স্ট্রিম সংবাদদাতা
৩৫ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেলেও নারী নেতৃত্বের ক্ষেত্রে দৃশ্যমান সংকট বিরাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ৪০ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী থাকলেও প্রার্থী তালিকায় তাঁদের অংশগ্রহণ আশানুরূপ নয়। এরই মধ্যে মেয়েদের ছয়টি হলে ৩৯ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন এবং মেয়েদের চারটি হলে চার পদের বিপরীতে কেউই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না।
নারী প্রার্থীরা বলছেন, সাইবার বুলিং, চরিত্রহনন, সামাজিক ও পারিবারিক নিরুৎসাহন এবং নিরাপত্তাহীনতার কারণে অনেক যোগ্য ছাত্রী প্রার্থী হতে সাহস পাচ্ছেন না। প্রশাসন ‘অ্যান্টি সাইবার বুলিং’ সেল গঠন করলেও তার কার্যক্রম দৃশ্যমান নয়।
তাঁদের মতে, রাজনীতি এখনো পুরুষ-প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে দেখা হয়। সংঘাতমুখী ক্যাম্পাস রাজনীতি, নারী রোল মডেলের অভাব এবং পড়াশোনা–ক্যারিয়ারে মনোযোগ দেওয়ার প্রবণতাও নেতৃত্বে নারীর অংশগ্রহণকে সীমিত করেছে।
নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভোটার আছেন মোট ২৮ হাজার ৯০৫ জন। তাঁদের মধ্যে নারী ভোটার ১১ হাজার ৩০৫ জন; যা মোট ভোটারের ৩৯ দশমিক ১ শতাংশ। রাকসুর ২৩ পদের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ২৪৮ জন। এর মধ্যে মাত্র ২৫ জন নারী বিভিন্ন পদে প্রার্থী হয়েছেন; যা মোট প্রার্থীর মাত্র ১০ শতাংশ। এই ২৫ জনের ১৪ জনই আবার নারীদের জন্য সংরক্ষিত পদে প্রার্থী হয়েছেন।
ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের এজিএস পদপ্রার্থী জাহিন বিশ্বাস এষা বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ৪০ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী থাকলেও রাকসুতে তাদের অংশগ্রহণ তুলনামূলক অনেক কম। জুলাই গণঅভ্যুথানের পর যাঁরাই নারী নেতৃত্ব নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছেন, তাঁদেরই বিভিন্নভাবে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন আমাদের জীবনের একটা অংশ। এখানে নারীদের বিভিন্নভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হয় সাইবার বুলিং, স্লাট শেমিং করে।’
নারী প্রার্থী কম হওয়া পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ সাইবার বুলিং। জাতীয় রাজনীতিতেও নারী নেত্রীরা ভয়াবহ সাইবার বুলিং এর শিকার হন। ক্যাম্পাসেও একই আশঙ্কা রয়েছে। ফলে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে অনেক ছাত্রী অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
রাকসুর প্রথম নারী ভিপি প্রার্থী তাসিন খান
তাঁর অভিযোগ, এ বিষয়ে প্রশাসনকে জানানোর পরেও তারা এখনো কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে পারেনি। একটা কমিটি গঠন হয়েছে কিন্তু এখানে কোনো নীতি নেই, যেটা আমাদের জন্য খুবই হতাশাজনক।
এসব বাধার কারণে মেয়েরা রাকসুর মতো প্ল্যাটফর্ম থেকে সরে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন এই প্রার্থী। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে পাই, হল পর্যায়ে নারীনেতৃত্বের অনেক অভাব রয়েছে। এতকিছুর পরও যাঁরা দলমত নির্বিশেষে এগিয়ে এসেছেন, আমি তাদের সাধুবাদ জানাই।’
রাকসুর ৬৩ বছরের ইতিহাসের এবারের নির্বাচনে প্রথম নারী ভিপি প্রার্থী হয়েছেন তাসিন খান। তিনি বলেন, ‘রাকসু নির্বাচনে মেয়েদের অনাগ্রহের পেছনে কয়েকটি কারণ রয়েছে। দীর্ঘ বিরতির কারণে অনেকের মধ্যে পরিষ্কার ধারণা নেই। সক্রিয় রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর অংশগ্রহণের কারণে অনেকে এটিকে রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দেখছে, যেকারণে শিক্ষার্থীদের অনীহা আছে।’
এর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ‘সাইবার বুলিং’ বলে মনে করেন এই প্রার্থীও। তাঁর কথায়, ‘জাতীয় রাজনীতিতেও নারী নেত্রীরা ভয়াবহ সাইবার বুলিং এর শিকার হন। ক্যাম্পাসেও একই আশঙ্কা রয়েছে। ফলে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে অনেক ছাত্রী অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
