স্ট্রিম ডেস্ক

ভারতের ওড়িশার মালকানগিরি জেলায় অবস্থিত একটি বাংলাভাষী বাঙালিদের গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছে সশস্ত্র আদিবাসীরা। গত রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাতে এই ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্থানীয় প্রশাসন গণজমায়েত ও সভা সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং ২৪ ঘণ্টার জন্য ইন্টারনেট পরিষেবা স্থগিত করেছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করেছে।
আজ মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এমনটা বলা হয়েছে।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে জেলার রাখেলগোধা গ্রামের পদিয়ামিনি (৫১) নামের এক নারী গত ৩ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন। পরে গত ৪ ডিসেম্বর পার্শ্ববর্তী দুধকুমার নদ থেকে তাঁর মাথাবিহীন লাশ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় বাংলা ভাষাভাষি বাঙালিদের দায়ী করে আদিবাসীরা। পরে রোববার সন্ধ্যায় রাখেলগোধা গ্রামের উত্তেজিত আদিবাসীরা এমভি-২৬ গ্রামের বাঙালিদের প্রায় ১৫০টি বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে।
জেলার এসপি বিনোদ পাতিল জানিয়েছেন, হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুইজনকে আটক করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা সবাইকে শান্ত হওয়ার আহ্বান জানাই। সম্প্রীতি নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার পর পরই প্রশাসনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এসময় উদ্ভুত পরিস্থিতি থেকে যেন মাওবাদীরা কোনো সুযোগ না নিতে পারে সেই ব্যাপারে সতর্ক থাকার কথা বলেছেন তাঁরা।
এদিকে, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার রাতে কুড়ালসহ ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন হাতিয়ার নিয়ে রাখেলগোধা গ্রামের প্রায় পাঁচ হাজার আদিবাসী এমভি-২৬ গ্রামে আক্রমণ চালায়। এসময় তারা অনেক বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এই আক্রমণে শতাধিক বাঙালি পরিবার আক্রান্ত হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ১৯৭০ সাল পর্যন্ত দুই লাখের বেশি বাংলাভাষী পরিবার বাংলাদেশ থেকে মালকানগিরির জেলার ২১৪টি গ্রামে এসে ভারতীয় নাগরিকত্ব নিয়ে বসবাস শুরু করেন। বাংলা ভাষাভাষীরা অর্থনৈতিকভাবে অনেকটা অগ্রসর। কিন্তু পিছিয়ে পড়া আদিবাসী সম্প্রদায় প্রায়ই অভিযোগ করে, বাংলাভাষী বাঙালিরা প্রতারণার মাধ্যমে তাদের জমি দখল করেছে।

ভারতের ওড়িশার মালকানগিরি জেলায় অবস্থিত একটি বাংলাভাষী বাঙালিদের গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছে সশস্ত্র আদিবাসীরা। গত রোববার (৭ ডিসেম্বর) রাতে এই ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্থানীয় প্রশাসন গণজমায়েত ও সভা সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং ২৪ ঘণ্টার জন্য ইন্টারনেট পরিষেবা স্থগিত করেছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করেছে।
আজ মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এমনটা বলা হয়েছে।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাতে সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে জেলার রাখেলগোধা গ্রামের পদিয়ামিনি (৫১) নামের এক নারী গত ৩ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন। পরে গত ৪ ডিসেম্বর পার্শ্ববর্তী দুধকুমার নদ থেকে তাঁর মাথাবিহীন লাশ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় বাংলা ভাষাভাষি বাঙালিদের দায়ী করে আদিবাসীরা। পরে রোববার সন্ধ্যায় রাখেলগোধা গ্রামের উত্তেজিত আদিবাসীরা এমভি-২৬ গ্রামের বাঙালিদের প্রায় ১৫০টি বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে।
জেলার এসপি বিনোদ পাতিল জানিয়েছেন, হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুইজনকে আটক করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা সবাইকে শান্ত হওয়ার আহ্বান জানাই। সম্প্রীতি নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার পর পরই প্রশাসনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এসময় উদ্ভুত পরিস্থিতি থেকে যেন মাওবাদীরা কোনো সুযোগ না নিতে পারে সেই ব্যাপারে সতর্ক থাকার কথা বলেছেন তাঁরা।
এদিকে, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার রাতে কুড়ালসহ ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন হাতিয়ার নিয়ে রাখেলগোধা গ্রামের প্রায় পাঁচ হাজার আদিবাসী এমভি-২৬ গ্রামে আক্রমণ চালায়। এসময় তারা অনেক বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এই আক্রমণে শতাধিক বাঙালি পরিবার আক্রান্ত হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ১৯৭০ সাল পর্যন্ত দুই লাখের বেশি বাংলাভাষী পরিবার বাংলাদেশ থেকে মালকানগিরির জেলার ২১৪টি গ্রামে এসে ভারতীয় নাগরিকত্ব নিয়ে বসবাস শুরু করেন। বাংলা ভাষাভাষীরা অর্থনৈতিকভাবে অনেকটা অগ্রসর। কিন্তু পিছিয়ে পড়া আদিবাসী সম্প্রদায় প্রায়ই অভিযোগ করে, বাংলাভাষী বাঙালিরা প্রতারণার মাধ্যমে তাদের জমি দখল করেছে।

বিভিন্ন বয়সীদের মধ্যে কোভিড-১৯ টিকার সঙ্গে সম্ভাব্য মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক আছে কি না খতিয়ে দেখছে যুক্তরাষ্ট্রের স্থাস্থ্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ)। কোভিড টিকার স্বাস্থ্য সুরক্ষার পর্যালোচনার অংশ হিসেবে এটি করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে
গাজায় ইসরায়েলের হামলা অব্যাহত থাকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকরভাবে এগোতে পারছে না বলে জানিয়েছে হামাস। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, যুদ্ধবিরতি শুরুর পর থেকে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৩৭৭ জন নিহত হয়েছেন। খবর আল জাজিরা।
৭ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরেও বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় সাংবাদিক হত্যায় শীর্ষে আছে ইসরারেল। এর মধ্য দিয়ে টানা তিন বছর সাংবাদিক হত্যায় শীর্ষে আছে দেশটি। আর এই সাংবাদিকদের প্রায় অর্ধেক হত্যা করা হয়েছে ফিলিস্তিনের গাজায়।
১ দিন আগে
থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে সীমান্তসংঘাত আরও তীব্র হয়েছে। প্রাথমিক গোলাগুলির পর সংঘর্ষ এখন ব্যাপক কামান ও বিমান হামলা এবং স্থল অভিযানে রূপ নিয়েছে। এতে অন্তত সাতজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
১ দিন আগে