
.png)

প্রতিদিনকার লড়াইয়ে নারীদের অনুপ্রাণিত করে যাচ্ছেন রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। ১৯০৫ সালে ‘দ্য ইন্ডিয়ান লেডিজ ম্যাগাজিন’-এ প্রকাশিত সুলতানা’স ড্রিম আজকের নারীর জন্যও অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে আছে। হিমালয় জয় করবার বাসনায় নারীদের মনে শক্তির সঞ্চার করছে।

নারী অগ্রযাত্রার অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার জন্ম এলাকায় বহন করছে সংগ্রামী নারীদের অদম্য সংগ্রামের গল্প। রংপুরের মিঠাপুকুরে বহু নারী উদ্যোক্তা নিজেদের শক্তিতে দাঁড়িয়ে বদলে দিচ্ছেন জীবনের গতিপথ। সামাজিক বাধা, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা ও পারিবারিক প্রতিকূলতাও তাঁদের আটকে রাখতে পারেনি।

ক্লাস সেভেনে পড়ার সময় আমি ‘অবরোধবাসিনী’ বইটি পড়ি। ‘নারীবাদ’ কী জিনিস, সেটা না জানলেও ‘অবিচার’ কাকে বলে তা আমি ঠিকই বুঝেছিলাম। আমার লেখাপড়া শেখার সুযোগ ছিল। অন্য অনেক মেয়ের চাইতে তুলনামূলকভাবে আমি ভালো অবস্থায় ছিলাম। সব ধরনের নিরাপত্তাও ছিল। তবুও এমন অজস্র কাজ ছিল যা আমার ‘করা উচিত নয়’, ‘বলা উচিত নয়’

আজ ৯ ডিসেম্বর রোকেয়া দিবস। নারীশিক্ষা, নারী অধিকার, মানবাধিকার ও নারী জাগরণে অগ্রদূত রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের ১৪৫তম জন্ম ও ৯৩তম মৃত্যুবার্ষিকী। আজ রোকেয়া বেঁচে থাকলে কী করতেন বা বলতেন?