স্ট্রিম ডেস্ক
ফ্রান্সের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে আস্থা ভোটে হেরেছেন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। আর এই হারের পর ফ্রান্সে নতুন রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) অ্যাসেম্বলিতে ৩৬৪-১৯৪ ভোটে হেরে যান ফ্রাঁসোয়া বাইরু।
আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া তাঁর সরকারের পদত্যাগপত্র দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর কাছে জমা দেবেন। পরবর্তীতে প্রেসিডেন্টই সিদ্ধান্ত নেবেন তার স্থলাভিষিক্ত কে হবেন। মাখোঁর অফিস বলছে, ‘সামনের দিনগুলোতে’ প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ হবে।
এদিকে, মাখোঁর কাছে বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে মধ্য-ডানপন্থী থেকে একজনকে নতুন প্রধানমন্ত্রী করা, সোশ্যালিস্ট পার্টির সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে বামপন্থীদের মধ্য থেকে কাউকে খুঁজে বের করা বা সংসদ ভেঙে দেওয়া এবং নির্বাচন দেওয়া।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক খবরে বলা হয়েছে, মাখোঁর সবচেয়ে বড় শত্রু বামপন্থী ফ্রান্স আনবোউড পার্টির নেতারা অবশ্য ব্যক্তিগতভাবে তাঁকেই পদত্যাগের আহ্বান জানাচ্ছেন। তবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এমনটি ঘটার সম্ভাবনা খুব কমই। তবে বাইরুর পতনের ফলে দুই বছরের কম সময়ের মধ্যে ফ্রান্স পঞ্চম প্রধানমন্ত্রী পাবে। যা প্রেসিডেন্ট মাঁখোর দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য হতাশাজনকই বটে।
এর আগে ফ্রান্সের দায় পরিশোধ প্রশ্নে সৃষ্ট অচলাবস্থা নিরসনে আকস্মিকভাবেই আস্থাভোটের আহ্বান জানান বাইরু। ওই সময় তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ফ্রান্স যদি তার ৩ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ঋণ পরিশোধ শুরু না করেন তবে ‘অস্তিত্বের’ হুমকিতে পড়বে। তিনি ২০২৬ সালের বাজেটে ৪৪ বিলিয়ন ইউরো সাশ্রয়ের লক্ষ্যে জাতীয় দুটি ছুটি বাতিল, কল্যাণমূলক অর্থ প্রদান এবং পেনশন স্থগিতের প্রস্তাব করেছিলেন। কিন্তু তাঁর হুঁশিয়ার খুব একটা কাজে দেয়নি এবং আর্থিক দুরাবস্থা থেকে বাঁচার তাঁর উদ্যোগ বিরোধীদের তীব্র বাধার মুখে পড়ে।
একের পর এক দল সোমবারের আস্থা ভোটকে বাইরুর পতনের সুযোগ হিসেবে দেখে। শুধু তাই নয়, তাকে পরাস্ত করার মাধ্যমে মাঁখোকেও বিপদে ফেলার সুযোগ হিসেবে দেখে দলগুলো। ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে বাইরুর দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল না। আর এই সুযোগেই বাম এবং কট্টর-ডানপন্থীরা একজোট হয়ে তার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন এবং ভোট দিয়ে তাঁকে হারিয়ে দেন।
কোনো কোনো রাজনৈতিক ভাষ্যকার বাইরুর পতনকে রাজনৈতিক আত্মহত্যা হিসেবে বর্ণনা করছেন। তাঁরা বলছেন, তাঁর আগাম আস্থা ভোট আহ্বানের কোনো প্রয়োজন ছিল না। বরং সমর্থন তৈরির জন্য তিনি আগামী কয়েক মাস চেষ্টা করতে পারতেন।
ফ্রান্সের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে আস্থা ভোটে হেরেছেন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া বাইরু। আর এই হারের পর ফ্রান্সে নতুন রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) অ্যাসেম্বলিতে ৩৬৪-১৯৪ ভোটে হেরে যান ফ্রাঁসোয়া বাইরু।
আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া তাঁর সরকারের পদত্যাগপত্র দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর কাছে জমা দেবেন। পরবর্তীতে প্রেসিডেন্টই সিদ্ধান্ত নেবেন তার স্থলাভিষিক্ত কে হবেন। মাখোঁর অফিস বলছে, ‘সামনের দিনগুলোতে’ প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ হবে।
