দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ থালাপতি বিজয়ের এক নির্বাচনী জনসভায় পদদলিতের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়েছে।
স্ট্রিম ডেস্ক
দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ থালাপতি বিজয়ের নির্বাচনী জনসভায় পদদলিতের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়েছে। এতে ৯ শিশু ও ১৭ নারীসহ মোট ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন অন্তত ৫১ জন।
শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজ্যের কারুর জেলায় এ ঘটনা ঘটে। সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা সর্বশেষ আপডেটে ৩৯ জন নিহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া আহত ৫১ জনের মধ্যে ২৬ জন পুরুষ ও ২৫ জন নারীকে নিবিড় পরিচর্যায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কারুর জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, কারুর-ইরোড মহাসড়কের ভেলুস্যাম্পুরম এলাকায় বিজয়ের দল ‘তামিলাগা ভেট্রি কাজাগাম (টিভিকে)’-এর ‘ভেলিচাম ভেলিয়েরু’ (আলো ফুটুক) শীর্ষক প্রচার সমাবেশে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার সময় বিজয় মঞ্চে বক্তব্য দিচ্ছিলেন। বিশৃঙ্খলা শুরু হলে তিনি তাঁর বক্তব্য থামাতে বাধ্য হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, সন্ধ্যা পৌনে ৮টার দিকে সমাবেশের সামনের সারিতে থাকা হাজার হাজার মানুষ প্রিয় তারকাকে একনজর কাছ থেকে দেখার জন্য মঞ্চের দিকে এগোতে থাকলে ভিড়ের প্রবল চাপ তৈরি হয়। অসহনীয় ভিড় ও শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে অনেকে জ্ঞান হারান। বিশৃঙ্খলার মধ্যে অনেক শিশু তাদের পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং স্বেচ্ছাসেবক ও পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই বহু মানুষ পদদলিত হন।
টেলিভিশন ফুটেজে দেখা যায়, ঘটনার আকস্মিকতায় বিজয় তাঁর বক্তব্য থামিয়ে দেন। তিনি মঞ্চ থেকে জ্ঞান হারানো সমর্থকদের দিকে পানির বোতল ছুড়ে দিচ্ছিলেন এবং বারবার মাইকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনীর সাহায্য চাইছিলেন।
পুলিশ সূত্রের বরাত দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, সমাবেশের জন্য প্রায় ৩০ হাজার মানুষের অনুমতি নেওয়া হলেও সেখানে কারুর ও আশপাশের জেলাগুলো থেকে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিল। অনেকে হেঁটে, ট্রাক্টর ও বাসে করে সমাবেশে যোগ দেন।
পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিজয়ের আগমন বিলম্বিত হওয়ায় ভিড় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ শোকবার্তায় বিজয় লিখেছেন, “আমার হৃদয় ভেঙে গেছে। আমি অসহনীয়, বর্ণনাতীত বেদনায় আছি। করুরে আমার প্রিয় ভাই-বোনদের মৃত্যুতে তাঁদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।”
এ ঘটনায় তিরুচিরাপল্লি ও সেলেম জেলা থেকে অন্তত ৪৪ জন চিকিৎসক করুরে পাঠানো হয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স-এ লিখেছেন, “তামিলনাড়ুর করুরে রাজনৈতিক সমাবেশে ঘটে যাওয়া এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক।”
নিহতদের পরিবারের জন্য এক কোটি রুপি করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম. কে. স্টালিন। পাশাপাশি এঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এ ধরনের বিপজ্জনক পরিস্থিতি বিজয়ের সমাবেশে এর আগেও ঘটেছে। গত বছরের অক্টোবরে তাঁর দলের প্রথম জনসভায় অন্তত ছয়জনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছিল গণমাধ্যম।
দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ থালাপতি বিজয়ের নির্বাচনী জনসভায় পদদলিতের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়েছে। এতে ৯ শিশু ও ১৭ নারীসহ মোট ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন অন্তত ৫১ জন।
শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজ্যের কারুর জেলায় এ ঘটনা ঘটে। সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা সর্বশেষ আপডেটে ৩৯ জন নিহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া আহত ৫১ জনের মধ্যে ২৬ জন পুরুষ ও ২৫ জন নারীকে নিবিড় পরিচর্যায় চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কারুর জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, কারুর-ইরোড মহাসড়কের ভেলুস্যাম্পুরম এলাকায় বিজয়ের দল ‘তামিলাগা ভেট্রি কাজাগাম (টিভিকে)’-এর ‘ভেলিচাম ভেলিয়েরু’ (আলো ফুটুক) শীর্ষক প্রচার সমাবেশে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার সময় বিজয় মঞ্চে বক্তব্য দিচ্ছিলেন। বিশৃঙ্খলা শুরু হলে তিনি তাঁর বক্তব্য থামাতে বাধ্য হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্যমতে, সন্ধ্যা পৌনে ৮টার দিকে সমাবেশের সামনের সারিতে থাকা হাজার হাজার মানুষ প্রিয় তারকাকে একনজর কাছ থেকে দেখার জন্য মঞ্চের দিকে এগোতে থাকলে ভিড়ের প্রবল চাপ তৈরি হয়। অসহনীয় ভিড় ও শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতিতে অনেকে জ্ঞান হারান। বিশৃঙ্খলার মধ্যে অনেক শিশু তাদের পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং স্বেচ্ছাসেবক ও পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই বহু মানুষ পদদলিত হন।
টেলিভিশন ফুটেজে দেখা যায়, ঘটনার আকস্মিকতায় বিজয় তাঁর বক্তব্য থামিয়ে দেন। তিনি মঞ্চ থেকে জ্ঞান হারানো সমর্থকদের দিকে পানির বোতল ছুড়ে দিচ্ছিলেন এবং বারবার মাইকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনীর সাহায্য চাইছিলেন।
পুলিশ সূত্রের বরাত দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, সমাবেশের জন্য প্রায় ৩০ হাজার মানুষের অনুমতি নেওয়া হলেও সেখানে কারুর ও আশপাশের জেলাগুলো থেকে প্রায় ৬০ হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিল। অনেকে হেঁটে, ট্রাক্টর ও বাসে করে সমাবেশে যোগ দেন।
পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিজয়ের আগমন বিলম্বিত হওয়ায় ভিড় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ শোকবার্তায় বিজয় লিখেছেন, “আমার হৃদয় ভেঙে গেছে। আমি অসহনীয়, বর্ণনাতীত বেদনায় আছি। করুরে আমার প্রিয় ভাই-বোনদের মৃত্যুতে তাঁদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।”
এ ঘটনায় তিরুচিরাপল্লি ও সেলেম জেলা থেকে অন্তত ৪৪ জন চিকিৎসক করুরে পাঠানো হয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স-এ লিখেছেন, “তামিলনাড়ুর করুরে রাজনৈতিক সমাবেশে ঘটে যাওয়া এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক।”
নিহতদের পরিবারের জন্য এক কোটি রুপি করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম. কে. স্টালিন। পাশাপাশি এঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এ ধরনের বিপজ্জনক পরিস্থিতি বিজয়ের সমাবেশে এর আগেও ঘটেছে। গত বছরের অক্টোবরে তাঁর দলের প্রথম জনসভায় অন্তত ছয়জনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছিল গণমাধ্যম।
সাধারণ পরিষদের বৈঠকে বিশ্বনেতারা জানিয়েছেন, কোটি কোটি শিশু ও তরুণ এখনো শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং রাজনৈতিক অধিকার পাওয়ার ক্ষেত্রে নানা বাধার মুখোমুখি হলেও তাঁদের রয়েছে অসাধারণ সম্ভাবনা।
১৪ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ থালাপতি বিজয়ের এক নির্বাচনি সমাবেশে পদদলিত হয়ে নারী ও শিশুসহ নিহত অন্তত ৩১ জন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
১৪ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিন প্রশ্ন আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে দীর্ঘদিনের এক অমীমাংসিত ইস্যু। একদিকে রয়েছে ফিলিস্তিনি জনগণের স্বাধীন রাষ্ট্রের আকাঙ্ক্ষার জবাবে গণহত্যা, অন্যদিকে ইসরায়েলের নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবি।
১৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান গণহত্যা ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ইসরায়েলের বারবার হামলার প্রতিবাদে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ভাষণ চলাকালে বহু কূটনীতিক ওয়াকআউট (সভা ত্যাগ) করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে