.png)

স্ট্রিম ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য সম্পর্ককে ‘সম্পূর্ণ একপক্ষীয় বিপর্যয়’ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চীন সফরে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (এসসিও) সম্মেলনে যোগ দেওয়ার পর ট্রাম্প এ মন্তব্য করেন।
গতকাল সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশালে ট্রাম্প বলেন, ‘অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় ভারত আমাদের ওপর এতদিন ধরে অস্বাভাবিক উচ্চ শুল্ক বসিয়েছে। যার ফলে আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ভারতে পণ্য বিক্রি করতে সক্ষম হয়নি। এটা সম্পূর্ণ একপক্ষীয় বিপর্যয়!’
ওই পোস্টে ট্রাম্প আরও বলেন, ‘ভারত শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু সেটা ‘অনেক দেরি হয়ে গেছে,’ এটা তাদের আরও আগেই করা উচিত ছিল।’ তবে ঠিক কবে ভারত এ ধরনের প্রস্তাব দিয়েছিল, সে ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানাননি ট্রাম্প।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর গড়ে ৬ দশমিক ২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল ভারত। অন্যদিকে ভারতীয় পণ্যের ওপর গড়ে ২ দশমিক ৪ শতাংশ শুল্ক করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
গতকাল সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্ক চীন ও ভারতকে আরও ঘনিষ্ঠ করে তুলছে—এ ধারণা সঠিক নয়। এসসিও সম্মেলন আসলে লোক দেখানোর জন্যই আয়োজন করা হয়েছে।’
গত কয়েক মাসে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক সর্বোচ্চ অবনতির দিকে গেছে। দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে গড়ে ওঠা সুসম্পর্ক এখন অচলাবস্থায়। বিশেষত রাশিয়ার তেল কেনা নিয়ে মার্কিন কর্মকর্তারা প্রকাশ্যে ভারতের সমালোচনা করেছেন। ভারত পাল্টা অভিযোগ করেছে যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নও রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য করছে, অথচ শুধু ভারতকে নিশানা করছে।
গত আগস্ট মাসে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, ‘যারা আজ আমাদের সমালোচনা করছে, তারা নিজেরাই রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য করছে। জাতীয় স্বার্থে রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যে আমরা বাধ্য, কিন্তু তাঁরা নয়। তা সত্ত্বেও রাশিয়ার সঙ্গে তাঁরা বাণিজ্য করছে।’

যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য সম্পর্ককে ‘সম্পূর্ণ একপক্ষীয় বিপর্যয়’ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চীন সফরে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (এসসিও) সম্মেলনে যোগ দেওয়ার পর ট্রাম্প এ মন্তব্য করেন।
গতকাল সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশালে ট্রাম্প বলেন, ‘অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় ভারত আমাদের ওপর এতদিন ধরে অস্বাভাবিক উচ্চ শুল্ক বসিয়েছে। যার ফলে আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ভারতে পণ্য বিক্রি করতে সক্ষম হয়নি। এটা সম্পূর্ণ একপক্ষীয় বিপর্যয়!’
ওই পোস্টে ট্রাম্প আরও বলেন, ‘ভারত শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু সেটা ‘অনেক দেরি হয়ে গেছে,’ এটা তাদের আরও আগেই করা উচিত ছিল।’ তবে ঠিক কবে ভারত এ ধরনের প্রস্তাব দিয়েছিল, সে ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানাননি ট্রাম্প।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর গড়ে ৬ দশমিক ২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল ভারত। অন্যদিকে ভারতীয় পণ্যের ওপর গড়ে ২ দশমিক ৪ শতাংশ শুল্ক করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
গতকাল সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্ক চীন ও ভারতকে আরও ঘনিষ্ঠ করে তুলছে—এ ধারণা সঠিক নয়। এসসিও সম্মেলন আসলে লোক দেখানোর জন্যই আয়োজন করা হয়েছে।’
গত কয়েক মাসে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক সর্বোচ্চ অবনতির দিকে গেছে। দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে গড়ে ওঠা সুসম্পর্ক এখন অচলাবস্থায়। বিশেষত রাশিয়ার তেল কেনা নিয়ে মার্কিন কর্মকর্তারা প্রকাশ্যে ভারতের সমালোচনা করেছেন। ভারত পাল্টা অভিযোগ করেছে যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নও রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য করছে, অথচ শুধু ভারতকে নিশানা করছে।
গত আগস্ট মাসে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, ‘যারা আজ আমাদের সমালোচনা করছে, তারা নিজেরাই রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য করছে। জাতীয় স্বার্থে রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যে আমরা বাধ্য, কিন্তু তাঁরা নয়। তা সত্ত্বেও রাশিয়ার সঙ্গে তাঁরা বাণিজ্য করছে।’
.png)

গত ২৮ অক্টোবর পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনায় অচলাবস্থা দেখা দেয়। এর পর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ তৃতীয় এক দেশকে দোষারোপ করেন—যে দেশ আলোচনায় অংশই নেয়নি। দেশটি হলো ভারত।
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির নির্বাচনে প্রথম মুসলিম, প্রথম ভারতীয়-আফ্রিকান বংশোদ্ভূত এবং সবচেয়ে তরুণ মেয়র হয়ে ইতিহাস গড়েছেন ডেমোক্র্যাটপ্রার্থী জোহরান মামদানি। নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর মঙ্গলবার রাতে ব্রুকলিনে সমর্থকদের উদ্দেশে তিনি বিজয় ভাষণ দেন।
২ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার রাতে কুইন্সের অ্যাস্টোরিয়ার ‘মোকা অ্যান্ড কো’ নামের এক ক্যাফেতে বসার জায়গা ছিল না। হালাল রেস্টুরেন্ট ও ইয়েমেনি ক্যাফেতে ঘেরা ওই এলাকায় শত শত মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। মুসলিম ডেমোক্র্যাটিক ক্লাব অব নিউইয়র্ক ও আরও কয়েকটি মুসলিম ও দক্ষিণ এশীয় সংগঠন সেখানে নির্বাচনী ফলাফল দেখার আয়োজন করেছিল।
৭ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্ক সিটির নবনির্বাচিত মেয়র জোহরান মামদানি নানা দিক থেকে অনন্য। তিনি হবেন ১৮৯২ সালের পর শহরের সর্বকনিষ্ঠ মেয়র, প্রথম মুসলিম মেয়র এবং আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া প্রথম ব্যক্তি যিনি এই পদে আসীন হবেন।
৮ ঘণ্টা আগে