এদিকে, মাখোঁর কাছে বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে মধ্য-ডানপন্থী থেকে একজনকে নতুন প্রধানমন্ত্রী করা, সোশ্যালিস্ট পার্টির সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতে বামপন্থীদের মধ্য থেকে কাউকে খুঁজে বের করা বা সংসদ ভেঙে দেওয়া এবং নির্বাচন দেওয়া।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক খবরে বলা হয়েছে, মাখোঁর সবচেয়ে বড় শত্রু বামপন্থী ফ্রান্স আনবোউড পার্টির নেতারা অবশ্য ব্যক্তিগতভাবে তাঁকেই পদত্যাগের আহ্বান জানাচ্ছেন। তবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এমনটি ঘটার সম্ভাবনা খুব কমই। তবে বাইরুর পতনের ফলে দুই বছরের কম সময়ের মধ্যে ফ্রান্স পঞ্চম প্রধানমন্ত্রী পাবে। যা প্রেসিডেন্ট মাঁখোর দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য হতাশাজনকই বটে।
এর আগে ফ্রান্সের দায় পরিশোধ প্রশ্নে সৃষ্ট অচলাবস্থা নিরসনে আকস্মিকভাবেই আস্থাভোটের আহ্বান জানান বাইরু। ওই সময় তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ফ্রান্স যদি তার ৩ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ঋণ পরিশোধ শুরু না করেন তবে ‘অস্তিত্বের’ হুমকিতে পড়বে। তিনি ২০২৬ সালের বাজেটে ৪৪ বিলিয়ন ইউরো সাশ্রয়ের লক্ষ্যে জাতীয় দুটি ছুটি বাতিল, কল্যাণমূলক অর্থ প্রদান এবং পেনশন স্থগিতের প্রস্তাব করেছিলেন। কিন্তু তাঁর হুঁশিয়ার খুব একটা কাজে দেয়নি এবং আর্থিক দুরাবস্থা থেকে বাঁচার তাঁর উদ্যোগ বিরোধীদের তীব্র বাধার মুখে পড়ে।
একের পর এক দল সোমবারের আস্থা ভোটকে বাইরুর পতনের সুযোগ হিসেবে দেখে। শুধু তাই নয়, তাকে পরাস্ত করার মাধ্যমে মাঁখোকেও বিপদে ফেলার সুযোগ হিসেবে দেখে দলগুলো। ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে বাইরুর দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল না। আর এই সুযোগেই বাম এবং কট্টর-ডানপন্থীরা একজোট হয়ে তার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন এবং ভোট দিয়ে তাঁকে হারিয়ে দেন।
কোনো কোনো রাজনৈতিক ভাষ্যকার বাইরুর পতনকে রাজনৈতিক আত্মহত্যা হিসেবে বর্ণনা করছেন। তাঁরা বলছেন, তাঁর আগাম আস্থা ভোট আহ্বানের কোনো প্রয়োজন ছিল না। বরং সমর্থন তৈরির জন্য তিনি আগামী কয়েক মাস চেষ্টা করতে পারতেন।
জেন জি বিক্ষোভের জেরে নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি পদত্যাগ করেছেন। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) তিনি পদত্যাগ করেন। এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেনেপালে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে ১৯ জন নিহতের পর দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক পদত্যাগ করেছেন। পাশাপাশি তুলে নেওয়া হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর দেওয়া নিষেধাজ্ঞাও।
৮ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ব অর্থনীতিতে নিজের বলয়ভুক্ত দেশগুলোকে একপ্রকার অর্থনৈতিক নিরাপত্তা প্রদানকারীর ভূমিকা রাখছিল। কিন্তু ট্রাম্পের নতুন নীতির মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সেই নিরাপত্তা পুরোপুরি তুলে নিয়েছে।
১ দিন আগেএই রদবদলে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইভেট্টে কুপারকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে নিয়োগ পেয়েছেন লেবার পার্টির সদস্য ও বিচারমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ। তিনি ব্রিটেনের প্রথম মুসলিম নারী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
১ দিন আগে