leadT1ad

জাকসু হালচাল – ০৪

জাকসু নির্বাচন: বাগছাসের সংকট যেখানে

বাগছাসের কমিটি ঘোষণার আগে গত বছরের ৩ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৪ জন সমন্বয়ক ও ৩ জন সহ-সমন্বয়ক পদত্যাগের কারণে শক্তি হারিয়েছে। যার প্রভাব পড়েছে জাকসু নির্বাচনের বাগছাস সমর্থিত ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’ প্যানেলেও।

স্ট্রিম সংবাদদাতাজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
প্রকাশ : ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০: ৪৫
আপডেট : ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪: ০২
জাকসুতে বাগছাসের প্যানেল। সংগৃহীত ছবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচন সামনে রেখে গত ২২ আগস্ট ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’ নামে ২৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। এই প্যানেল থেকে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে নির্বাচন করবেন বাগছাসের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল। সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রার্থী হয়েছেন সংগঠনের সদস্যসচিব আবু তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম।

তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি থেকেই পরে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি ঘোষণার আগে গত বছরের ৩ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৪ জন সমন্বয়ক ও চারজন সহ-সমন্বয়ক পদত্যাগের কারণে শক্তি হারিয়েছে। যার প্রভাব পড়েছে জাকসু নির্বাচনের বাগছাস সমর্থিত ‘শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম’ প্যানেলেও।

সে সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ‘সরকারি দলের মতো আচরণ’ ও ‘গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট-বিরুদ্ধ কাজে’ যুক্ত থাকার অভিযোগ তুলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ সমন্বয়ক ও চার সহ-সমন্বয়ক পদত্যাগ করেছিলেন।

তাঁদের মধ্যে আব্দুর রশিদ জিতু ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। জাকসু নির্বাচনে তিনিও একটি প্যানেল ঘোষণা করেছেন।

পদত্যাগ করা সমন্বয়কেরা হলেন, আবদুর রশিদ জিতু, রুদ্র মুহাম্মদ সফিউল্লাহ, হাসিব জামান, জাহিদুল ইসলাম ইমন, জাহিদুল ইসলাম, ফাহমিদা ফাইজা, রোকাইয়া জান্নাত, মিশু খাতুন, রাফিদ হাসান, হাসানুর রহমান, আব্দুল হাই, নাসিম আল তারিক ও ঐন্দ্রিলা মজুমদার। তাঁদের মধ্যে আবদুর রশিদ জিতু কেন্দ্রীয় সমন্বয়কের দায়িত্বও পালন করেন। আর পদত্যাগ করা সহ-সমন্বয়কেরা হলেন, জিয়া উদ্দিন, তানজিম আহমেদ, জাহিদুল ইসলাম ও সাইদুল ইসলাম।

তাঁদের মধ্যে আব্দুর রশিদ জিতু ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। জাকসু নির্বাচনে তিনিও একটি প্যানেল ঘোষণা করেছেন। ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন’ নামে দেওয়া এই প্যানেল থেকে আবদুর রশিদ জিতু সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে, ‘সংসপ্তক’ প্যানেল থেকে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে জাহিদুল ইসলাম ইমন, একই প্যানেল থেকে তথ্য প্রযুক্তি ও গ্রন্থাগার সম্পাদকে তানজিম আহমেদ প্রার্থী হয়েছেন।

এছাড়া ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে সমন্বয়ক পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন মাহফুজ ইসলাম মেঘ ও সৈয়দা মেহের আফরোজ শাওলী। জাকসু নির্বাচনে মেঘ ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ থেকে সহ-সভাপতি (ভিপি) ও শাওলী একই প্যানেলে শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদে প্রার্থী হয়েছেন।

গণঅভ্যুত্থান অনেকের মধ্যে নেতৃত্ব গুণাবলি তৈরি করেছে। ক্যাম্পাসে এখন অনেক মানুষ শিক্ষার্থী নেতৃত্বের জন্য যোগ্য। সীমাবদ্ধতার কারণে আমাদের একজনকে চুজ করতে হয়েছে। সবচেয়ে যোগ্য যাকে মনে হয়েছে, আমরা তাকেই সেই পদে নির্বাচন করার জন্য উপযুক্ত মনে করেছি। আবু তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম, সদস্য সচিব, বাগছাস

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সমন্বয়ক ও সহ-সমন্বয়কেরা একসঙ্গে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে তাদের বিভক্তি ও ভিন্ন ভিন্ন প্যানেল থেকে একই পদগুলোতে নির্বাচনে অংশ নেওয়া ভোটের রাজনীতি প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন অনেকে।

এ বিষয়ে বাগছাসের সদস্য সচিব আবু তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম বলেন, ‘১৭ সমন্বয়কের পদত্যাগের ঘটনার রেশ দীর্ঘদিন ক্যাম্পাসে ছিল। একসঙ্গে থাকতে পারলে ভালো হতো, শক্তিশালী হতো। গণঅভ্যুত্থানের পক্ষে যারা কাজ করছে, তাদের সবাইকে আমরা নিজেদের মনে করি। যারা পদত্যাগ করেছেন, তাদের মধ্যে অনেকে খুবই যোগ্যতর প্রার্থী জাকসুতে। আমরা চাই জাকসুতে যারাই আসুক, তারা যেন এই দেশের জন্য, জুলাইয়ের জন্য, এই অঞ্চলের জন্য কাজ করেন।’

এদিকে বাগছাস সমর্থিত প্যানেলে কাঙ্ক্ষিত পদে প্রার্থী হতে না পেরে সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক থেকে পদত্যাগ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সহ-সমন্বয়ক নাজমুল ইসলাম লিমন। তিনি স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদের হয়ে সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে প্রার্থী হয়েছেন। এছাড়াও একই পদে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক কাওসার আলম আরমানও।

সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১০ আগস্ট নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর বাগছাসের প্যানেল থেকে সহসাধারণ সম্পাদক (ছেলে) পদে নির্বাচনের জন্য সংগঠনটির যুগ্ম আহ্বায়ক জিয়াউদ্দিন আয়ান, নাজমুল ইসলাম, কাউসার আলম আরমান ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব আহসান লাবিব আগ্রহ প্রকাশ করেন। তারপর থেকে সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা যায়। শেষ পর্যন্ত সংগঠনের পক্ষ থেকে সহসাধারণ সম্পাদক পদে জিয়াউদ্দিন আয়ানকে মনোনীত করা হয়। অন্যদিকে আহসান লাবিবকে সমাজসেবা ও মানবসম্পদ উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক পদে মনোনীত করেছেন তাঁরা।

এই পোস্টার বানিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে বাগছাস। সংগৃহীত গ্রাফিক
এই পোস্টার বানিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে বাগছাস। সংগৃহীত গ্রাফিক

এ বিষয়ে নাজমুল ইসলাম লিমন বলেন, ‘আমি লক্ষ্য করেছি যে, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) কার্যক্রম মূলত শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতার ইচ্ছা-অভিরুচি অনুসারে পরিচালিত হচ্ছে। সংগঠনের কমিটি গঠনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে ব্যক্তিগত পছন্দের কর্মীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। এভাবে সুযোগসন্ধানী ব্যক্তিদের প্রাধান্য দেওয়া আদর্শ ও নীতির পরিপন্থী। এজিএস পদ প্রত্যাশীদের নিয়ে সমন্বিত আলোচনায় বসার পরিবর্তে, কেবল কিছু ব্যক্তির মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। শীর্ষ নেতারা নিজেদের ব্যক্তিগত এজেন্ডা বাস্তবায়নে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। শিক্ষার্থীদের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রেখে তাদের ম্যান্ডেট নেওয়ার প্রত্যয় থেকেই সরে আসা।’

তবে পদত্যাগপত্র এখনো পাননি বলে জানিয়েছে সংগঠনটির নেতারা। এ বিষয়ে বাগছাসের সদস্য সচিব আবু তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম বলেন, ‘পদত্যাগপত্র আমাদের কাছে আসেনি। আমরা ফেসবুকে ঘটনা দেখেছি। গণঅভ্যুত্থান অনেকের মধ্যে নেতৃত্ব গুণাবলি তৈরি করেছে। ক্যাম্পাসে এখন অনেক মানুষ শিক্ষার্থী নেতৃত্বের জন্য যোগ্য। সীমাবদ্ধতার কারণে আমাদের একজনকে চুজ করতে হয়েছে। সবচেয়ে যোগ্য যাকে মনে হয়েছে, আমরা তাকেই সেই পদে নির্বাচন করার জন্য উপযুক্ত মনে করেছি। যারা প্যানেলের বাইরে গিয়ে নির্বাচন করছে তাদের সাধুবাদ জানাই। তাদের জয় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের জয় হবে।’

বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) কার্যক্রম মূলত শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতার ইচ্ছা-অভিরুচি অনুসারে পরিচালিত হচ্ছে। সংগঠনের কমিটি গঠনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে ব্যক্তিগত পছন্দের কর্মীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। নাজমুল ইসলাম লিমন, বাগছাসের প্যানেল প্রার্থী হতে না পারা শিক্ষার্থী