নারী হয়ে ক্যাম্পাস নির্বাচনে অংশ নেওয়ার উপযুক্ত পরিবেশ এখনো তৈরি হয়নি বলে মনে করেন নারী বিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সামসাদ জাহান। তিনি বলেন, ‘রাকসু নির্বাচন সম্পর্কে অনেক শিক্ষার্থীরই স্পষ্ট ধারণা নেই, যা নারীদের অনাগ্রহ বাড়াচ্ছে। সবচেয়ে বড় বাধা হলো সাইবার বুলিং—রাজনীতিতে এলে ব্যক্তিগত আক্রমণ, চরিত্রহনন বা ছবি বিকৃতির ভয়ে অনেকেই পিছিয়ে যান। রাজনীতি এখনো পুরুষ-প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে দেখা হয়, পরিবার ও সমাজ নারীদের নিরুৎসাহিত করে। ক্যাম্পাস রাজনীতির সংঘাতমুখী পরিবেশ, রোল মডেল না থাকা এবং পড়াশোনা–ক্যারিয়ারে মনোযোগ দেওয়ার প্রবণতাও অংশগ্রহণ সীমিত করছে।’
একইরকম মন্তব্য সহ নারী বিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী নাদিয়া হকের। তিনি বলেন, ‘একজন নারী শিক্ষার্থী লাইম লাইটে আসলে তাকে কি পরিমাণ বুলিংয়ের শিকার হতে হয়, তার উদাহরণ আমরা প্রতিনিয়তই পাচ্ছি। আবার প্রশাসনের এমন অসহিষ্ণু অবস্থা রোধে ব্যর্থতা প্রমাণ করে কেনো নারী শিক্ষার্থীদের এই শঙ্কা যৌক্তিক। তাছাড়া নির্বাচন-পরবর্তী ক্যাম্পাসের রাজনৈতিক অবস্থা এবং নারী হিসেবে সার্বিক নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেও অনেক শিক্ষার্থী যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি বলে আমি মনে করি।’
৩৫ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেলেও নারী নেতৃত্বের ক্ষেত্রে দৃশ্যমান সংকট বিরাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ৪০ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী থাকলেও প্রার্থী তালিকায় তাঁদের অংশগ্রহণ আশানুরূপ নয়। এরই মধ্যে মেয়েদের ছয়টি হলে ৩৯ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন এবং মেয়েদের চারটি হলে চার পদের বিপরীতে কেউই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না।
নারী প্রার্থীরা বলছেন, সাইবার বুলিং, চরিত্রহনন, সামাজিক ও পারিবারিক নিরুৎসাহন এবং নিরাপত্তাহীনতার কারণে অনেক যোগ্য ছাত্রী প্রার্থী হতে সাহস পাচ্ছেন না। প্রশাসন ‘অ্যান্টি সাইবার বুলিং’ সেল গঠন করলেও তার কার্যক্রম দৃশ্যমান নয়।
তাঁদের মতে, রাজনীতি এখনো পুরুষ-প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে দেখা হয়। সংঘাতমুখী ক্যাম্পাস রাজনীতি, নারী রোল মডেলের অভাব এবং পড়াশোনা–ক্যারিয়ারে মনোযোগ দেওয়ার প্রবণতাও নেতৃত্বে নারীর অংশগ্রহণকে সীমিত করেছে।
নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভোটার আছেন মোট ২৮ হাজার ৯০৫ জন। তাঁদের মধ্যে নারী ভোটার ১১ হাজার ৩০৫ জন; যা মোট ভোটারের ৩৯ দশমিক ১ শতাংশ। রাকসুর ২৩ পদের বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ২৪৮ জন। এর মধ্যে মাত্র ২৫ জন নারী বিভিন্ন পদে প্রার্থী হয়েছেন; যা মোট প্রার্থীর মাত্র ১০ শতাংশ। এই ২৫ জনের ১৪ জনই আবার নারীদের জন্য সংরক্ষিত পদে প্রার্থী হয়েছেন।
ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের এজিএস পদপ্রার্থী জাহিন বিশ্বাস এষা বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ৪০ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী থাকলেও রাকসুতে তাদের অংশগ্রহণ তুলনামূলক অনেক কম। জুলাই গণঅভ্যুথানের পর যাঁরাই নারী নেতৃত্ব নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছেন, তাঁদেরই বিভিন্নভাবে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন আমাদের জীবনের একটা অংশ। এখানে নারীদের বিভিন্নভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হয় সাইবার বুলিং, স্লাট শেমিং করে।’
নারী প্রার্থী কম হওয়া পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ সাইবার বুলিং। জাতীয় রাজনীতিতেও নারী নেত্রীরা ভয়াবহ সাইবার বুলিং এর শিকার হন। ক্যাম্পাসেও একই আশঙ্কা রয়েছে। ফলে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে অনেক ছাত্রী অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
রাকসুর প্রথম নারী ভিপি প্রার্থী তাসিন খান
তাঁর অভিযোগ, এ বিষয়ে প্রশাসনকে জানানোর পরেও তারা এখনো কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে পারেনি। একটা কমিটি গঠন হয়েছে কিন্তু এখানে কোনো নীতি নেই, যেটা আমাদের জন্য খুবই হতাশাজনক।
এসব বাধার কারণে মেয়েরা রাকসুর মতো প্ল্যাটফর্ম থেকে সরে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন এই প্রার্থী। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে পাই, হল পর্যায়ে নারীনেতৃত্বের অনেক অভাব রয়েছে। এতকিছুর পরও যাঁরা দলমত নির্বিশেষে এগিয়ে এসেছেন, আমি তাদের সাধুবাদ জানাই।’
রাকসুর ৬৩ বছরের ইতিহাসের এবারের নির্বাচনে প্রথম নারী ভিপি প্রার্থী হয়েছেন তাসিন খান। তিনি বলেন, ‘রাকসু নির্বাচনে মেয়েদের অনাগ্রহের পেছনে কয়েকটি কারণ রয়েছে। দীর্ঘ বিরতির কারণে অনেকের মধ্যে পরিষ্কার ধারণা নেই। সক্রিয় রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর অংশগ্রহণের কারণে অনেকে এটিকে রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দেখছে, যেকারণে শিক্ষার্থীদের অনীহা আছে।’
এর পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ‘সাইবার বুলিং’ বলে মনে করেন এই প্রার্থীও। তাঁর কথায়, ‘জাতীয় রাজনীতিতেও নারী নেত্রীরা ভয়াবহ সাইবার বুলিং এর শিকার হন। ক্যাম্পাসেও একই আশঙ্কা রয়েছে। ফলে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে অনেক ছাত্রী অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
নারী হয়ে ক্যাম্পাস নির্বাচনে অংশ নেওয়ার উপযুক্ত পরিবেশ এখনো তৈরি হয়নি বলে মনে করেন নারী বিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সামসাদ জাহান। তিনি বলেন, ‘রাকসু নির্বাচন সম্পর্কে অনেক শিক্ষার্থীরই স্পষ্ট ধারণা নেই, যা নারীদের অনাগ্রহ বাড়াচ্ছে। সবচেয়ে বড় বাধা হলো সাইবার বুলিং—রাজনীতিতে এলে ব্যক্তিগত আক্রমণ, চরিত্রহনন বা ছবি বিকৃতির ভয়ে অনেকেই পিছিয়ে যান। রাজনীতি এখনো পুরুষ-প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে দেখা হয়, পরিবার ও সমাজ নারীদের নিরুৎসাহিত করে। ক্যাম্পাস রাজনীতির সংঘাতমুখী পরিবেশ, রোল মডেল না থাকা এবং পড়াশোনা–ক্যারিয়ারে মনোযোগ দেওয়ার প্রবণতাও অংশগ্রহণ সীমিত করছে।’
একইরকম মন্তব্য সহ নারী বিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী নাদিয়া হকের। তিনি বলেন, ‘একজন নারী শিক্ষার্থী লাইম লাইটে আসলে তাকে কি পরিমাণ বুলিংয়ের শিকার হতে হয়, তার উদাহরণ আমরা প্রতিনিয়তই পাচ্ছি। আবার প্রশাসনের এমন অসহিষ্ণু অবস্থা রোধে ব্যর্থতা প্রমাণ করে কেনো নারী শিক্ষার্থীদের এই শঙ্কা যৌক্তিক। তাছাড়া নির্বাচন-পরবর্তী ক্যাম্পাসের রাজনৈতিক অবস্থা এবং নারী হিসেবে সার্বিক নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেও অনেক শিক্ষার্থী যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি বলে আমি মনে করি।’
বিশ্বব্যাপী রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে মনোযোগ যখন কমে আসছে, তখন এই বিষয়টিকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে তুলে ধরার আহ্বান জানিয়েছেন সাংবাদিক, কূটনীতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।
২৪ মিনিট আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আবারও সভা করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদের এলডি হলে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের হওয়া ২৯টি মামলার আসামি মো. বশির ওরফে কামরুল হাসান ওরফে জুয়েল (৫৩) গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন দুর্গাপূজায় মণ্ডপে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি পবিত্রতা বজায় রাখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
২ ঘণ্টা আগে