স্ট্রিম সংবাদদাতা
গাজীপুরের টঙ্গীর রাসায়নিক গুদামের ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে দগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদা। তাঁর মৃত্যুর ১১ দিন পর আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) তাঁর স্ত্রী আসমা খাতুন জন্ম দিয়েছেন ফুটফুটে এক ছেল সন্তান।
আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রসূতির অস্ত্রোপচারের (সিজারিয়ান) মাধ্যমে নবজাতকের জন্ম হয়। মা ও শিশু দুজনেই সুস্থ আছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
২০০৭ সালে ফায়ার সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলেন নুরুল হুদা। টঙ্গীতে দুর্ঘটনার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় চলতি বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর মারা যান তিনি। পরদিন সকালে ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার সালটিয়া ইউনিয়নের ধামাইল গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। মৃত্যুর সময় তিনি মা-বাবা, অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী, ১০ বছরের মেয়ে নুসরাত নেহা ও তিন বছরের ছেলে আবিদ হাসানকে রেখে যান।
নুরুল হুদার পরিবারের সদস্যরা জানান, আসমা খাতুনকে গতকাল রোববার দুপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ সোমবার সকালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম নেয় নুরুল হুদার দ্বিতীয় পুত্রসন্তান। এ সময় ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা হাসপাতাল ও পরিবারটির পাশে ছিলেন।
নাতির জন্মের খবরে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন নুরুল হুদার বাবা আবুল মুনসুর। তিনি বলেন, ‘আমি ছেলেকে হারালাম, কিন্তু সে বাবা হলো সন্তানের মুখ না দেখে। আমার নাতি জন্ম নিলো এতিম হয়ে। আল্লাহ যেন আমার এই নাতিকে তাঁর হেফাজতে রাখেন।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক জাকিউল ইসলাম বলেন, ‘গতকাল (রোববার) ভর্তি হওয়ার পর আজ সকালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নবজাতকের জন্ম হয়েছে। শিশু ও মা সুস্থ আছেন। হাসপাতাল পরিচালকসহ আমরা তাদের খোঁজখবর নিয়েছি ।’
নুরুল হুদার পরিবারের প্রতি সর্বোচ্চ সহযোগিতা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানিয়ে ফায়ার সার্ভিসের বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক পূর্ণ চন্দ্র বলেন, ‘আসমা খাতুনকে আমাদের সহকর্মীরা গ্রামের বাড়ি থেকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। তাঁকে ভিআইপি মর্যাদায় প্রসূতি ওয়ার্ডে বিশেষ কক্ষে রাখা হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ একটি বিশেষ টিম গঠন করে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করেছে।’ শহীদ পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে আন্তরিকতা দেখানোর জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
গাজীপুরের টঙ্গীর রাসায়নিক গুদামের ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে দগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদা। তাঁর মৃত্যুর ১১ দিন পর আজ সোমবার (৬ অক্টোবর) তাঁর স্ত্রী আসমা খাতুন জন্ম দিয়েছেন ফুটফুটে এক ছেল সন্তান।
আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রসূতির অস্ত্রোপচারের (সিজারিয়ান) মাধ্যমে নবজাতকের জন্ম হয়। মা ও শিশু দুজনেই সুস্থ আছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
২০০৭ সালে ফায়ার সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলেন নুরুল হুদা। টঙ্গীতে দুর্ঘটনার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় চলতি বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর মারা যান তিনি। পরদিন সকালে ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার সালটিয়া ইউনিয়নের ধামাইল গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। মৃত্যুর সময় তিনি মা-বাবা, অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী, ১০ বছরের মেয়ে নুসরাত নেহা ও তিন বছরের ছেলে আবিদ হাসানকে রেখে যান।
নুরুল হুদার পরিবারের সদস্যরা জানান, আসমা খাতুনকে গতকাল রোববার দুপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ সোমবার সকালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম নেয় নুরুল হুদার দ্বিতীয় পুত্রসন্তান। এ সময় ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা হাসপাতাল ও পরিবারটির পাশে ছিলেন।
নাতির জন্মের খবরে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন নুরুল হুদার বাবা আবুল মুনসুর। তিনি বলেন, ‘আমি ছেলেকে হারালাম, কিন্তু সে বাবা হলো সন্তানের মুখ না দেখে। আমার নাতি জন্ম নিলো এতিম হয়ে। আল্লাহ যেন আমার এই নাতিকে তাঁর হেফাজতে রাখেন।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক জাকিউল ইসলাম বলেন, ‘গতকাল (রোববার) ভর্তি হওয়ার পর আজ সকালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নবজাতকের জন্ম হয়েছে। শিশু ও মা সুস্থ আছেন। হাসপাতাল পরিচালকসহ আমরা তাদের খোঁজখবর নিয়েছি ।’
নুরুল হুদার পরিবারের প্রতি সর্বোচ্চ সহযোগিতা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানিয়ে ফায়ার সার্ভিসের বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক পূর্ণ চন্দ্র বলেন, ‘আসমা খাতুনকে আমাদের সহকর্মীরা গ্রামের বাড়ি থেকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। তাঁকে ভিআইপি মর্যাদায় প্রসূতি ওয়ার্ডে বিশেষ কক্ষে রাখা হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ একটি বিশেষ টিম গঠন করে অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করেছে।’ শহীদ পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে আন্তরিকতা দেখানোর জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
ঢামেকের ডেঙ্গু ওয়ার্ডের ভেতরে গেলে সহজেই বোঝা যায় রোগীর চাপ কতটা। বেড না পেয়ে মাটিতেই পাতা বিছানার সারি আর রোগী ও স্বজনদের ভিড়। রোগ থেকে মুক্তি পেতে মানুষ হাসপাতালে আশ্রয় নেয়। কিন্তু সেই হাসপাতালই যেন হয়ে উঠেছে রোগ ছড়ানোর কেন্দ্র। ঢামেক হাসপাতাল চত্বরেই তৈরি হচ্ছে এডিস মশার প্রজননক্ষেত্র।
৮ মিনিট আগেসমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু-বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, আজকের শিশুরাই আগামী দিনের দেশ পরিচালনায় নেতৃত্ব দেবে।
১ ঘণ্টা আগেফেনী নদীর পানি-বণ্টন নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের বিরোধ বহু বছরের পুরোনো। ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের নির্মম হত্যাকাণ্ড এই ইস্যুকে নতুনভাবে আলোচনায় আনে। ২১ বছর বয়সী আবরারকে ছাত্রলীগের কিছু সদস্য পিটিয়ে হত্যা করে।
৩ ঘণ্টা আগে২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর। এদিন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শেরেবাংলা হলে ঘটে গেছে মর্মান্তিক এক ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগে