঠজনেরা। এ নিয়ে ফেসবুক পোস্টে ফরিদা পারভীনের ছেলে ইমাম জাফর বলেছেন, ‘একটু আগেই আইসিইউতে আম্মার সাথে আমার কথা হয়েছে, তাঁর অবস্থা আগের চেয়ে কিছুটা ভালো। ডাক্তার বললেন, এখনো বেশ দুর্বল ও নাজুক অবস্থায় আছেন।’
গত ৫ জুলাই হঠাৎ কিডনি জটিলতা ও শ্বাসকষ্ট শুরু হলে ফরিদা পারভীনকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুরুতে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা চললেও অবস্থার উন্নতি হওয়ায় তাঁকে কেবিনে নেওয়া হয়েছিল। ফরিদা পারভীনের কিডনি সমস্যা নিয়ে ২০১৯ সাল থেকে নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছেন। সম্প্রতি ডায়ালাইসিস শুরুর পর থেকে অবস্থার অবনতি ঘটে।
ফরিদা পারভীনের চিকিৎসা নিয়ে অর্থনৈতিক টানাপোড়েনের গুজবও ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কেউ কেউ দাবি করেছেন, অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না শিল্পী। বিষয়টি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের ভাষ্য, যতটা সম্ভব ভালোভাবে শিল্পীর চিকিৎসা চলছে। ফরিদা পারভীন নিজেও কোনো অনুদান নিতে চান না। বরং তিনি চান, এসব সহায়তা যেন প্রকৃত অসচ্ছল শিল্পীদের জন্য বরাদ্দ থাকে।
এদিকে কিছু ফেসবুক পেজ ও সংগঠন তাঁর নামে অনুদান চাইছে, এটি নিয়ে বিরক্ত তাঁর পরিবার। তাঁরা জানিয়েছেন, এমন কাজ বিভ্রান্তিকর এবং ফরিদা পারভীনের জন্য অসম্মানজনক।
প্রসঙ্গত, দীর্ঘ সংগীতজীবনে ফরিদা পারভীন শুধু লালনের গানই নয়, আধুনিক ও দেশাত্মবোধক গানেও সমান জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তাঁর কণ্ঠে ‘এই পদ্মা, এই মেঘনা, এই যমুনা-সুরমা নদীর তটে’, ‘তোমরা ভুলেই গেছো মল্লিকাদির নাম’ কিংবা ‘নিন্দার কাঁটা যদি না বিঁধিল গায়ে প্রেমের কী সাধ আছে বলো’—এসব গান আজও মানুষের হৃদয়ে গেঁথে আছে।
গতকাল সোমবার (৭ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছিল লালনসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীনের মৃত্যুর গুজব। আজ মঙ্গলবার সকালেও সেই গুজব ফের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন তাঁর পরিবার ও ঘনিষ্ঠজনেরা। এ নিয়ে ফেসবুক পোস্টে ফরিদা পারভীনের ছেলে ইমাম জাফর বলেছেন, ‘একটু আগেই আইসিইউতে আম্মার সাথে আমার কথা হয়েছে, তাঁর অবস্থা আগের চেয়ে কিছুটা ভালো। ডাক্তার বললেন, এখনো বেশ দুর্বল ও নাজুক অবস্থায় আছেন।’
গত ৫ জুলাই হঠাৎ কিডনি জটিলতা ও শ্বাসকষ্ট শুরু হলে ফরিদা পারভীনকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুরুতে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা চললেও অবস্থার উন্নতি হওয়ায় তাঁকে কেবিনে নেওয়া হয়েছিল। ফরিদা পারভীনের কিডনি সমস্যা নিয়ে ২০১৯ সাল থেকে নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছেন। সম্প্রতি ডায়ালাইসিস শুরুর পর থেকে অবস্থার অবনতি ঘটে।
ফরিদা পারভীনের চিকিৎসা নিয়ে অর্থনৈতিক টানাপোড়েনের গুজবও ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কেউ কেউ দাবি করেছেন, অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না শিল্পী। বিষয়টি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন পরিবারের সদস্যরা। তাঁদের ভাষ্য, যতটা সম্ভব ভালোভাবে শিল্পীর চিকিৎসা চলছে। ফরিদা পারভীন নিজেও কোনো অনুদান নিতে চান না। বরং তিনি চান, এসব সহায়তা যেন প্রকৃত অসচ্ছল শিল্পীদের জন্য বরাদ্দ থাকে।
এদিকে কিছু ফেসবুক পেজ ও সংগঠন তাঁর নামে অনুদান চাইছে, এটি নিয়ে বিরক্ত তাঁর পরিবার। তাঁরা জানিয়েছেন, এমন কাজ বিভ্রান্তিকর এবং ফরিদা পারভীনের জন্য অসম্মানজনক।
প্রসঙ্গত, দীর্ঘ সংগীতজীবনে ফরিদা পারভীন শুধু লালনের গানই নয়, আধুনিক ও দেশাত্মবোধক গানেও সমান জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তাঁর কণ্ঠে ‘এই পদ্মা, এই মেঘনা, এই যমুনা-সুরমা নদীর তটে’, ‘তোমরা ভুলেই গেছো মল্লিকাদির নাম’ কিংবা ‘নিন্দার কাঁটা যদি না বিঁধিল গায়ে প্রেমের কী সাধ আছে বলো’—এসব গান আজও মানুষের হৃদয়ে গেঁথে আছে।
একদিন আগে ‘নিখোঁজ’ হওয়া অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি (প্রিজনস) শেখ আব্দুল অমিককে রমনা থানায় করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
২০ মিনিট আগেসরকারি সেবা আরও নাগরিকবান্ধব করতে ঢাকায় চালু হলো নতুন তিনটি নাগরিক সেবা কেন্দ্র। আজ বুধবার (২২ অক্টোবর) থেকে গুলিস্তান, বনশ্রী ও মোহাম্মদপুরে কেন্দ্রগুলোর কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেখাড়া পাহাড় থেকে পা পিঁছলে কাপ্তাই হৃদের পানিতে পড়ে যায় হাতি শাবক। আহত হয়ে পানিতে ডুবে যায় শাবকটি। আর উঠতে পারেনি। পরে মৃত অবস্থায় ভেসে উঠে। শাবকের এই মৃত্যু যেন কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না মা হাতিটি। দুদিন ধরেই মৃত শাবকের পাশে অপেক্ষা করছে মা হাতি।
৩৯ মিনিট আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ’৭১ সাল থেকেই একসঙ্গে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল। আগামী জাতীয় নির্বাচন ভণ্ডুল করার জন্য হিন্দুস্তানি আওয়ামী ষড়যন্ত
১ ঘণ্টা আগে