ফিরে দেখা ৩১ জুলাই
৩১ জুলাই ২০২৪। চারদিকে চলছে বিক্ষোভ। ফুঁসে উঠেছে দেশ। এর মধ্যে শিক্ষার্থী নাহিদুল ইসলামের মুখ চেপে ধরল পুলিশ। একই দিনে নুসরাত জাহান নামে আরেক শিক্ষার্থীর অপ্রতিরোধ্য দৃঢ়তাও দেখল বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে রয়েছে অজস্র মানুষের ব্যক্তিগত ও সম্মিলিত স্মৃতি। সেসব দিনে ফিরে দেখা।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
ঢাকার একটি কলেজের শিক্ষার্থী নাহিদুল ইসলাম কিছু একটা বলতে চাইছেন। কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তা আরশাদ হোসেন সেই সুযোগ দিচ্ছেন না। তিনি বাঁ হাত দিয়ে নাহিদের মুখ চেপে ধরেছেন। আরশাদ বললেন, ‘তোমাদের ধরে আনসি তোমাদের কোনো কিছু করার জন্য না। তোমাদের ব্রেনওয়াশ হইসে তো। তোমাদের কাউন্সেলিং করতে হবে। তোমাদের মধ্যে জামায়াতের প্রেতাত্মারা ঢুকসে।’
নাহিদ সে কথার প্রতিবাদ করতে চাইলেন। কিন্তু শুনলেন না আরশাদ। হিংস্র ভঙ্গিতে তাঁর মুখ চেপে ধরে বললেন, ‘চোপ! স্টপ!…কোনো কথা বলবা না। আর কোনো কথা বলবা না।’
এটি গত বছরের ৩১ জুলাইয়ের চিত্র। সেদিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে জড়ো হয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় তাঁদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। অনেক শিক্ষার্থীকে আটক করে পুলিশ। শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে এ সময় এগিয়ে আসেন বেশ কিছু শিক্ষক ও আইনজীবী।
পুলিশের মুখ চেপে ধরার ছবিটি সে সময় বেশ ভাইরাল হয়। এটিকে চাইলে জুলাইয়ের প্রতীকী ছবিও ধরা যেতে পারে। সে সময় প্রশাসন আক্ষরিক অর্থেই সাধারণ ছাত্র-জনতার মুখে চেপে ধরেছিল। মানুষের না ছিল কথা বলার স্বাধীনতা, না ছিল আন্দোলনের স্বাধীনতা। কোথাও জমায়েত হওয়া মানেই ছিল পুলিশের চোখরাঙানি আর গ্রেপ্তারের ভয়। পুলিশ কারো মুখ চেপে ধরছে—এমন এক সময়ে এর চেয়ে যথার্থ ছবি বোধহয় আর হয় না।
একই দিনে এর বিপরীত ছবিও কিন্তু আমরা দেখেছি। সেদিন আমরা নুসরাত জাহানকে চিনেছি। যিনি আরেক শিক্ষার্থী নূর হাসানকে পুলিশের হাত থেকে বাঁচাতে প্রিজন ভ্যানের সামনে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন। দৃঢ় গলায় পুলিশকে বলেছিলেন, ‘আমার ওপর দিয়ে চালান।’
পুলিশ কর্মকর্তা আরশাদের ছবি যদি প্রশাসনিক নিপীড়নের প্রতীক হয়, নুসরাতের ছবি তবে শিক্ষার্থী-জনতার প্রতিরোধের চিত্র।
এদিন হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে আন্দোলনকারীরা ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত প্রায় তিন ঘণ্টা অবস্থান করেন। এ সময় পুলিশের আঘাতে আহত হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শেহরীন আমিন মোনামী ও নুসরাত জাহান চৌধুরী।
শুধু ঢাকাই নয়, সিলেট, বরিশাল, খুলনাসহ দেশের নানা স্থানে এদিন ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন জায়গায় কর্মসূচি চলাকালে পুলিশি হামলা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় অনেককে। বাসস জানাচ্ছে, সেদিন গ্রেপ্তার হন শতাধিক আন্দোলনকারী। আর আহত হন সাংবাদিকসহ অন্তত ৯০ জন।
এদিন রাজধানীর বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কোটা আন্দোলনের ফলে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। তিনি বলেন, ‘জানি না অপরাধটা কী ছিল আমার। যে ইস্যুটা নেই সেটা নিয়ে আন্দোলনের নামে এই ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ করে দেশের অর্জনকে নষ্ট করা, আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করাতে কে কী অর্জন করল, সেটাই আমার প্রশ্ন।’
জাতিসংঘের কাছে সহিংসতার তদন্ত করার আবেদন করা হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা জাতিসংঘের কাছেও আবেদন করেছি, আন্তর্জাতিকভাবেও বিভিন্ন সংস্থা রয়েছে, দেশে-বিদেশে তাদের কাছেও আমরা সহযোগিতা চাই যে এই ঘটনার যথাযথ সুষ্ঠু তদন্ত হোক এবং যারা এতে দোষী, তাদের সাজার ব্যবস্থা হোক।’
৩১ জুলাই ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদকে গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) দায়িত্ব থেকে বদলি করা হয়। তৎকালীন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। ওই আদেশে আরও বলা হয়, জনস্বার্থে তাঁকে বদলি করা হয়েছে। বদলি করে হারুন অর রশীদকে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনারের (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) দায়িত্ব হয়।
উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে তুলে এনে ডিবি হেফাজতে রাখার পর থেকেই নানা সমালোচনার শিকার হচ্ছিলেন হারুন অর রশীদ।
এ বিষয়ে এক শুনানিতে আদালতও মন্তব্য করেন, ‘কাউকে আটক করে ডিবি অফিসে নিয়ে খাবার খাওয়াচ্ছেন, সেসবের ছবি-ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ নানান মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে। এটি কি জাতির সাথে মশকরা নয়? এটি আপনাদের কে করতে বলেছে? ডিবি অফিসে যাকে ধরে নিয়ে যান, তাকেই খাবার টেবিলে বসান। এভাবে জাতিকে নিয়ে মশকরা করবেন না।’
৩১ তারিখ রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরফ থেকে পরদিনের কর্মসূচি হিসেবে ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ’ ঘোষণা করা হয়। সংগঠনটির সহ-সমন্বয়ক রিফাত রশীদ এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘সারাদেশে ছাত্র-জনতার উপর গণহত্যা, গণগ্রেপ্তার, হামলা-মামলা, গুম-খুন ও শিক্ষকদের উপর ন্যাক্কারজনক হামলার প্রতিবাদে ও জাতিসংঘ কর্তৃক তদন্তপূর্বক বিচারের দাবিতে এবং ছাত্র সমাজের ৯ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আগামীকাল (০১.০৮.২০২৪) রোজ বৃহস্পতিবার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস’ কর্মসূচি ঘোষণা করছে। অনলাইন-অফলাইন উভয়ক্ষেত্রেই আগামীকালের কর্মসূচি পালন করা হবে।’
রিফাত রশীদ আরও লেখেন, ‘শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী, শ্রমজীবী, ব্যবসায়ীসহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি পালণে সর্বাত্মক অংশ্রহণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
ঢাকার একটি কলেজের শিক্ষার্থী নাহিদুল ইসলাম কিছু একটা বলতে চাইছেন। কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তা আরশাদ হোসেন সেই সুযোগ দিচ্ছেন না। তিনি বাঁ হাত দিয়ে নাহিদের মুখ চেপে ধরেছেন। আরশাদ বললেন, ‘তোমাদের ধরে আনসি তোমাদের কোনো কিছু করার জন্য না। তোমাদের ব্রেনওয়াশ হইসে তো। তোমাদের কাউন্সেলিং করতে হবে। তোমাদের মধ্যে জামায়াতের প্রেতাত্মারা ঢুকসে।’
নাহিদ সে কথার প্রতিবাদ করতে চাইলেন। কিন্তু শুনলেন না আরশাদ। হিংস্র ভঙ্গিতে তাঁর মুখ চেপে ধরে বললেন, ‘চোপ! স্টপ!…কোনো কথা বলবা না। আর কোনো কথা বলবা না।’
এটি গত বছরের ৩১ জুলাইয়ের চিত্র। সেদিন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে জড়ো হয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় তাঁদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। অনেক শিক্ষার্থীকে আটক করে পুলিশ। শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে এ সময় এগিয়ে আসেন বেশ কিছু শিক্ষক ও আইনজীবী।
পুলিশের মুখ চেপে ধরার ছবিটি সে সময় বেশ ভাইরাল হয়। এটিকে চাইলে জুলাইয়ের প্রতীকী ছবিও ধরা যেতে পারে। সে সময় প্রশাসন আক্ষরিক অর্থেই সাধারণ ছাত্র-জনতার মুখে চেপে ধরেছিল। মানুষের না ছিল কথা বলার স্বাধীনতা, না ছিল আন্দোলনের স্বাধীনতা। কোথাও জমায়েত হওয়া মানেই ছিল পুলিশের চোখরাঙানি আর গ্রেপ্তারের ভয়। পুলিশ কারো মুখ চেপে ধরছে—এমন এক সময়ে এর চেয়ে যথার্থ ছবি বোধহয় আর হয় না।
একই দিনে এর বিপরীত ছবিও কিন্তু আমরা দেখেছি। সেদিন আমরা নুসরাত জাহানকে চিনেছি। যিনি আরেক শিক্ষার্থী নূর হাসানকে পুলিশের হাত থেকে বাঁচাতে প্রিজন ভ্যানের সামনে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন। দৃঢ় গলায় পুলিশকে বলেছিলেন, ‘আমার ওপর দিয়ে চালান।’
পুলিশ কর্মকর্তা আরশাদের ছবি যদি প্রশাসনিক নিপীড়নের প্রতীক হয়, নুসরাতের ছবি তবে শিক্ষার্থী-জনতার প্রতিরোধের চিত্র।
এদিন হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে আন্দোলনকারীরা ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত প্রায় তিন ঘণ্টা অবস্থান করেন। এ সময় পুলিশের আঘাতে আহত হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শেহরীন আমিন মোনামী ও নুসরাত জাহান চৌধুরী।
শুধু ঢাকাই নয়, সিলেট, বরিশাল, খুলনাসহ দেশের নানা স্থানে এদিন ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন জায়গায় কর্মসূচি চলাকালে পুলিশি হামলা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় অনেককে। বাসস জানাচ্ছে, সেদিন গ্রেপ্তার হন শতাধিক আন্দোলনকারী। আর আহত হন সাংবাদিকসহ অন্তত ৯০ জন।
