স্ট্রিম প্রতিবেদক

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিরোধী মতাদর্শের মানুষদের গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের দুই মামলায় ১৩ সেনা কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাঁদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়।
এর আগে সকাল থেকেই ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। পুলিশ, বিজিবি ও র্যাব সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে। প্রিজন ভ্যান থেকে নামিয়ে সেনা কর্মকর্তাদের সরাসরি ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় নেওয়া হয়।
আজ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলে এই দুই মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। শুনানিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ফেরত সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল এবং পলাতক আসামিদের পক্ষে স্টেট ডিফেন্স (রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী) নিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে জানা গেছে।
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা ১৩ সেনা কর্মকর্তা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (পিআরএল), লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী।

টিএফআই (টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন) সেল এবং জেআইসি (জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেল) বা কথিত আয়নাঘরে গুম ও নির্যাতনের ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়। এই দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মোট ৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত ৮ অক্টোবর প্রসিকিউশন টিম পৃথক দুই মামলায় ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে। অভিযোগ আমলে নিয়ে ট্রাইব্যুনাল তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এর মধ্যে টিএফআই সেলে নির্যাতনের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ১৭ জন এবং জেআইসি বা আয়নাঘরে গুমের ঘটনায় ১৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত ২২ অক্টোবর সেনা হেফাজতে থাকা এই ১৩ কর্মকর্তাকে প্রথমবার ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে পলাতক আসামিদের হাজিরের জন্য জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত, যা ইতিমধ্যে পালিত হয়েছে।
মামলা দুটিতে অন্য উল্লেখযোগ্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন—সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক ডিজি এম খুরশিদ হোসেন ও ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ, ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) সাইফুল আবেদিন ও মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক প্রমুখ।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিরোধী মতাদর্শের মানুষদের গুম ও নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের দুই মামলায় ১৩ সেনা কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাঁদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়।
এর আগে সকাল থেকেই ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। পুলিশ, বিজিবি ও র্যাব সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা গেছে। প্রিজন ভ্যান থেকে নামিয়ে সেনা কর্মকর্তাদের সরাসরি ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় নেওয়া হয়।
আজ ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলে এই দুই মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। শুনানিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ফেরত সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল এবং পলাতক আসামিদের পক্ষে স্টেট ডিফেন্স (রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী) নিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে জানা গেছে।
ট্রাইব্যুনালে হাজির করা ১৩ সেনা কর্মকর্তা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (পিআরএল), লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী।

টিএফআই (টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন) সেল এবং জেআইসি (জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেল) বা কথিত আয়নাঘরে গুম ও নির্যাতনের ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা করা হয়। এই দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মোট ৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত ৮ অক্টোবর প্রসিকিউশন টিম পৃথক দুই মামলায় ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে। অভিযোগ আমলে নিয়ে ট্রাইব্যুনাল তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এর মধ্যে টিএফআই সেলে নির্যাতনের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ১৭ জন এবং জেআইসি বা আয়নাঘরে গুমের ঘটনায় ১৩ জনকে আসামি করা হয়েছে।
গত ২২ অক্টোবর সেনা হেফাজতে থাকা এই ১৩ কর্মকর্তাকে প্রথমবার ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে পলাতক আসামিদের হাজিরের জন্য জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত, যা ইতিমধ্যে পালিত হয়েছে।
মামলা দুটিতে অন্য উল্লেখযোগ্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন—সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক ডিজি এম খুরশিদ হোসেন ও ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ, ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) সাইফুল আবেদিন ও মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক প্রমুখ।

তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পোস্টে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে গভীর হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি মন্তব্য করেছেন, ‘মজলুম জালিম হচ্ছে, ফ্যাসিবাদবিরোধীরা ফ্যাসিবাদী হচ্ছে। পুরা পরিস্থিতি হতাশা ও ক্ষুব্ধতার।’
১৫ মিনিট আগে
গাইবান্ধায় কারাগারে অসুস্থ হয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতা তারিক রিফাত (৫০) মারা গেছেন। আজ রোববার (২৩ নভেম্বর) বিকাল চারটার দিকে কারাগারে নেওয়ার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৬ মিনিট আগে
প্রাক্তন স্ত্রীর দায়ের করা নারী নির্যাতন মামলায় মুফতি মামুনুর রশীদ কাসেমীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মুফতি কাসেমী শরীয়াহ-ভিত্তিক নিকাহ (বিবাহ) কনসালটেন্ট প্ল্যাটফর্ম ‘আইডিয়াল ম্যারেজ ব্যুরো’র প্রতিষ্ঠাতা।
১ ঘণ্টা আগে
‘কাঁদতে কাঁদতে চোখের জল শুকিয়ে যায়। এই বুঝি ব্যথাও অভ্যাস হয়ে যায়’– আসলেই কি তাই? ফিরোজা বেগম তো কাঁদছেন ১৩ বছর ধরে। রোগে শয্যাশায়ী মা প্রতি রাতেই ভাবেন, এই বুঝি এসে কলিজার টুকরা দুই ছেলে দরজা নক করবে, মা বলে ডাকবে।
১ ঘণ্টা আগে