স্ট্রিম ডেস্ক
সাহিত্যে ২০২৫ সালের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন হাঙ্গেরির লেখক লাজলো ক্রাজনাহোরকাই। আধুনিক কথাসাহিত্যে তাঁর গভীর ও উদ্ভাবনী অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তার নামে এই পুরস্কার ঘোষণা করে সুইডিশ অ্যাকাডেমি। ক্রাজনাহোরকাইয়ের লেখায় আধুনিক জীবনের বিশৃঙ্খলা অনন্য সাহিত্যিক ভঙ্গিতে ফুটে ওঠে। তিনি নোবেল পাওয়া দ্বিতীয় হাঙ্গেরীয় লেখক। এর আগে ২০০২ সালে ইমরে কেরতেজ এই সম্মান পান। এটি প্রমাণ করে, অস্তিত্বগত ও সামাজিক অস্থিরতা নিয়ে মধ্য ইউরোপীয় লেখকদের অনুসন্ধান এখনো অ্যাকাডেমির বিশেষ মনোযোগে রয়েছে।
কেন তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে
ক্রাজনাহোরকাইকে ‘মধ্য ইউরোপীয় ঐতিহ্যের এক মহাকাব্যিক লেখক’ হিসেবে সম্মানিত করা হয়েছে। কাফকা থেকে টমাস বার্নহার্ড পর্যন্ত এই ধারার বিস্তার। তাঁর লেখায় অযৌক্তিকতা ও উদ্ভট বাস্তবতার সংমিশ্রণ দেখা যায়। সুইডিশ অ্যাকাডেমি তাঁর দক্ষতার প্রশংসা করেছে—‘শৃঙ্খলা ও বিশৃঙ্খলার নির্মম লড়াইকে স্বপ্নময় দৃশ্য ও উদ্ভট চরিত্রায়নের’ মধ্য দিয়ে উপস্থাপনের জন্য।
তাঁর লেখার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো দীর্ঘ, বিরামচিহ্নহীন বাক্যরীতি। এই গদ্যধারা একধরনের ছন্দ তৈরি করে, যা তাঁর গল্পের বিশৃঙ্খল প্রবাহকে প্রতিফলিত করে। প্রথমদিকের লেখাগুলো থেকেই এই শৈলী বিকশিত হয়েছে। এতে দর্শনচিন্তা ও প্রবল অনুভূতির সমন্বয় ঘটে। তাঁর রচনায় ধ্বংস, সহিংসতা, সামাজিক বিশৃঙ্খলা, সৌন্দর্য, নশ্বরতা ও শিল্পসৃষ্টির রহস্য নিয়ে গভীর অনুসন্ধান দেখা যায়।
সমালোচক সুসান সনটাগ তাঁকে বলেছেন ‘সমকালীন সাহিত্যের প্রলয়ের গুরু।’ অ্যাকাডেমির সিদ্ধান্তেও এই ধারণার প্রতিফলন আছে। অ্যাকাডেমি বলেছে, মানব সভ্যতার ভঙ্গুরতা তুলে ধরার তাঁর দক্ষতাই তাঁকে অনন্য করেছে।
এই পুরস্কার এমন এক সময়ে এলো, যখন পৃথিবী জুড়ে রাজনৈতিক সংঘাত ও সাংস্কৃতিক বিভাজন ক্রমে বাড়ছে। ক্রাজনাহোরকাইয়ের রচনা সেই অনিশ্চয়তার প্রতিধ্বনি বহন করে। একই সঙ্গে, ২০২৪ সালের পর (হান কাংয়ের জয়ের পর) নোবেল কমিটির মনোযোগে ইউরোপীয় আধুনিকতাবাদী ধারার প্রতি নতুন করে আগ্রহের প্রতিফলনও দেখা যায়— যেখানে ঐতিহ্য ও নতুনত্বের ভারসাম্য রক্ষা করা হয়েছে।
তাঁর অবদান কী
লাজলো ক্রাজনাহোরকাই ১৯৫৪ সালে হাঙ্গেরির রোমানিয়া সীমান্তবর্তী ছোট শহর জিউলাতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর সাহিত্যকর্মে উপন্যাস, ছোটগল্প, চিত্রনাট্য ও প্রবন্ধের সমন্বয় দেখা যায়। জন্মভূমির সমাজতান্ত্রিক যুগের নিঃসঙ্গতা ও চীন-জাপান সফরের অভিজ্ঞতা তাঁর লেখায় গভীর প্রভাব ফেলেছে।
তাঁর প্রথম উপন্যাস সাতানতাঙো (১৯৮৫) প্রকাশের পরই হাঙ্গেরিতে আলোড়ন তোলে। উপন্যাসটিতে পতনের পথে থাকা এক সমবায় খামারের নিঃস্ব মানুষের প্রতারণা ও ভাঙনের গল্প তুলে ধরা হয়। পরিচালক বেলা তার পরবর্তীতে এটি সাত ঘণ্টাব্যাপী চলচ্চিত্রে রূপ দেন। এই কাজের মাধ্যমেই ক্রাজনাহোরকাই শুরু করেন তাঁর ‘সামাজিক প্রলয়ধর্মী’ মহাকাব্যিক ধারার রচনা।
এর পরের উপন্যাসগুলো—দ্য মেলানকলি অব রেজিস্ট্যান্স (১৯৮৯), ওয়ার অ্যান্ড ওয়ার (১৯৯৯), ব্যারন ভেনকহাইম’স হোমকামিং (২০১৬), এবং হারশট ০৭৭৬৯ (২০২১)—প্রতিটিই সামাজিক ভাঙন ও মানব হতাশার বিভিন্ন রূপ তুলে ধরে। এসব রচনায় অরাজকতা, ধ্বংস, সহিংসতা ও অস্তিত্বের অনিশ্চয়তা বারবার ফিরে আসে।
পূর্ব এশিয়ায় ভ্রমণ পরবর্তী সময়ে তাঁর লেখার ভঙ্গি হয়ে ওঠে আরও ধ্যানমগ্ন ও কাব্যময়। অ্যা মাউন্টেন টু দ্য নর্থ, অ্যা লেক টু দ্য সাউথ, পাথস টু দ্য ওয়েস্ট, অ্যা রিভার টু দ্য ইস্ট (২০০৩) কিয়োটোর এক গোপন বাগান অনুসন্ধানের কাব্যিক যাত্রা। তাঁর গল্পগ্রন্থ সেইওবো দেয়ার বিলো (২০০৮)-তে ১৭টি গল্পের মাধ্যমে সৌন্দর্যের ক্ষণস্থায়িত্ব ও সৃষ্টির রহস্য অনুসন্ধান করা হয়েছে।
সংক্ষিপ্ত রচনাগুলোর মধ্যেও তাঁর স্বতন্ত্র স্বর ধরা পড়ে। স্পেডওয়ার্ক ফর অ্যা প্যালেস (২০১৮)-তে নিউইয়র্কের এক গ্রন্থাগারিকের চোখে সাহিত্যিক হেরম্যান মেলভিলের স্মৃতি ও উন্মাদনা মিশে যায়।
গদ্যের বাইরে তাঁর প্রভাব বিস্তৃত হয়েছে চলচ্চিত্র ও সংগীতেও। তিনি বেলা তারের একাধিক চলচ্চিত্রের (যেমন ড্যামনেশন, ওয়ের্কমিস্টার হারমোনিজ, দ্য তুরিন হর্স) চিত্রনাট্য লিখেছেন, যেখানে অর্থহীনতা ও মহাজাগতিক ভয় প্রতিফলিত হয়েছে। ২০২৪ সালে তাঁর রচিত অপেরা ‘মেলানকোলি দেস ভিডেরস্ট্যান্ডস’ তাঁর বহুমাত্রিক প্রতিভার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে।
সর্বোপরি, ক্রাজনাহোরকাই একুশ শতকের জন্য সাহিত্যের উপন্যাস ধারাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। তাঁর রচনাগুলো বিশাল, নিবিড় ও নির্মমভাবে অযৌক্তিক—যেখানে বিশৃঙ্খলার আকর্ষণ ও শিল্পের মুক্তির শক্তি একসঙ্গে ধরা পড়ে। তাঁর বই ৩০টিরও বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে, যা হাঙ্গেরীয় সাহিত্যকে বিশ্বপরিসরে আরও উজ্জ্বল করেছে।
সাহিত্যে ২০২৫ সালের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন হাঙ্গেরির লেখক লাজলো ক্রাজনাহোরকাই। আধুনিক কথাসাহিত্যে তাঁর গভীর ও উদ্ভাবনী অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তার নামে এই পুরস্কার ঘোষণা করে সুইডিশ অ্যাকাডেমি। ক্রাজনাহোরকাইয়ের লেখায় আধুনিক জীবনের বিশৃঙ্খলা অনন্য সাহিত্যিক ভঙ্গিতে ফুটে ওঠে। তিনি নোবেল পাওয়া দ্বিতীয় হাঙ্গেরীয় লেখক। এর আগে ২০০২ সালে ইমরে কেরতেজ এই সম্মান পান। এটি প্রমাণ করে, অস্তিত্বগত ও সামাজিক অস্থিরতা নিয়ে মধ্য ইউরোপীয় লেখকদের অনুসন্ধান এখনো অ্যাকাডেমির বিশেষ মনোযোগে রয়েছে।
কেন তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে
ক্রাজনাহোরকাইকে ‘মধ্য ইউরোপীয় ঐতিহ্যের এক মহাকাব্যিক লেখক’ হিসেবে সম্মানিত করা হয়েছে। কাফকা থেকে টমাস বার্নহার্ড পর্যন্ত এই ধারার বিস্তার। তাঁর লেখায় অযৌক্তিকতা ও উদ্ভট বাস্তবতার সংমিশ্রণ দেখা যায়। সুইডিশ অ্যাকাডেমি তাঁর দক্ষতার প্রশংসা করেছে—‘শৃঙ্খলা ও বিশৃঙ্খলার নির্মম লড়াইকে স্বপ্নময় দৃশ্য ও উদ্ভট চরিত্রায়নের’ মধ্য দিয়ে উপস্থাপনের জন্য।
তাঁর লেখার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো দীর্ঘ, বিরামচিহ্নহীন বাক্যরীতি। এই গদ্যধারা একধরনের ছন্দ তৈরি করে, যা তাঁর গল্পের বিশৃঙ্খল প্রবাহকে প্রতিফলিত করে। প্রথমদিকের লেখাগুলো থেকেই এই শৈলী বিকশিত হয়েছে। এতে দর্শনচিন্তা ও প্রবল অনুভূতির সমন্বয় ঘটে। তাঁর রচনায় ধ্বংস, সহিংসতা, সামাজিক বিশৃঙ্খলা, সৌন্দর্য, নশ্বরতা ও শিল্পসৃষ্টির রহস্য নিয়ে গভীর অনুসন্ধান দেখা যায়।
সমালোচক সুসান সনটাগ তাঁকে বলেছেন ‘সমকালীন সাহিত্যের প্রলয়ের গুরু।’ অ্যাকাডেমির সিদ্ধান্তেও এই ধারণার প্রতিফলন আছে। অ্যাকাডেমি বলেছে, মানব সভ্যতার ভঙ্গুরতা তুলে ধরার তাঁর দক্ষতাই তাঁকে অনন্য করেছে।
এই পুরস্কার এমন এক সময়ে এলো, যখন পৃথিবী জুড়ে রাজনৈতিক সংঘাত ও সাংস্কৃতিক বিভাজন ক্রমে বাড়ছে। ক্রাজনাহোরকাইয়ের রচনা সেই অনিশ্চয়তার প্রতিধ্বনি বহন করে। একই সঙ্গে, ২০২৪ সালের পর (হান কাংয়ের জয়ের পর) নোবেল কমিটির মনোযোগে ইউরোপীয় আধুনিকতাবাদী ধারার প্রতি নতুন করে আগ্রহের প্রতিফলনও দেখা যায়— যেখানে ঐতিহ্য ও নতুনত্বের ভারসাম্য রক্ষা করা হয়েছে।
তাঁর অবদান কী
লাজলো ক্রাজনাহোরকাই ১৯৫৪ সালে হাঙ্গেরির রোমানিয়া সীমান্তবর্তী ছোট শহর জিউলাতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর সাহিত্যকর্মে উপন্যাস, ছোটগল্প, চিত্রনাট্য ও প্রবন্ধের সমন্বয় দেখা যায়। জন্মভূমির সমাজতান্ত্রিক যুগের নিঃসঙ্গতা ও চীন-জাপান সফরের অভিজ্ঞতা তাঁর লেখায় গভীর প্রভাব ফেলেছে।
তাঁর প্রথম উপন্যাস সাতানতাঙো (১৯৮৫) প্রকাশের পরই হাঙ্গেরিতে আলোড়ন তোলে। উপন্যাসটিতে পতনের পথে থাকা এক সমবায় খামারের নিঃস্ব মানুষের প্রতারণা ও ভাঙনের গল্প তুলে ধরা হয়। পরিচালক বেলা তার পরবর্তীতে এটি সাত ঘণ্টাব্যাপী চলচ্চিত্রে রূপ দেন। এই কাজের মাধ্যমেই ক্রাজনাহোরকাই শুরু করেন তাঁর ‘সামাজিক প্রলয়ধর্মী’ মহাকাব্যিক ধারার রচনা।
এর পরের উপন্যাসগুলো—দ্য মেলানকলি অব রেজিস্ট্যান্স (১৯৮৯), ওয়ার অ্যান্ড ওয়ার (১৯৯৯), ব্যারন ভেনকহাইম’স হোমকামিং (২০১৬), এবং হারশট ০৭৭৬৯ (২০২১)—প্রতিটিই সামাজিক ভাঙন ও মানব হতাশার বিভিন্ন রূপ তুলে ধরে। এসব রচনায় অরাজকতা, ধ্বংস, সহিংসতা ও অস্তিত্বের অনিশ্চয়তা বারবার ফিরে আসে।