বাগছাসের প্যানেলে হত্যা মামলার আসামি ও ছাত্রলীগ কর্মী থাকার অভিযোগ

গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর পিটুনিতে নিহত হন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও সাবেক শিক্ষার্থী শামীম মোল্লা। আলোচিত ওই হত্যাকাণ্ডের পর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আট শিক্ষার্থীকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে মামলা করা হয়। ওই মামলা এখনো তদন্তাধীন। তবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদের বহিষ্কারাদেশ শেষ হয়েছে। মামলায় আসামি হিসেবে নাম উল্লেখ করা আট শিক্ষার্থীর একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের ৪৯তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আহসান লাবিব। তাঁকে শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরামের প্যানেল থেকে সমাজসেবা ও মানবসম্পদ উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী করা হয়েছে।

বাগছাস সমর্থিত প্যানেল থেকে জাকসু নির্বাচনে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (পুরুষ) প্রার্থী জিয়া উদ্দিন আয়ানের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। অবশ্য তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সহ-সমন্বয়কও ছিলেন।

ক্যাম্পাসের কিছু রাজনীতির শক্তি গণ অভ্যুত্থানের পর আমাদের প্লাটফর্মকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিল। পরবর্তী সময়ে নিয়ন্ত্রণে ব্যার্থ হয়ে তারা বিভাজনের পথ বেছে নেয়। সেই জায়গা থেকেই কিছু ঠুনকো ইস্যুকে সামনে নিয়ে ১৭ জন সমন্বয়কের পদত্যাগ হয়। আবু তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম, সদস্য সচিব, বাগছাস

অভিযোগের ব্যাপারে জিয়া উদ্দিন আয়ান বলেন, ‘ছাত্রলীগে আমার কোনো পদ-পদবী ছিল না। এর আগে আমি কিংবা আমার পরিবারের কেউ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্তও ছিল না। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হলের গণরুমে থাকার সময় জোর করে আমাদের প্রোগ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেই সময় গেস্ট রুম, র‌্যাগিং কালচার বিদ্যমান ছিল। সেই সময় জোর করেই আমাদের ছাত্রলীগের মিটিং মিছিলে যেতে বাধ্য করা হয়েছিল। জুলাই আন্দোলনে শুরু থেকে আমি ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে বিদ্রোহী হয়ে কোটা সংস্কার এবং স্বৈরাচারী সরকার পতন আন্দোলনে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রাজপথে লড়াই সংগ্রাম জারি রেখেছিলাম।’

এ বিষয়ে বাগছাসের আহ্বায়ক আরিফুজ্জামান উজ্জল বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব সচেতন শিক্ষার্থী দীর্ঘদিন ধরে অন্য সব শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করাসহ গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ধারণ করে গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য করেছে এবং ৫ আগস্টের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কারসহ বিভিন্ন আন্দোলনে সম্মুখ সারিতে থেকে কাজ করেছে, আমরা তাদের অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করেছি। নির্বাচনের গঠনতন্ত্র এবং আচরণবিধি অনুযায়ী যাঁদের নির্বাচন করার যোগ্যতা আছে, প্যানেলে তাঁদেরই রাখা হয়েছে।

১৭ সমন্বয়কের পদত্যাগের পিছনে কিছু রাজনৈতিক শক্তির ও হাত ছিলে বলে মনে করেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র-সংসদের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্য সচিব আবু তৌহিম মোহাম্মদ সিয়াম। তবে রাজনৈতিক শক্তি কারা বা কোন দল সে বিষয়ে কিছুই স্পষ্ট করেননি তিনি। সিয়াম বলেন, ক্যাম্পাসের কিছু রাজনীতির শক্তি গণ অভ্যুত্থানের পর আমাদের প্লাটফর্মকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছিল। পরবর্তী সময়ে নিয়ন্ত্রণে ব্যার্থ হয়ে তারা বিভাজনের পথ বেছে নেয়। সেই জায়গা থেকেই কিছু ঠুনকো ইস্যুকে সামনে নিয়ে ১৭ জন সমন্বয়কের পদত্যাগ হয়। সেই পদত্যাগ কেন হয়েছিল, পরবর্তী সময়ে সেটি কাদের সার্ভ করেছে; তা রাজনৈতিক পরিক্রমায় পুরো ক্যাম্পাসে স্পষ্ট হয়েছে।

Ad 300x250

কেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ এক হলো

তারেক রহমানের দেশে ফেরা তাঁর নিজের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

ঢাবি শিক্ষকদের নিয়ে গঠিত হচ্ছে স্বতন্ত্র পর্যবেক্ষক প্যানেল

ক্যাম্পাসে প্রবেশে কড়াকড়ি, পরিচয়পত্র ছাড়া ঢুকতে পারবেন না শিক্ষার্থী-শিক্ষকেরাও

হারানো জাতীয় পরিচয়পত্র তুলতে জিডি করা লাগবে না

সম্পর্কিত