স্ট্রিম সংবাদদাতা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণণের দাবিতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) ও বিভিন্ন হল সংসদের নেতারা।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাত ১০টা থেকে শুরু রাত ১২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত সেখানে অবস্থান নেন তাঁরা। এই কর্মসূচিতে রাকসু ও হল সংসদের অর্ধশতাধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
অবস্থান চলাকালে তাঁরা, ‘দফা এক দাবি এক, রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’, ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
এসময় রাকসুর সহ-সভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ‘রেজিস্ট্রার অফিসে রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের সঙ্গে রেজিস্ট্রারের “অপ্রত্যাশিত আচরণ” এবং অফিসের নিত্যদিনের ধীরগতির ব্যাপারে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ রয়েছে। যে কাজ কয়েক দিনে শেষ হওয়ার কথা, তা মাসের পর মাস পড়ে থাকে। তাঁকে রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে বিভাগে ফেরত পাঠানো উচিত। কিন্তু বহু অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রেজিস্ট্রারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।’
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘রেজিস্ট্রার দপ্তর এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তর দুই জায়গাতেই কাজের গতি অত্যন্ত ধীর। আধঘণ্টার কাজ করতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাগে। লাঞ্চ টাইম ২টা হলেও প্রায়ই তাঁরা ৩টার দিকে আসেন। তিনি ক্লাস ও অফিসের কাজ কোনোটাই ঠিকমতো সামলাতে পারছেন না। তাই আমরা তাঁর অপসারণ চাই।’
উল্লেখ্য, গত ৯ নভেম্বর দুপুরে রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার রেজিস্ট্রারের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তাঁকে জানানো হয় ভেতরে একটি সভা চলছে। পরে আম্মার ভেতরে প্রবেশ করলে রেজিস্ট্রার ও তাঁর মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। ওইদিন রাতে ঘটনাটির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। পরের দিনই রাকসুর পক্ষ থেকে রেজিস্ট্রারের পদত্যাগের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণণের দাবিতে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) ও বিভিন্ন হল সংসদের নেতারা।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাত ১০টা থেকে শুরু রাত ১২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত সেখানে অবস্থান নেন তাঁরা। এই কর্মসূচিতে রাকসু ও হল সংসদের অর্ধশতাধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
অবস্থান চলাকালে তাঁরা, ‘দফা এক দাবি এক, রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ’, ‘দিয়েছি তো রক্ত, আরও দেব রক্ত’, ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
এসময় রাকসুর সহ-সভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ‘রেজিস্ট্রার অফিসে রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের সঙ্গে রেজিস্ট্রারের “অপ্রত্যাশিত আচরণ” এবং অফিসের নিত্যদিনের ধীরগতির ব্যাপারে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ রয়েছে। যে কাজ কয়েক দিনে শেষ হওয়ার কথা, তা মাসের পর মাস পড়ে থাকে। তাঁকে রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে বিভাগে ফেরত পাঠানো উচিত। কিন্তু বহু অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রেজিস্ট্রারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।’
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘রেজিস্ট্রার দপ্তর এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তর দুই জায়গাতেই কাজের গতি অত্যন্ত ধীর। আধঘণ্টার কাজ করতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাগে। লাঞ্চ টাইম ২টা হলেও প্রায়ই তাঁরা ৩টার দিকে আসেন। তিনি ক্লাস ও অফিসের কাজ কোনোটাই ঠিকমতো সামলাতে পারছেন না। তাই আমরা তাঁর অপসারণ চাই।’
উল্লেখ্য, গত ৯ নভেম্বর দুপুরে রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার রেজিস্ট্রারের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তাঁকে জানানো হয় ভেতরে একটি সভা চলছে। পরে আম্মার ভেতরে প্রবেশ করলে রেজিস্ট্রার ও তাঁর মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। ওইদিন রাতে ঘটনাটির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। পরের দিনই রাকসুর পক্ষ থেকে রেজিস্ট্রারের পদত্যাগের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেয়।

মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শৃঙ্খলাবিরোধী কাজে যুক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে চাকরি আইন, আচরণ বিধিমালা ও ফৌজদারী আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষকরা তাদের কর্মবিরতি সাময়িকভাবে স্থগিত করেছেন। ফলে বুধবার (৩ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হবে বার্ষিক পরীক্ষা। শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় নিয়ে মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাতে বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি কর্মসূচি স্থগিতের ঘোষণা দেয়।
২১ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি কয়েক দফা ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে সশরীরে পাঠদানের পরিবর্তে আগামীকাল রোববার (৩০ নভেম্বর) থেকে অনলাইনে ক্লাস চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্তৃপক্ষ।
৪ দিন আগে
পুলিশ লাঠিপেটা, সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান ব্যবহার করে ৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার তারিখ পেছানো দাবির আন্দোলন ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে।
৮ দিন আগে