এদিন রাজধানীর বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কোটা আন্দোলনের ফলে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। তিনি বলেন, ‘জানি না অপরাধটা কী ছিল আমার। যে ইস্যুটা নেই সেটা নিয়ে আন্দোলনের নামে এই ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ করে দেশের অর্জনকে নষ্ট করা, আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করাতে কে কী অর্জন করল, সেটাই আমার প্রশ্ন।’
জাতিসংঘের কাছে সহিংসতার তদন্ত করার আবেদন করা হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা জাতিসংঘের কাছেও আবেদন করেছি, আন্তর্জাতিকভাবেও বিভিন্ন সংস্থা রয়েছে, দেশে-বিদেশে তাদের কাছেও আমরা সহযোগিতা চাই যে এই ঘটনার যথাযথ সুষ্ঠু তদন্ত হোক এবং যারা এতে দোষী, তাদের সাজার ব্যবস্থা হোক।’
৩১ জুলাই ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদকে গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) দায়িত্ব থেকে বদলি করা হয়। তৎকালীন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। ওই আদেশে আরও বলা হয়, জনস্বার্থে তাঁকে বদলি করা হয়েছে। বদলি করে হারুন অর রশীদকে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনারের (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) দায়িত্ব হয়।
উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে তুলে এনে ডিবি হেফাজতে রাখার পর থেকেই নানা সমালোচনার শিকার হচ্ছিলেন হারুন অর রশীদ।
এ বিষয়ে এক শুনানিতে আদালতও মন্তব্য করেন, ‘কাউকে আটক করে ডিবি অফিসে নিয়ে খাবার খাওয়াচ্ছেন, সেসবের ছবি-ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ নানান মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে। এটি কি জাতির সাথে মশকরা নয়? এটি আপনাদের কে করতে বলেছে? ডিবি অফিসে যাকে ধরে নিয়ে যান, তাকেই খাবার টেবিলে বসান। এভাবে জাতিকে নিয়ে মশকরা করবেন না।’
৩১ তারিখ রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরফ থেকে পরদিনের কর্মসূচি হিসেবে ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ’ ঘোষণা করা হয়। সংগঠনটির সহ-সমন্বয়ক রিফাত রশীদ এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘সারাদেশে ছাত্র-জনতার উপর গণহত্যা, গণগ্রেপ্তার, হামলা-মামলা, গুম-খুন ও শিক্ষকদের উপর ন্যাক্কারজনক হামলার প্রতিবাদে ও জাতিসংঘ কর্তৃক তদন্তপূর্বক বিচারের দাবিতে এবং ছাত্র সমাজের ৯ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আগামীকাল (০১.০৮.২০২৪) রোজ বৃহস্পতিবার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ‘রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোস’ কর্মসূচি ঘোষণা করছে। অনলাইন-অফলাইন উভয়ক্ষেত্রেই আগামীকালের কর্মসূচি পালন করা হবে।’
রিফাত রশীদ আরও লেখেন, ‘শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী, শ্রমজীবী, ব্যবসায়ীসহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি পালণে সর্বাত্মক অংশ্রহণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া দম্পতির হেফাজত থেকে আব্দুল হাদি নূর নামে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শিশুটির অবস্থান শনাক্তের পর মঙ্গলবার ভোর পৌনে ছয়টার দিকে মিরপুর মডেল থানার হোটেল ক্লাসিক আবাসিক থেকে পারভেজ-কাকলি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের হেফাজতেই শিশুটি ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়েছেন পায়ুপথে বাতাস ঢোকানোর ঘটনায় অসুস্থ হওয়া কিশোর তানভীর (১৪)। সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর কয়লারঘাট এলাকার একটি প্লাস্টিক কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে ৩০৭টি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে, এর মধ্যে সক্রিয়ভাবে উৎপাদনে আছে প্রায় ২৫০টি কোম্পানি। বাপির প্রাথমিক জরিপে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, শুধু শীর্ষ ৪৫টি কোম্পানিরই প্রায় ২০০ কোটি টাকার কাঁচামাল পুড়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত ‘বাংলাদেশি কর্মীদের ভিসা দিচ্ছে না কাতার’ শীর্ষক খবরকে ‘একেবারেই গুজব’ বলে জানিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় বলেছে, কাতারের শ্রমবাজার যথারীতি চালু আছে এবং এ ধরনের মিথ্যা তথ্য মহলবিশেষের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার।
৫ ঘণ্টা আগে