স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকায় জামায়াতের জাতীয় সমাবেশগামী একটি বাস ফরিদপুরের ভাঙ্গায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এতে খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা আবু সাঈদসহ ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হন আরো অন্তত ১০ জন।
গতকাল শুক্রবার (১৮ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ৩ টার দিকে ভাঙ্গা মডেল মসজিদের কাছে খুলনা-ঢাকা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই একজন এবং হাসপাতালে নেওয়ার পরে আরেকজনের মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন, খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা আবু সাঈদ (৫২)। তিনি চালনা বিল্লালিয়া আলিম মাদরাসার সহকারী মৌলভী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও চার মেয়ে রয়েছে। তিনি চালনা পৌরসভার মৃত শহর আলীর ছেলে।
এ দুর্ঘটনায় নিহত অপর ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ আমানত শেখ (৫৫)। তিনি খুলনার দাকোপ উপজেলার বানিশান্তা এলাকার মো. ইসমাইল শেখের ছেলে বলে জানা গেছে। দুর্ঘটনার পর তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সকালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে খুলনা থেকে ২৬০টি বাসে যোগ দিচ্ছেন দলটির নেতাকর্মীরা। যাত্রাপথে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার মডেল মসজিদের সামনে যাত্রাবিরতি নিয়ে চা পান করছিলেন তাঁরা।
এ সময় গাড়ির ব্যানারটি খুলে যাওয়ায় সেটি ঠিক করতে যান দাকোপ উপজেলা আমির মাওলানা আবু সাঈদ ও অন্যেরা। ঠিক তখনই পেছন দিক থেকে এসে রয়্যাল পরিবহনের একটি বাস সজোরে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে মাওলানা আবু সাঈদ নিহত হন।
দুর্ঘটনার পর রয়্যাল পরিবহনের বাসটি দ্রুত পালিয়ে যায়।
গুরুতর আহত মো. আমানত শেখ, মো. আনিসুর রহমান ও মো. ইকবাল হোসেনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অন্য আহতদের নাম পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই একজন নিহত হন। এ ছাড়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে আরেকজনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।’
ঢাকায় জামায়াতের জাতীয় সমাবেশগামী একটি বাস ফরিদপুরের ভাঙ্গায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এতে খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা আবু সাঈদসহ ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হন আরো অন্তত ১০ জন।
গতকাল শুক্রবার (১৮ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ৩ টার দিকে ভাঙ্গা মডেল মসজিদের কাছে খুলনা-ঢাকা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই একজন এবং হাসপাতালে নেওয়ার পরে আরেকজনের মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন, খুলনা জেলার দাকোপ উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা আবু সাঈদ (৫২)। তিনি চালনা বিল্লালিয়া আলিম মাদরাসার সহকারী মৌলভী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও চার মেয়ে রয়েছে। তিনি চালনা পৌরসভার মৃত শহর আলীর ছেলে।
এ দুর্ঘটনায় নিহত অপর ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ আমানত শেখ (৫৫)। তিনি খুলনার দাকোপ উপজেলার বানিশান্তা এলাকার মো. ইসমাইল শেখের ছেলে বলে জানা গেছে। দুর্ঘটনার পর তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সকালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে খুলনা থেকে ২৬০টি বাসে যোগ দিচ্ছেন দলটির নেতাকর্মীরা। যাত্রাপথে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার মডেল মসজিদের সামনে যাত্রাবিরতি নিয়ে চা পান করছিলেন তাঁরা।
এ সময় গাড়ির ব্যানারটি খুলে যাওয়ায় সেটি ঠিক করতে যান দাকোপ উপজেলা আমির মাওলানা আবু সাঈদ ও অন্যেরা। ঠিক তখনই পেছন দিক থেকে এসে রয়্যাল পরিবহনের একটি বাস সজোরে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে মাওলানা আবু সাঈদ নিহত হন।
দুর্ঘটনার পর রয়্যাল পরিবহনের বাসটি দ্রুত পালিয়ে যায়।
গুরুতর আহত মো. আমানত শেখ, মো. আনিসুর রহমান ও মো. ইকবাল হোসেনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অন্য আহতদের নাম পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, ‘শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই একজন নিহত হন। এ ছাড়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকালে আরেকজনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।’
অস্ট্রেলিয়ার ডিপার্টমেন্ট অব হোম অ্যাফেয়ার্স মঙ্গলবার প্রকাশিত এক বার্তায় জানিয়েছে, ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত ভিসা ফলাফলের ভিত্তিতে সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর এভিডেন্স লেভেল হালনাগাদ করা হয়েছে। এটি ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে কার্যকর হবে।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকের তালে তালে তরুণ প্রজন্ম পূজাকে উৎসবের আমেজে পালন করছে। ভক্তি আর আনন্দ মিলিয়ে সব বয়সী মানুষের ভিড় জমেছে মণ্ডপে।
৮ ঘণ্টা আগেগত ২৩ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়িতে এক স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে আন্দোলনে নামে জুম্ম ছাত্র-জনতা। এর ধারাবাহিকতায় ২৭ ও ২৮ সেপ্টেম্বর অবরোধ চলাকালে গুইমারায় হামলার ঘটনা ঘটে। সংগঠনের অভিযোগ, জুম্ম জাতিগোষ্ঠীর ওপর হামলা চালায় তিনজন নিহত হন। এসময়ে অন্তত ১৬ জন আহত এবং বহু বাড়িঘর ও দোকানপাট পুড়িয়ে দেওয়া
৮ ঘণ্টা আগে