.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

আগামী শিক্ষাবর্ষে জানুয়ারিতেই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তবে নবম শ্রেণির ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৯০ হাজার ৮৬৯ কপি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ, বাঁধাই ও সরবরাহের যে প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আনা হয়েছিল, তা সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দেয়নি। বরং আরও যাচাই-বাছাই করার নির্দেশ দিয়েছে কমিটি।
আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলেও শেষ পর্যন্ত প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে নবম শ্রেণির (বাংলা ও ইংরেজি ভার্শন), দাখিল নবম শ্রেণি, এসএসসি ও দাখিল ভোকেশনাল শ্রেণি এবং কারিগরি ট্রেডের নবম ও দশম শ্রেণির জন্য মোট ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৯০ হাজার ৮৬৯ কপি বই মুদ্রণ ও সরবরাহের পরিকল্পনা করা হয়। এর জন্য ব্যয় ধরা হয় ৪৭৯ কোটি ৮২ লাখ ৪৪ হাজার ৯২৭ টাকা, অর্থাৎ প্রতি বইয়ের দাম গড়ে ৮৬ টাকা ৪৭ পয়সা।
প্রস্তাবের অংশ হিসেবে উন্মুক্ত দরপত্র (ইজিপি) আহ্বান করা হলে ২৩৪টি প্যাকেজের বিপরীতে ১৪৪টি প্রতিষ্ঠানের ৭১৮টি দরপত্র জমা পড়ে। এর মধ্যে ৫৯৩টি দরপত্র কারিগরি ও আর্থিকভাবে গ্রহণযোগ্য বিবেচিত হয়। প্রক্রিয়া শেষে টেন্ডার ইভালুয়েশন কমিটি (টিইসি) ২২৩টি দরপত্রকে রেসপন্সিভ বলে উল্লেখ করে এবং সর্বনিম্ন দরদাতার উদ্ধৃত দাম সরকারি প্রাক্কলনের চেয়ে বেশি হলেও তা বর্তমান বাজারদরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় দরদাতাদের জামানত ১০ শতাংশ দেওয়ার সুপারিশ করে।
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘নতুন বই ১ জানুয়ারিতেই শিক্ষার্থীদের হাতে দেওয়ার কথা। এরই মধ্যে কিছু অর্ডার দেওয়া হয়েছে। তবে আমরা চাই আরও যাচাই-বাছাই হোক। আগে যারা পেয়েছে তাদের বইয়ের মান, কাগজের মান কেমন ছিল—এসব খতিয়ে দেখা দরকার। একইসঙ্গে কোনো প্রতিষ্ঠান এককভাবে বড় অংশ নিচ্ছে কি না, মনোপলি হচ্ছে কি না, তা-ও যাচাই করা হবে।’
অর্থ উপদেষ্টা আরও জানান, বই সরবরাহে অনিয়ম ও অভিযোগের তথ্য পাওয়া যায়। ‘একজন একটি অর্ডার নেওয়ার পর বাকিগুলোও নিয়ে নিচ্ছে এমন কিছু অভিযোগ আছে। সে প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে।’
জানুয়ারিতে বই হাতে পাবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এবার অবশ্যই জানুয়ারিতেই বই পাবে। গতবার নভেম্বরে অর্ডার দেওয়া হয়েছিল, তাই দেরি হয়েছিল। এবার সেপ্টেম্বরে বিষয়টি আনা হয়েছে, তাই সময়মতো বই দেওয়া সম্ভব হবে।’
কোন কোন প্রতিষ্ঠান বই ছাপানোর দায়িত্ব পাবে এ বিষয়ে কবে সিদ্ধান্ত হবে জানতে চাইলে সালেহউদ্দিন আহমেদ জানান, এ মাসের মধ্যেই সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে। ‘আমরা চেষ্টা করছি, সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই যাচাই-বাছাই শেষ করে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে।’

আগামী শিক্ষাবর্ষে জানুয়ারিতেই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তবে নবম শ্রেণির ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৯০ হাজার ৮৬৯ কপি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ, বাঁধাই ও সরবরাহের যে প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আনা হয়েছিল, তা সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দেয়নি। বরং আরও যাচাই-বাছাই করার নির্দেশ দিয়েছে কমিটি।
আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলেও শেষ পর্যন্ত প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে নবম শ্রেণির (বাংলা ও ইংরেজি ভার্শন), দাখিল নবম শ্রেণি, এসএসসি ও দাখিল ভোকেশনাল শ্রেণি এবং কারিগরি ট্রেডের নবম ও দশম শ্রেণির জন্য মোট ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৯০ হাজার ৮৬৯ কপি বই মুদ্রণ ও সরবরাহের পরিকল্পনা করা হয়। এর জন্য ব্যয় ধরা হয় ৪৭৯ কোটি ৮২ লাখ ৪৪ হাজার ৯২৭ টাকা, অর্থাৎ প্রতি বইয়ের দাম গড়ে ৮৬ টাকা ৪৭ পয়সা।
প্রস্তাবের অংশ হিসেবে উন্মুক্ত দরপত্র (ইজিপি) আহ্বান করা হলে ২৩৪টি প্যাকেজের বিপরীতে ১৪৪টি প্রতিষ্ঠানের ৭১৮টি দরপত্র জমা পড়ে। এর মধ্যে ৫৯৩টি দরপত্র কারিগরি ও আর্থিকভাবে গ্রহণযোগ্য বিবেচিত হয়। প্রক্রিয়া শেষে টেন্ডার ইভালুয়েশন কমিটি (টিইসি) ২২৩টি দরপত্রকে রেসপন্সিভ বলে উল্লেখ করে এবং সর্বনিম্ন দরদাতার উদ্ধৃত দাম সরকারি প্রাক্কলনের চেয়ে বেশি হলেও তা বর্তমান বাজারদরের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় দরদাতাদের জামানত ১০ শতাংশ দেওয়ার সুপারিশ করে।
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘নতুন বই ১ জানুয়ারিতেই শিক্ষার্থীদের হাতে দেওয়ার কথা। এরই মধ্যে কিছু অর্ডার দেওয়া হয়েছে। তবে আমরা চাই আরও যাচাই-বাছাই হোক। আগে যারা পেয়েছে তাদের বইয়ের মান, কাগজের মান কেমন ছিল—এসব খতিয়ে দেখা দরকার। একইসঙ্গে কোনো প্রতিষ্ঠান এককভাবে বড় অংশ নিচ্ছে কি না, মনোপলি হচ্ছে কি না, তা-ও যাচাই করা হবে।’
অর্থ উপদেষ্টা আরও জানান, বই সরবরাহে অনিয়ম ও অভিযোগের তথ্য পাওয়া যায়। ‘একজন একটি অর্ডার নেওয়ার পর বাকিগুলোও নিয়ে নিচ্ছে এমন কিছু অভিযোগ আছে। সে প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে।’
জানুয়ারিতে বই হাতে পাবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এবার অবশ্যই জানুয়ারিতেই বই পাবে। গতবার নভেম্বরে অর্ডার দেওয়া হয়েছিল, তাই দেরি হয়েছিল। এবার সেপ্টেম্বরে বিষয়টি আনা হয়েছে, তাই সময়মতো বই দেওয়া সম্ভব হবে।’
কোন কোন প্রতিষ্ঠান বই ছাপানোর দায়িত্ব পাবে এ বিষয়ে কবে সিদ্ধান্ত হবে জানতে চাইলে সালেহউদ্দিন আহমেদ জানান, এ মাসের মধ্যেই সিদ্ধান্ত হয়ে যাবে। ‘আমরা চেষ্টা করছি, সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই যাচাই-বাছাই শেষ করে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে।’
.png)

আগামীকাল ১৩ নভেম্বর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ঘোষিত ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘিরে আমিনবাজার এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছে ঢাকা জেলা পুলিশ। যানবাহন থামিয়ে যাত্রীদের ব্যাগপত্র পরীক্ষা করা হচ্ছে। কিছু যাত্রীর মুঠোফোনও ঘেটে দেখছেন পুলিশ সদস্যরা।
২৫ মিনিট আগে
রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বর এলাকায় শতাব্দী নামের একটি চলামান বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বাসের চালক, সহযোগী ও স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এতে কেউ আহত হননি। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) দুপুর ১২টা ৫৭ মিনিটে সনি মোড়ের রূপায়ন টাওয়ারের সামনে এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন শাহ আলী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রুহুল
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সম্প্রতি দেশব্যাপী যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে দায়ী করেছেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে দেশের গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করে বলেছেন, মিডিয়াগুলো ‘আওয়ামী লীগের আগুন সন্ত্রাস’
২ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নতুন পে-স্কেলের একটি কাঠামো (ফ্রেমওয়ার্ক) তৈরি করে দিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি আশা প্রকাশ করেন, পরবর্তী নির্বাচিত সরকার এই কাঠামোকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে।
২ ঘণ্টা আগে