স্ট্রিম প্রতিবেদক
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কোনো রাজনৈতিক দলকে বিশেষ সহায়তা বা সুবিধা দেয় না বলে জানিয়েছেন মিলিটারি অপারেশনস পরিদপ্তরের কর্নেল স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘গোপালগঞ্জে এনসিপি নেতাদের জীবননাশের হুমকি ছিল বলেই সেনাবাহিনী তাঁদের নিরাপত্তা দিয়েছে। আমরা প্রাণ রক্ষার উদ্দেশ্যে ওই পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। আমরা কখনো কোন রাজনৈতিক দলকে বিশেষ সহায়তা দিই না। দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে আমরা কোন ধরনের পার্থক্য করি না।’
ব্রিফিংয়ে তিনি দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও সাম্প্রতিক বিভিন্ন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
গত ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ চলাকালে কয়েকবার হামলার ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর কাছে আগাম কোনো তথ্য ছিল কিনা জানতে চাইলে কর্নেল শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রাজনৈতিক সমাবেশের অনুমতি স্থানীয় প্রশাসনের বিষয়। আমাদের কাছে আগাম কোন তথ্য ছিল না। গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি ছিল সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত। শুধু পাথর নিক্ষেপ নয়, ককটেলও ছোড়া হয়েছিল। জীবন হুমকির মুখে থাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বলপ্রয়োগ করতে হয়েছে, তবে কোন প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘গোপালগঞ্জের ঘটনাটি তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমরা আশা করি, তদন্তের মাধ্যমে সত্য উদঘাটিত হবে।’
মাদক ও চাঁদাবাজি ইস্যুতে তিনি বলেন, ‘এ পর্যন্ত পাঁচ হাজার ৫৭৬ জনকে মাদক ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো যদি সমন্বিতভাবে কাজ করে, তাহলে এই ধরনের অপরাধ কমে আসবে বলে আমাদের বিশ্বাস। আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। অপরাধীদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় সোপর্দ করার পর আমাদের দায়িত্ব শেষ হয়।’
চট্টগ্রাম পার্বত্য চট্টগ্রামের (সিএইচটি) বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, 'সেখানে কিছু দুষ্কৃতকারী চাঁদাবাজি ও অবৈধ অর্থ সংগ্রহের জন্য অশান্তি সৃষ্টি করছে। আমরা অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি এবং ভবিষ্যতেও আমাদের উপস্থিতি বজায় থাকবে।'
বান্দরবানে সেনা ক্যাম্প স্থানান্তর ও কুকি-চিন ও আরাকান আর্মির সঙ্গে অস্ত্র ব্যবসার অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, 'সেনাবাহিনী পার্বত্য চট্টগ্রামে কার্যকরভাবে নিরাপত্তা দিচ্ছে। প্রয়োজন অনুযায়ী আমরা সাময়িক ক্যাম্প স্থাপন করে অভিযান পরিচালনা করি।'
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মেজর সাদিকের বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা মেজর সাদিকের বিষয়টি সম্পর্কে অবগত এবং তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।’
কর্নেল শফিকুল বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সবাইকে সমানভাবে দেখি। যেখানে জননিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে পড়ে, সেখানে আমরা কঠোর পদক্ষেপ নিই এবং সহায়তা করি। গোপালগঞ্জে আমরা যদি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নিতাম, তাহলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারত।’
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কোনো রাজনৈতিক দলকে বিশেষ সহায়তা বা সুবিধা দেয় না বলে জানিয়েছেন মিলিটারি অপারেশনস পরিদপ্তরের কর্নেল স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘গোপালগঞ্জে এনসিপি নেতাদের জীবননাশের হুমকি ছিল বলেই সেনাবাহিনী তাঁদের নিরাপত্তা দিয়েছে। আমরা প্রাণ রক্ষার উদ্দেশ্যে ওই পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। আমরা কখনো কোন রাজনৈতিক দলকে বিশেষ সহায়তা দিই না। দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে আমরা কোন ধরনের পার্থক্য করি না।’
ব্রিফিংয়ে তিনি দেশব্যাপী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও সাম্প্রতিক বিভিন্ন বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
গত ১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ চলাকালে কয়েকবার হামলার ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে সেনাবাহিনীর কাছে আগাম কোনো তথ্য ছিল কিনা জানতে চাইলে কর্নেল শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রাজনৈতিক সমাবেশের অনুমতি স্থানীয় প্রশাসনের বিষয়। আমাদের কাছে আগাম কোন তথ্য ছিল না। গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি ছিল সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত। শুধু পাথর নিক্ষেপ নয়, ককটেলও ছোড়া হয়েছিল। জীবন হুমকির মুখে থাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বলপ্রয়োগ করতে হয়েছে, তবে কোন প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘গোপালগঞ্জের ঘটনাটি তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমরা আশা করি, তদন্তের মাধ্যমে সত্য উদঘাটিত হবে।’
মাদক ও চাঁদাবাজি ইস্যুতে তিনি বলেন, ‘এ পর্যন্ত পাঁচ হাজার ৫৭৬ জনকে মাদক ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো যদি সমন্বিতভাবে কাজ করে, তাহলে এই ধরনের অপরাধ কমে আসবে বলে আমাদের বিশ্বাস। আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। অপরাধীদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় সোপর্দ করার পর আমাদের দায়িত্ব শেষ হয়।’
চট্টগ্রাম পার্বত্য চট্টগ্রামের (সিএইচটি) বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, 'সেখানে কিছু দুষ্কৃতকারী চাঁদাবাজি ও অবৈধ অর্থ সংগ্রহের জন্য অশান্তি সৃষ্টি করছে। আমরা অভিযান চালিয়ে যাচ্ছি এবং ভবিষ্যতেও আমাদের উপস্থিতি বজায় থাকবে।'
বান্দরবানে সেনা ক্যাম্প স্থানান্তর ও কুকি-চিন ও আরাকান আর্মির সঙ্গে অস্ত্র ব্যবসার অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, 'সেনাবাহিনী পার্বত্য চট্টগ্রামে কার্যকরভাবে নিরাপত্তা দিচ্ছে। প্রয়োজন অনুযায়ী আমরা সাময়িক ক্যাম্প স্থাপন করে অভিযান পরিচালনা করি।'
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মেজর সাদিকের বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা মেজর সাদিকের বিষয়টি সম্পর্কে অবগত এবং তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।’
কর্নেল শফিকুল বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সবাইকে সমানভাবে দেখি। যেখানে জননিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে পড়ে, সেখানে আমরা কঠোর পদক্ষেপ নিই এবং সহায়তা করি। গোপালগঞ্জে আমরা যদি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নিতাম, তাহলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারত।’
ঘটনা সম্পর্কে জানতে চাইলে সহকারী প্রক্টর নাজমুল হোসেইন বলেন, ‘আমি কড়া করে কিছু বলিনি। শুধু ছাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই এ ধরনের কথা বলেছি। প্রচার চালানো হচ্ছে নিয়ম মানতে।’ তবে ‘হুঁশিয়ারি’ দেওয়ার বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেননি।
৪ ঘণ্টা আগে১ আগস্ট, ২০২৪। চারদিকে চলছে বিক্ষোভ। ফুঁসে উঠেছে দেশ। ‘জুলাই চলবে’ বলে ঘোষণা দেয় আন্দোলনকারীরা। সেই ঘোষণা দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সব মিলিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে রয়েছে অজস্র মানুষের ব্যক্তিগত ও সম্মিলিত স্মৃতি। সেসব দিনে ফিরে দেখা।
১২ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে সম্প্রতি ‘গোপন বৈঠক’করেছে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। বৈঠক ঘিরে ২২ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তারের খবরে দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্র যে উচ্চমাত্রার সম্পূরক শুল্ক আরোপ করেছিল, তা কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে হোয়াইট হাউস। শুক্রবার (বাংলাদেশ সময়) এই ঘোষণা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন জানায়, একাধিক দফা আলোচনার পর এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে দুই দেশ।
১৩ ঘণ্টা আগে