নেতাকর্মীদের অভিযোগ: হামলাকারীরা আওয়ামী লীগের সমর্থক, পুলিশ-সেনাবাহিনী নিষ্ক্রিয় ছিল
স্ট্রিম প্রতিবেদক

গোপালগঞ্জ শহরের পৌর পার্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আয়োজিত রাজনৈতিক সমাবেশে বুধবার দুপুরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। চারদিক থেকে গাড়ি আটকে রেখে তারা হামলা চালালে পুলিশ ও সেনাবাহিনী সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সমাবেশস্থলে হঠাৎ হামলার আশঙ্কায় এনসিপির নেতা-কর্মীরা বিকল্প পথ দিয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন। পুলিশ-সেনা সদস্যদের উপস্থিতি এবং কড়া নজরদারির মধ্যেও হামলাকারীরা একপর্যায়ে মঞ্চে ভাঙচুর চালান, চেয়ার ও ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন বলে জানান এনসিপির নেতারা।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ ছিল। হঠাৎ ২০০-৩০০ লাঠিসোঁটা হাতে লোক এসে হামলার চেষ্টা করে। তারা সবাই আওয়ামী লীগের সমর্থক। আমরা বারবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বলেছি, পরিস্থিতি ভালো না, কিন্তু তারা নিষ্ক্রিয় ছিল। পরে নিজেরাই সমাবেশস্থল ছাড়তে বাধ্য হই।’
ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বেলা পৌনে দুইটার দিকে একটি দল লাঠিসোঁটা নিয়ে পৌর পার্কের সমাবেশস্থলে যায়। সেখানে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা দ্রুত পাশের আদালত চত্বরে সরে যান। এনসিপির নেতা-কর্মীরাও দৌড়ে নিরাপদ দূরত্বে সরে যান। এ সময় হামলাকারীরা মঞ্চে উঠে চেয়ার ও ব্যানার ভাঙচুর করে।
পরে জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তাঁর নেতৃত্বে পুলিশ ও এনসিপির কর্মীরা একযোগে হামলাকারীদের ধাওয়া করলে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে পালিয়ে যায়। এরপর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে এনসিপি আবার সমাবেশ শুরু করে।
এ ঘটনার পর শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে গোপালগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক মো. কামরুজ্জামান পুরো জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। তিনি জানান, পরিস্থিতি যাতে আর উত্তপ্ত না হয়, সে জন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

গোপালগঞ্জ শহরের পৌর পার্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আয়োজিত রাজনৈতিক সমাবেশে বুধবার দুপুরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। চারদিক থেকে গাড়ি আটকে রেখে তারা হামলা চালালে পুলিশ ও সেনাবাহিনী সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সমাবেশস্থলে হঠাৎ হামলার আশঙ্কায় এনসিপির নেতা-কর্মীরা বিকল্প পথ দিয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন। পুলিশ-সেনা সদস্যদের উপস্থিতি এবং কড়া নজরদারির মধ্যেও হামলাকারীরা একপর্যায়ে মঞ্চে ভাঙচুর চালান, চেয়ার ও ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন বলে জানান এনসিপির নেতারা।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ ছিল। হঠাৎ ২০০-৩০০ লাঠিসোঁটা হাতে লোক এসে হামলার চেষ্টা করে। তারা সবাই আওয়ামী লীগের সমর্থক। আমরা বারবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বলেছি, পরিস্থিতি ভালো না, কিন্তু তারা নিষ্ক্রিয় ছিল। পরে নিজেরাই সমাবেশস্থল ছাড়তে বাধ্য হই।’
ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বেলা পৌনে দুইটার দিকে একটি দল লাঠিসোঁটা নিয়ে পৌর পার্কের সমাবেশস্থলে যায়। সেখানে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা দ্রুত পাশের আদালত চত্বরে সরে যান। এনসিপির নেতা-কর্মীরাও দৌড়ে নিরাপদ দূরত্বে সরে যান। এ সময় হামলাকারীরা মঞ্চে উঠে চেয়ার ও ব্যানার ভাঙচুর করে।
পরে জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তাঁর নেতৃত্বে পুলিশ ও এনসিপির কর্মীরা একযোগে হামলাকারীদের ধাওয়া করলে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে পালিয়ে যায়। এরপর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে এনসিপি আবার সমাবেশ শুরু করে।
এ ঘটনার পর শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে গোপালগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক মো. কামরুজ্জামান পুরো জেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। তিনি জানান, পরিস্থিতি যাতে আর উত্তপ্ত না হয়, সে জন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের জন্য আবার তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। নতুন তফসিল অনুযায়ী আগামী ৩০ ডিসেম্বর হবে জকসু ও হল সংসদের ভোট।
৪৩ মিনিট আগে
গাইবান্ধায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে গতকাল বুধবার (১ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে তৃতীয় পর্যায়ের প্রান্তিক মূল্যায়ন (বার্ষিক পরীক্ষা)। একই সময়ে কর্মবিরতি শুরু করেছেন বিদ্যালয়গুলোর সহকারী শিক্ষকেরা।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব বিদেশি কোম্পানিকে দেওয়ার সরকারি প্রক্রিয়াটি বড় ধরনের আইনি বাধার মুখে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং বিচারক নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিতসহ বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।
২ ঘণ্টা আগে