অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসার এভিডেন্সারি লেভেল ২ থেকে ১-এ উন্নীত করেছে। এতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়া আরও সহজ হবে।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসার এভিডেন্সারি লেভেল ২ থেকে ১-এ উন্নীত করেছে। এতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়া আরও সহজ হবে। এ খবরে ব্যাপক আশাবাদ তৈরি হয়েছে। গত বছর থেকে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮ হাজারে। এর আগে এই সংখ্যা ছিল দুই হাজার থেকে আড়াই হাজার।
লেভেল-১ মানে কী
শাহেদা হায়ার এডুকেশন কনসালটেন্সির ম্যানেজার আনিকা ইশরাত স্ট্রিমকে জানান, এখন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া অনেক সহজ হবে। লেভেল-২ বা লেভেল-৩–এ প্রচুর নথি জমা দিতে হতো। যেমন, বাবা-মা স্পন্সর করলে ট্যাক্স রিটার্ন দিতে হতো। অর্থের উৎসও প্রমাণ করতে হতো। এখন আর তা বাধ্যতামূলক নয়।
তবে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় আর্থিক কাগজপত্র হাতের কাছে রাখা জরুরি। প্রয়োজনে তা চাইতে পারে। তার মতে, ইতিমধ্যেই তাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের ভিসা সাফল্যের হার ৯৮ শতাংশ। এবার তা আরও বাড়বে। এখন শুধু ভর্তি নিশ্চয়নপত্র থাকলেই আবেদন করা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, লেভেল-১ পাওয়া মানে অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আরও আন্তরিক ও নিয়ম-অনুগত হিসেবে দেখছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, এই মর্যাদা প্রতি বছর পর্যালোচনা করা হয়। তাই অপব্যবহার হলে তা পরিবর্তিত হতে পারে।
যদিও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এখনও আসেনি, ডকুমেন্টারি এভিডেন্স লিস্টে দেখা গেছে—বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অর্থনৈতিক সক্ষমতা ও ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণের শর্ত বাদ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু লেভেল-২ দেশের তালিকায় থাকা ভারতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য শর্ত বহাল আছে।
বাংলাদেশের জন্য মাইলফলক
অস্ট্রেলিয়ার ডিপার্টমেন্ট অব হোম অ্যাফেয়ার্স মঙ্গলবার প্রকাশিত এক বার্তায় জানিয়েছে, ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত ভিসা ফলাফলের ভিত্তিতে সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর এভিডেন্স লেভেল হালনাগাদ করা হয়েছে। এটি ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে কার্যকর হবে।
এই প্রথম বাংলাদেশ লেভেল-১ মর্যাদা পেল। বার্তার পর দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশি এজেন্সি ও কনসালটেন্সিকে আপডেট জানিয়েছে।
এডিথ কওয়ান ইউনিভার্সিটি এক বার্তায় বলেছে, ‘সুসংবাদ – আমরা এখন এভিডেন্স লেভেল-১! যত বেশি সম্ভব আবেদন পাঠান, এটাই উপযুক্ত সময়।’
উল্লেখযোগ্য যে, ভারতকেও লেভেল-৩ থেকে লেভেল-২–এ উন্নীত করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসার এভিডেন্সারি লেভেল ২ থেকে ১-এ উন্নীত করেছে। এতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়া আরও সহজ হবে। এ খবরে ব্যাপক আশাবাদ তৈরি হয়েছে। গত বছর থেকে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮ হাজারে। এর আগে এই সংখ্যা ছিল দুই হাজার থেকে আড়াই হাজার।
লেভেল-১ মানে কী
শাহেদা হায়ার এডুকেশন কনসালটেন্সির ম্যানেজার আনিকা ইশরাত স্ট্রিমকে জানান, এখন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া অনেক সহজ হবে। লেভেল-২ বা লেভেল-৩–এ প্রচুর নথি জমা দিতে হতো। যেমন, বাবা-মা স্পন্সর করলে ট্যাক্স রিটার্ন দিতে হতো। অর্থের উৎসও প্রমাণ করতে হতো। এখন আর তা বাধ্যতামূলক নয়।
তবে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় আর্থিক কাগজপত্র হাতের কাছে রাখা জরুরি। প্রয়োজনে তা চাইতে পারে। তার মতে, ইতিমধ্যেই তাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের ভিসা সাফল্যের হার ৯৮ শতাংশ। এবার তা আরও বাড়বে। এখন শুধু ভর্তি নিশ্চয়নপত্র থাকলেই আবেদন করা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, লেভেল-১ পাওয়া মানে অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আরও আন্তরিক ও নিয়ম-অনুগত হিসেবে দেখছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, এই মর্যাদা প্রতি বছর পর্যালোচনা করা হয়। তাই অপব্যবহার হলে তা পরিবর্তিত হতে পারে।
যদিও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এখনও আসেনি, ডকুমেন্টারি এভিডেন্স লিস্টে দেখা গেছে—বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অর্থনৈতিক সক্ষমতা ও ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণের শর্ত বাদ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু লেভেল-২ দেশের তালিকায় থাকা ভারতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য শর্ত বহাল আছে।
বাংলাদেশের জন্য মাইলফলক
অস্ট্রেলিয়ার ডিপার্টমেন্ট অব হোম অ্যাফেয়ার্স মঙ্গলবার প্রকাশিত এক বার্তায় জানিয়েছে, ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩০ জুন ২০২৫ পর্যন্ত ভিসা ফলাফলের ভিত্তিতে সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর এভিডেন্স লেভেল হালনাগাদ করা হয়েছে। এটি ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে কার্যকর হবে।
এই প্রথম বাংলাদেশ লেভেল-১ মর্যাদা পেল। বার্তার পর দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশি এজেন্সি ও কনসালটেন্সিকে আপডেট জানিয়েছে।
এডিথ কওয়ান ইউনিভার্সিটি এক বার্তায় বলেছে, ‘সুসংবাদ – আমরা এখন এভিডেন্স লেভেল-১! যত বেশি সম্ভব আবেদন পাঠান, এটাই উপযুক্ত সময়।’
উল্লেখযোগ্য যে, ভারতকেও লেভেল-৩ থেকে লেভেল-২–এ উন্নীত করা হয়েছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বেই আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে সামনে রেখে যত বাধাই আসুক জনগণ তা প্রতিহত করবে। এটাই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নতুন সরকারের বৈধতা ও জনগণের সামাজিক চুক্তি।’
১৫ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পুলিশ বাহিনীর মহাপরিদর্শকের বক্তব্য হিসেবে একটি ফটোকার্ড প্রচার করা হচ্ছে। ফটোকার্ডে প্রচারিত জামিন সংক্রান্ত বক্তব্যটি আইজিপির নয় বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার সাভারে জুলাই আন্দোলনে শহীদ ছায়াদ মাহমুদ খানের মৃত্যুকে ঘিরে আদালতে এক বছরের ব্যবধানে দুটি ভিন্ন মামলা করা হয়েছে। প্রথম মামলার বাদী নিহত শিশুটির বাবা। আরেকটি মামলায় বাদী হিসেবে উঠে এসেছেন এক অচেনা ব্যক্তি, যিনি নিজেকে ‘সচেতন নাগরিক’ হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের তারাকান্দায় জোর করে বৃদ্ধের চুল কেটে দেওয়ার ঘটনায় করা মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে