স্ট্রিম প্রতিবেদক
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১০৯ আসনে মনোনীত প্রার্থীদের ‘প্রাথমিক তালিকা’ ঘোষণা করেছে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে দলটি প্রথমবারের মতো সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর তোপখানা রোডের ফারইস্ট টাওয়ার মিলনায়তনে বেলা ১টার দিকে এক মত বিনিময় সভা শেষে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
১০৯ আসনের মধ্যে দলটির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জুকে ফেনী-২ আসনে এবং সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদকে বরিশাল-৩ আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু। প্রার্থীদের নাম ‘প্রাথমিকভাবে’ ঘোষণা করে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
এসময় মঞ্জু বলেন, ‘প্রাথমিক তালিকা যেকোনো সময় পরিবর্তিত, সংশোধিত এবং প্রতিস্থাপিত হতে পারে। আমরা যদি এককভাবে নির্বাচন করি তাহলে আবার একটা চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করব।’
নাম ঘোষণার আগে দলটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ জুলাই সনদ ইস্যুতে বলেন, ‘ক্ষমতার বাইরে থেকে আমরা দেশ, দেশের মানুষকে নিয়ে ঐকমত্য থাকতে চাই। আগামীকাল (শুক্রবার) জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সেটি বাংলাদেশের ইতিহাসে নতুন মাত্রা যোগ করবে। পরিবর্তিত বাস্তবতায় এবি পার্টির অবস্থান হচ্ছে সরকার যেন নিজেদের সিদ্ধান্ত দিয়ে দেয়, আর সময় নাই।’
এর আগে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মো. দিদারুল আলম স্ট্রিমকে বলেন, ‘যারা জুলাই আন্দোলনে বিশ্বাস করে, অপরাধী না, নারী নির্যাতনের মামলা নেই এরকম লোকদেরকে আমরা বাছাই করেছি। অর্থনৈতিকভাবে যারা স্বচ্ছল তাদের বিষয়টিও দেখা হয়েছে।’
আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার ও নির্বাচন কমিশন। আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি এবারই প্রথম সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে। গত বছরের অগাস্টে গণঅভ্যুত্থানের পরপরই চার বছরের মাথায় নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পায় দলটি। ২১ আগস্ট নির্বাচন কমিশন এবি পার্টিকে ‘ঈগল’ প্রতীক দিয়ে নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন জারি করে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১০৯ আসনে মনোনীত প্রার্থীদের ‘প্রাথমিক তালিকা’ ঘোষণা করেছে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে দলটি প্রথমবারের মতো সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর তোপখানা রোডের ফারইস্ট টাওয়ার মিলনায়তনে বেলা ১টার দিকে এক মত বিনিময় সভা শেষে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
১০৯ আসনের মধ্যে দলটির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জুকে ফেনী-২ আসনে এবং সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদকে বরিশাল-৩ আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়।
প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু। প্রার্থীদের নাম ‘প্রাথমিকভাবে’ ঘোষণা করে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
এসময় মঞ্জু বলেন, ‘প্রাথমিক তালিকা যেকোনো সময় পরিবর্তিত, সংশোধিত এবং প্রতিস্থাপিত হতে পারে। আমরা যদি এককভাবে নির্বাচন করি তাহলে আবার একটা চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করব।’
নাম ঘোষণার আগে দলটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ জুলাই সনদ ইস্যুতে বলেন, ‘ক্ষমতার বাইরে থেকে আমরা দেশ, দেশের মানুষকে নিয়ে ঐকমত্য থাকতে চাই। আগামীকাল (শুক্রবার) জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সেটি বাংলাদেশের ইতিহাসে নতুন মাত্রা যোগ করবে। পরিবর্তিত বাস্তবতায় এবি পার্টির অবস্থান হচ্ছে সরকার যেন নিজেদের সিদ্ধান্ত দিয়ে দেয়, আর সময় নাই।’
এর আগে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মো. দিদারুল আলম স্ট্রিমকে বলেন, ‘যারা জুলাই আন্দোলনে বিশ্বাস করে, অপরাধী না, নারী নির্যাতনের মামলা নেই এরকম লোকদেরকে আমরা বাছাই করেছি। অর্থনৈতিকভাবে যারা স্বচ্ছল তাদের বিষয়টিও দেখা হয়েছে।’
আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার ও নির্বাচন কমিশন। আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি এবারই প্রথম সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে। গত বছরের অগাস্টে গণঅভ্যুত্থানের পরপরই চার বছরের মাথায় নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পায় দলটি। ২১ আগস্ট নির্বাচন কমিশন এবি পার্টিকে ‘ঈগল’ প্রতীক দিয়ে নিবন্ধনের প্রজ্ঞাপন জারি করে।
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় নারীর প্রতিনিধিত্বকে পদ্ধতিগতভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে—এই অভিযোগে চূড়ান্ত সনদটি প্রত্যাখ্যান করেছে নারী অধিকার সংগঠনের জোট ‘নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম’।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেকসই জ্বালানি খাতে নারী নেতৃত্বকে উৎসাহিত ও দ্রুততর করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো ‘শক্তিকন্যা গ্রিন স্কিলস সামিট ২০২৫’।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে কাঁচাপাট রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী।
৭ ঘণ্টা আগেপরবর্তীতে স্বাক্ষরের সুবিধা রেখেই জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে এই স্বাক্ষরের ক্ষেত্রে আলোচনায় শরিক দল কতদিন সময় পেতে তা জানায়নি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন আশা প্রকাশ করেছে, আলোচনায় অংশ নেওয়া সব দলই স্বাক্ষরের বিষয়টি বিবেচনায় নেবে এবং স্বাক্ষর অনুষ্ঠ
৭ ঘণ্টা আগে