স্ট্রিম প্রতিবেদক
শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি দল। সাক্ষাতে দলটিকে শ্রম আইন সংশোধন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য অবগত করা হয়।
আজ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের সদস্য অ্যাসিস্ট্যান্ট ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ (দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া) ব্রেন্ডান লিঞ্চ এবং অফিস ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ ডিরেক্টর (দক্ষিণ এশিয়া) ইমিলি অ্যাসবি উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাতে দুই পক্ষের মধ্যে বাংলাদেশের শ্রম খাতের উন্নয়ন, ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) সহজীকরণ, শ্রম অধিকারে যুক্তরাষ্ট্রের ১১ দফা বাস্তবায়ন এবং বাণিজ্যিক সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘শ্রম আইন ২০০৬ সংশোধনে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-এর রোডম্যাপ, শ্রম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও ইউরোপীয় অ্যাকশন প্ল্যানের অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা আন্তর্জাতিক শ্রমমান নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
তিনি জানান, বাংলাদেশ শিশুশ্রম বন্ধে আইএলও কনভেনশন ১৩৮ ও ১৮২ অনুস্বাক্ষর করেছে। পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইএলও কনভেনশন ১৫৫, ১৮৭ এবং কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি বন্ধে কনভেনশন ১৯০ অনুস্বাক্ষর করা হবে। এই তিনটি কনভেনশন অনুস্বাক্ষর হলে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে আইএলও-এর ১০টি ফান্ডামেন্টাল কনভেনশন অনুস্বাক্ষরকারী দেশ হবে।
ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধনের বিষয়ে ড. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘নিবন্ধনের জন্য ন্যূনতম আবেদনকারীর সংখ্যা শতকরা হারের পরিবর্তে সংখ্যাভিত্তিক নির্ধারিত হবে। পাশাপাশি শ্রমিকদের ব্ল্যাকলিস্টিং নিষিদ্ধ করা হবে এবং লঙ্ঘন করলে শাস্তির বিধান থাকবে।’
শ্রমিক অধিকার রক্ষা, শোভন কর্মপরিবেশ এবং পেশাগত স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের উদ্যোগের বিষয়গুলোও শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা তুলে ধরেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ক্রেতা ব্র্যান্ডগুলোর কাছে বাংলাদেশি পণ্যের ন্যায্যমূল্য (ফেয়ার প্রাইস) নিশ্চিত করার অনুরোধ জানান।
ব্রেন্ডান লিঞ্চ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও শ্রম খাতের অগ্রগতি প্রশংসা করেন এবং আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী শ্রম আইন সংশোধনের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। উভয়পক্ষই শ্রম খাতে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও বাড়ানো এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগের নতুন সুযোগ বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সাক্ষাতে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অমল কৃষ্ণ মণ্ডল, মো. হুমায়ুন কবীরসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন এবং শ্রম বিষয়ক অ্যাটাশে লিনা খান উপস্থিত ছিলেন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি দল। সাক্ষাতে দলটিকে শ্রম আইন সংশোধন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য অবগত করা হয়।
আজ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের সদস্য অ্যাসিস্ট্যান্ট ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ (দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া) ব্রেন্ডান লিঞ্চ এবং অফিস ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ ডিরেক্টর (দক্ষিণ এশিয়া) ইমিলি অ্যাসবি উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাতে দুই পক্ষের মধ্যে বাংলাদেশের শ্রম খাতের উন্নয়ন, ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) সহজীকরণ, শ্রম অধিকারে যুক্তরাষ্ট্রের ১১ দফা বাস্তবায়ন এবং বাণিজ্যিক সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘শ্রম আইন ২০০৬ সংশোধনে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)-এর রোডম্যাপ, শ্রম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও ইউরোপীয় অ্যাকশন প্ল্যানের অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা আন্তর্জাতিক শ্রমমান নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
তিনি জানান, বাংলাদেশ শিশুশ্রম বন্ধে আইএলও কনভেনশন ১৩৮ ও ১৮২ অনুস্বাক্ষর করেছে। পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইএলও কনভেনশন ১৫৫, ১৮৭ এবং কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি বন্ধে কনভেনশন ১৯০ অনুস্বাক্ষর করা হবে। এই তিনটি কনভেনশন অনুস্বাক্ষর হলে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে আইএলও-এর ১০টি ফান্ডামেন্টাল কনভেনশন অনুস্বাক্ষরকারী দেশ হবে।
ট্রেড ইউনিয়ন নিবন্ধনের বিষয়ে ড. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘নিবন্ধনের জন্য ন্যূনতম আবেদনকারীর সংখ্যা শতকরা হারের পরিবর্তে সংখ্যাভিত্তিক নির্ধারিত হবে। পাশাপাশি শ্রমিকদের ব্ল্যাকলিস্টিং নিষিদ্ধ করা হবে এবং লঙ্ঘন করলে শাস্তির বিধান থাকবে।’
শ্রমিক অধিকার রক্ষা, শোভন কর্মপরিবেশ এবং পেশাগত স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের উদ্যোগের বিষয়গুলোও শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা তুলে ধরেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ক্রেতা ব্র্যান্ডগুলোর কাছে বাংলাদেশি পণ্যের ন্যায্যমূল্য (ফেয়ার প্রাইস) নিশ্চিত করার অনুরোধ জানান।
ব্রেন্ডান লিঞ্চ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও শ্রম খাতের অগ্রগতি প্রশংসা করেন এবং আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী শ্রম আইন সংশোধনের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। উভয়পক্ষই শ্রম খাতে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও বাড়ানো এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগের নতুন সুযোগ বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সাক্ষাতে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অমল কৃষ্ণ মণ্ডল, মো. হুমায়ুন কবীরসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন এবং শ্রম বিষয়ক অ্যাটাশে লিনা খান উপস্থিত ছিলেন।
বাণিজ্য সক্ষমতা বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লো।
২ ঘণ্টা আগেবাণিজ্য ঘাটতি কমার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত অতিরিক্ত শুল্ক আরও কমানো হতে পারে বলে আশ্বাস দিয়েছে সফররত মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি দল। আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে মার্কিন সহকারী বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডেন লিঞ্চের নেতৃত্বে আসা প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা
১ দিন আগেআয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া আরও সহজ ও স্বয়ংক্রিয় করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নতুন সফটওয়্যার ট্যাক্স রিপ্রেজেনটেটিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (টিআরএমএস) চালু করেছে।
১ দিন আগেমিরপুরের মাটিকাটা কাঁচাবাজারে দেখা হলো হাফিজুর রহমানের সঙ্গে। তিনি এই বাজারে প্রায় ২৫ বছর ধরে মালামাল বহনের কাজ করেন। প্রতিদিন তাঁর আয় গড়ে ৫০০ টাকা। কিন্তু অন্যের বাজার বহন করলেও নিজের বাজার করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় তাঁকে।
৩ দিন আগে