স্ট্রিম প্রতিবেদক
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ভূমিকা ‘চরম নিন্দনীয়’ বলে মন্তব্য করেছে গণসংহতি আন্দোলন। সরকারের ‘নির্বিকার’ ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করে দলটি অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার আহ্বান জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাতে গণসংহতি আন্দোলনের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘চলতি বছর ২৫১ জন মানুষ ডেঙ্গুতে মৃত্যুবরণ করলেও সরকারের টনক নড়ছে না। কেবল সরকারি হিসেবেই ৬১ হাজার জনের বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে আরও অনেক বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন, যাদের সবাই হাসপাতাল পর্যন্ত আসতে পারেননি।’
ডেঙ্গু চিকিৎসার উচ্চমূল্যের কথা উল্লেখ করে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সরকারি হাসপাতালেও ডেঙ্গু চিকিৎসার খরচ সাধারণ মানুষের সামর্থ্যের বাইরে। মানুষকে মৃত্যুর সম্ভাবনার মুখে রেখে সরকারের নির্বিকার আচরণ দেখে আমরা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ।’
সারা বছর ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের পরিকল্পিত কোনো ভূমিকা না থাকার সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলন বলেছে, ‘ডেঙ্গুর প্রকোপে এত মানুষের মৃত্যুর পরেও সরকারের পক্ষ থেকে দায়িত্বশীল কোনো ভূমিকা আমরা দেখছি না।’
দলটি ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ভূমিকা ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে সরকারি হাসপাতালগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণেরও দাবি জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৪ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃতের সংখ্যা ছিল ২০৩ জন, যা মাত্র ১৭ দিনের ব্যবধানে ২১ অক্টোবর বেড়ে ২৫১ জনে দাঁড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর (২০২৪ সালে) দেশে মোট ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হন এবং ৫৭৫ জনের মৃত্যু হয়। এর আগের বছর, ২০২৩ সাল ছিল দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ডেঙ্গু পরিস্থিতি। ওই বছর আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ১ হাজার ৭০৫ জনের।
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ভূমিকা ‘চরম নিন্দনীয়’ বলে মন্তব্য করেছে গণসংহতি আন্দোলন। সরকারের ‘নির্বিকার’ ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করে দলটি অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার আহ্বান জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাতে গণসংহতি আন্দোলনের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘চলতি বছর ২৫১ জন মানুষ ডেঙ্গুতে মৃত্যুবরণ করলেও সরকারের টনক নড়ছে না। কেবল সরকারি হিসেবেই ৬১ হাজার জনের বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে আরও অনেক বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন, যাদের সবাই হাসপাতাল পর্যন্ত আসতে পারেননি।’
ডেঙ্গু চিকিৎসার উচ্চমূল্যের কথা উল্লেখ করে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সরকারি হাসপাতালেও ডেঙ্গু চিকিৎসার খরচ সাধারণ মানুষের সামর্থ্যের বাইরে। মানুষকে মৃত্যুর সম্ভাবনার মুখে রেখে সরকারের নির্বিকার আচরণ দেখে আমরা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ।’
সারা বছর ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের পরিকল্পিত কোনো ভূমিকা না থাকার সমালোচনা করে গণসংহতি আন্দোলন বলেছে, ‘ডেঙ্গুর প্রকোপে এত মানুষের মৃত্যুর পরেও সরকারের পক্ষ থেকে দায়িত্বশীল কোনো ভূমিকা আমরা দেখছি না।’
দলটি ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ভূমিকা ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে সরকারি হাসপাতালগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণেরও দাবি জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৪ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃতের সংখ্যা ছিল ২০৩ জন, যা মাত্র ১৭ দিনের ব্যবধানে ২১ অক্টোবর বেড়ে ২৫১ জনে দাঁড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর (২০২৪ সালে) দেশে মোট ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হন এবং ৫৭৫ জনের মৃত্যু হয়। এর আগের বছর, ২০২৩ সাল ছিল দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ডেঙ্গু পরিস্থিতি। ওই বছর আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ১ হাজার ৭০৫ জনের।
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া দম্পতির হেফাজত থেকে আব্দুল হাদি নূর নামে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় শিশুটির অবস্থান শনাক্তের পর মঙ্গলবার ভোর পৌনে ছয়টার দিকে মিরপুর মডেল থানার হোটেল ক্লাসিক আবাসিক থেকে পারভেজ-কাকলি দম্পতিকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের হেফাজতেই শিশুটি ছিল।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়েছেন পায়ুপথে বাতাস ঢোকানোর ঘটনায় অসুস্থ হওয়া কিশোর তানভীর (১৪)। সোমবার (২০ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর কয়লারঘাট এলাকার একটি প্লাস্টিক কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে ৩০৭টি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে, এর মধ্যে সক্রিয়ভাবে উৎপাদনে আছে প্রায় ২৫০টি কোম্পানি। বাপির প্রাথমিক জরিপে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, শুধু শীর্ষ ৪৫টি কোম্পানিরই প্রায় ২০০ কোটি টাকার কাঁচামাল পুড়ে গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত ‘বাংলাদেশি কর্মীদের ভিসা দিচ্ছে না কাতার’ শীর্ষক খবরকে ‘একেবারেই গুজব’ বলে জানিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় বলেছে, কাতারের শ্রমবাজার যথারীতি চালু আছে এবং এ ধরনের মিথ্যা তথ্য মহলবিশেষের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার।
৩ ঘণ্টা আগে