পূর্ব এশিয়ায় ভ্রমণ পরবর্তী সময়ে তাঁর লেখার ভঙ্গি হয়ে ওঠে আরও ধ্যানমগ্ন ও কাব্যময়। অ্যা মাউন্টেন টু দ্য নর্থ, অ্যা লেক টু দ্য সাউথ, পাথস টু দ্য ওয়েস্ট, অ্যা রিভার টু দ্য ইস্ট (২০০৩) কিয়োটোর এক গোপন বাগান অনুসন্ধানের কাব্যিক যাত্রা। তাঁর গল্পগ্রন্থ সেইওবো দেয়ার বিলো (২০০৮)-তে ১৭টি গল্পের মাধ্যমে সৌন্দর্যের ক্ষণস্থায়িত্ব ও সৃষ্টির রহস্য অনুসন্ধান করা হয়েছে।
সংক্ষিপ্ত রচনাগুলোর মধ্যেও তাঁর স্বতন্ত্র স্বর ধরা পড়ে। স্পেডওয়ার্ক ফর অ্যা প্যালেস (২০১৮)-তে নিউইয়র্কের এক গ্রন্থাগারিকের চোখে সাহিত্যিক হেরম্যান মেলভিলের স্মৃতি ও উন্মাদনা মিশে যায়।
গদ্যের বাইরে তাঁর প্রভাব বিস্তৃত হয়েছে চলচ্চিত্র ও সংগীতেও। তিনি বেলা তারের একাধিক চলচ্চিত্রের (যেমন ড্যামনেশন, ওয়ের্কমিস্টার হারমোনিজ, দ্য তুরিন হর্স) চিত্রনাট্য লিখেছেন, যেখানে অর্থহীনতা ও মহাজাগতিক ভয় প্রতিফলিত হয়েছে। ২০২৪ সালে তাঁর রচিত অপেরা ‘মেলানকোলি দেস ভিডেরস্ট্যান্ডস’ তাঁর বহুমাত্রিক প্রতিভার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে।
সর্বোপরি, ক্রাজনাহোরকাই একুশ শতকের জন্য সাহিত্যের উপন্যাস ধারাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। তাঁর রচনাগুলো বিশাল, নিবিড় ও নির্মমভাবে অযৌক্তিক—যেখানে বিশৃঙ্খলার আকর্ষণ ও শিল্পের মুক্তির শক্তি একসঙ্গে ধরা পড়ে। তাঁর বই ৩০টিরও বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে, যা হাঙ্গেরীয় সাহিত্যকে বিশ্বপরিসরে আরও উজ্জ্বল করেছে।
এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন হাঙ্গেরিয়ান ঔপন্যাসিক লাজলো ক্রাজনাহোরকাই। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায় সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমের সুইডিশ অ্যাকাডেমিতে তাঁর নাম ঘোষণা করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধ অবিলম্বে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পর ২০ দফা প্রস্তাবের প্রাথমিক পর্যায়ে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এর অংশ হিসেবে সেনাদের সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)।
১৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনায় কিছু ইতিবাচক প্রস্তাব আছে— যেমন জিম্মি মুক্তি, মানবিক সহায়তা ও পুনর্গঠন। কিন্তু পুরো পরিকল্পনাটি উপনিবেশিক মানসিকতায় ভরপুর। এতে বলা হয়েছে, গাজা তদারক করবেন ট্রাম্প নিজে।
১৪ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজা যুদ্ধ অবিলম্বে বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০ দফা পরিকল্পনার ‘প্রথম পর্যায়‘ বাস্তবায়নে একমত হয়েছে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েল। এই খবরে গাজার ধ্বংসস্তূপে বসবাসকারী ফিলিস্তিনিরা উল্লাস করছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে