প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রতিক্রিয়া
স্ট্রিম ডেস্ক
জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। এই ঘোষণার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। কোনো কোনো রাজনৈতিক দল এই ঘোষণাকে ইতিবাচকভাবে দেখছে, আবার কোনো কোনো দল নেতিবাচকভাবে দেখছে। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানান।
তিনি বলেন, ‘আশা করি, খুব শিগগির ঐকমত্যের ভিত্তিতে যথাযথ প্রক্রিয়ায় সনদ স্বাক্ষরিত হবে। সেটার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়েও যদি আলাপ-আলোচনা হয়, এতে আমরা অংশগ্রহণ করব।’
তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা দুটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছেন। একটি জুলাই ঘোষণাপত্র, আরেকটি নির্বাচনের ঘোষণা। আমরা দুটোকেই স্বাগত জানাই।’
আগামী নির্বাচনে মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগে পরিবেশ সৃষ্টিতে প্রধান উপদেষ্টার পরামর্শ সম্পর্কে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগের পরিবেশ সৃষ্টিতে প্রধান উপদেষ্টা যেসব পরামর্শ দিয়েছেন, তা অবশ্যই প্রণিধানযোগ্য। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনের কাছে তিনি চিঠি পাঠাবেন। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রমজান শুরু হওয়ার আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। অবশ্যই নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করবে যথাসময়ে। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচন নিয়ে যে দোদুল্যমানতা ছিল, তা আর রইল না।’
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আরও বেশি প্রতিষ্ঠিত হবে। কোনো রকমের অনিশ্চিত পরিবেশ ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগে আর থাকবে না। সবকিছুই সচল হবে এবং গতিশীলতা পাবে, আমরা এটাই আশা করি।’
এর আগে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে দেওয়া ভাষণে নির্বাচনের ঘোষণা দেয় প্রধান উপদেষ্টা। ভাষণে নির্বাচন ছাড়াও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন তিনি।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এবার আমাদের সর্বশেষ দায়িত্ব পালনের পালা। নির্বাচন অনুষ্ঠান। আজ এই মহান দিবসে আপনাদের সামনে এ বক্তব্য রাখার পর থেকেই আমরা আমাদের সর্বশেষ এবং সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে প্রবেশ করব। আমরা এবার একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করব।’
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।’
প্রধান উপদেষ্টা সবার কাছে দোয়া কামনা করেন, যেন সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করে এ দেশের সকল নাগরিক একটি ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ার কাজে সফলভাবে এগিয়ে যেওয়া যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখরভাবে সম্পন্ন করা যায় সেজন্য সবধরনের সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করবো।’
জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। এই ঘোষণার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। কোনো কোনো রাজনৈতিক দল এই ঘোষণাকে ইতিবাচকভাবে দেখছে, আবার কোনো কোনো দল নেতিবাচকভাবে দেখছে। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানান।
তিনি বলেন, ‘আশা করি, খুব শিগগির ঐকমত্যের ভিত্তিতে যথাযথ প্রক্রিয়ায় সনদ স্বাক্ষরিত হবে। সেটার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়েও যদি আলাপ-আলোচনা হয়, এতে আমরা অংশগ্রহণ করব।’
তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা দুটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছেন। একটি জুলাই ঘোষণাপত্র, আরেকটি নির্বাচনের ঘোষণা। আমরা দুটোকেই স্বাগত জানাই।’
আগামী নির্বাচনে মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগে পরিবেশ সৃষ্টিতে প্রধান উপদেষ্টার পরামর্শ সম্পর্কে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগের পরিবেশ সৃষ্টিতে প্রধান উপদেষ্টা যেসব পরামর্শ দিয়েছেন, তা অবশ্যই প্রণিধানযোগ্য। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনের কাছে তিনি চিঠি পাঠাবেন। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রমজান শুরু হওয়ার আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। অবশ্যই নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করবে যথাসময়ে। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচন নিয়ে যে দোদুল্যমানতা ছিল, তা আর রইল না।’
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আরও বেশি প্রতিষ্ঠিত হবে। কোনো রকমের অনিশ্চিত পরিবেশ ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগে আর থাকবে না। সবকিছুই সচল হবে এবং গতিশীলতা পাবে, আমরা এটাই আশা করি।’
এর আগে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে দেওয়া ভাষণে নির্বাচনের ঘোষণা দেয় প্রধান উপদেষ্টা। ভাষণে নির্বাচন ছাড়াও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন তিনি।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এবার আমাদের সর্বশেষ দায়িত্ব পালনের পালা। নির্বাচন অনুষ্ঠান। আজ এই মহান দিবসে আপনাদের সামনে এ বক্তব্য রাখার পর থেকেই আমরা আমাদের সর্বশেষ এবং সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে প্রবেশ করব। আমরা এবার একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করব।’
তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।’
প্রধান উপদেষ্টা সবার কাছে দোয়া কামনা করেন, যেন সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করে এ দেশের সকল নাগরিক একটি ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ার কাজে সফলভাবে এগিয়ে যেওয়া যায়। তিনি বলেন, ‘আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখরভাবে সম্পন্ন করা যায় সেজন্য সবধরনের সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করবো।’
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের এক বছর পূর্ণ হলে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট)। গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোয় ছিল নানা আয়োজন। পাশাপাশি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির খবর উঠে এসেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ছয়জন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৬ আগস্ট) ভোরে উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ পূর্ব বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগেএর আগে সকালে বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়, সেখানে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন পিটার হাস। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা শুরু হল
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সভাপতি এস এম ফরহাদ লিখেছেন, আমাদের তিন দিনব্যাপী আয়োজনের ফটোফ্রেমগুলোর একটা অংশ নিয়ে কুতর্ক এবং মব সৃষ্টি করা হয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের অবস্থান সুস্পষ্ট।
১৬ ঘণ্টা আগে