.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

শিশুখাদ্য আমদানিতে ঋণপত্র (এলসি) খোলার সময় শতভাগ নগদ মার্জিন রাখার বাধ্যবাধকতা তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে অত্যাবশ্যকীয় হিসেবে বিবেচিত এ ধরণের পণ্য আমদানিতে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার নির্ধারিত হবে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, এর আগে চলতি বছরের ৫ সেপ্টেম্বর জারি করা এক সার্কুলারে ‘নন-সিরিয়াল ফুড’ বা অশস্যজাতীয় খাদ্যপণ্য এবং প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও পানীয় আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলার ক্ষেত্রে শতভাগ নগদ মার্জিন সংরক্ষণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরে এসেছে, কোনো কোনো ব্যাংক অত্যাবশ্যকীয় শিশুখাদ্যসহ ওই সার্কুলারে উল্লিখিত পণ্য আমদানিতেও আমদানিকারকদের ওপর শতভাগ মার্জিন সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা আরোপ করছে।
এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ব্যাংক স্পষ্ট করে জানিয়েছে, অত্যাবশ্যকীয় শিশুখাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে শতভাগ নগদ মার্জিনের বাধ্যবাধকতা প্রযোজ্য হবে না। এখন থেকে শিশুখাদ্য আমদানির ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার নির্ধারিত হবে।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার প্রেক্ষাপটে দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনাকে আরও সুসংহত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক এর আগে বিলাসবহুল ও অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে শতভাগ মার্জিনের শর্ত আরোপ করেছিল। শিশুখাদ্যকে সেই তালিকা থেকে বাদ দেওয়ায় আমদানিকারকদের ওপর চাপ কমবে এবং বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
২০২২ সাল থেকে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট ও ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়ায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন সময়ে আমদানি নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এর অংশ হিসেবে বিভিন্ন পণ্যের আমদানিতে ৭৫ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত নগদ মার্জিনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়। মূলত বিলাসবহুল ও কম প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করাই ছিল এর প্রধান লক্ষ্য।
তবে ‘অশস্যজাতীয় খাদ্যপণ্য’ ক্যাটাগরির আওতায় শিশুখাদ্য, চকলেট, জুস, বিস্কুটের মতো পণ্যও শতভাগ মার্জিনের আওতায় চলে আসে। শতভাগ মার্জিনের অর্থ হলো, কোনো পণ্য আমদানির জন্য এলসি খোলার সময়ই মোট মূল্যের পুরো টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হতো। এই নিয়মের কারণে আমদানিকারকদের বিপুল পরিমাণ কার্যকরী মূলধন বা ক্যাপিটাল ব্যাংকে আটকে যেত।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও আমদানিকারকদের সূত্র অনুযায়ী, দেশে প্রতিবছর প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার কোটি টাকার গুঁড়া দুধসহ অন্যান্য শিশুখাদ্য আমদানি হয়।

শিশুখাদ্য আমদানিতে ঋণপত্র (এলসি) খোলার সময় শতভাগ নগদ মার্জিন রাখার বাধ্যবাধকতা তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে অত্যাবশ্যকীয় হিসেবে বিবেচিত এ ধরণের পণ্য আমদানিতে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার নির্ধারিত হবে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, এর আগে চলতি বছরের ৫ সেপ্টেম্বর জারি করা এক সার্কুলারে ‘নন-সিরিয়াল ফুড’ বা অশস্যজাতীয় খাদ্যপণ্য এবং প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও পানীয় আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলার ক্ষেত্রে শতভাগ নগদ মার্জিন সংরক্ষণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরে এসেছে, কোনো কোনো ব্যাংক অত্যাবশ্যকীয় শিশুখাদ্যসহ ওই সার্কুলারে উল্লিখিত পণ্য আমদানিতেও আমদানিকারকদের ওপর শতভাগ মার্জিন সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা আরোপ করছে।
এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ব্যাংক স্পষ্ট করে জানিয়েছে, অত্যাবশ্যকীয় শিশুখাদ্য আমদানির ক্ষেত্রে শতভাগ নগদ মার্জিনের বাধ্যবাধকতা প্রযোজ্য হবে না। এখন থেকে শিশুখাদ্য আমদানির ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিনের হার নির্ধারিত হবে।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার প্রেক্ষাপটে দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থাপনাকে আরও সুসংহত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক এর আগে বিলাসবহুল ও অপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে শতভাগ মার্জিনের শর্ত আরোপ করেছিল। শিশুখাদ্যকে সেই তালিকা থেকে বাদ দেওয়ায় আমদানিকারকদের ওপর চাপ কমবে এবং বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
২০২২ সাল থেকে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট ও ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়ায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন সময়ে আমদানি নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এর অংশ হিসেবে বিভিন্ন পণ্যের আমদানিতে ৭৫ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত নগদ মার্জিনের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়। মূলত বিলাসবহুল ও কম প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করাই ছিল এর প্রধান লক্ষ্য।
তবে ‘অশস্যজাতীয় খাদ্যপণ্য’ ক্যাটাগরির আওতায় শিশুখাদ্য, চকলেট, জুস, বিস্কুটের মতো পণ্যও শতভাগ মার্জিনের আওতায় চলে আসে। শতভাগ মার্জিনের অর্থ হলো, কোনো পণ্য আমদানির জন্য এলসি খোলার সময়ই মোট মূল্যের পুরো টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হতো। এই নিয়মের কারণে আমদানিকারকদের বিপুল পরিমাণ কার্যকরী মূলধন বা ক্যাপিটাল ব্যাংকে আটকে যেত।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও আমদানিকারকদের সূত্র অনুযায়ী, দেশে প্রতিবছর প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার কোটি টাকার গুঁড়া দুধসহ অন্যান্য শিশুখাদ্য আমদানি হয়।
.png)

প্রবাসী বাংলাদেশি করদাতাদের জন্য আরও সহজ ও সুবিধাজনক ব্যবস্থা চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এখন তারা সরাসরি ব্যক্তিগত ই-মেইলে ‘ওয়ান-টাইম পাসওয়ার্ড’ (ওটিপি) পেয়ে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারবেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশে ট্রেন সেবা থেকে ক্ষতি কমে এলেও এখনো পুরোপুরি লাভজনক হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী শেখ মঈনুদ্দিন।
১ দিন আগে
দেশে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে খাদ্য মূল্যস্ফীতির প্রবণতা কিছুটা কমেছে। একই সময়ে বেড়েছে ব্যাংক আমানত প্রবৃদ্ধি। পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সর্বশেষ অর্থনৈতিক হালনাগাদ ও পূর্বাভাস প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
২ দিন আগে
২০২৬ শিক্ষাবর্ষের মাধ্যমিক (বাংলা ও ইংরেজি ভার্সন), দাখিল ও কারিগরির ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বিতরণের জন্য পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ, বাঁধাই ও সরবরাহের ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। ২৯৮টি প্রতিষ্ঠান এ কাজ পেয়েছে।
২ দিন আগে