.png)

রাজধানীর পুরান ঢাকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসেন হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে উঠে এসেছে তার কথিত প্রেমিকা ও ছাত্রী বারজিস সাবনাম বর্ষার নাম। পুলিশ বলছে, বর্ষার পরিকল্পনায় তার প্রথম প্রেমিক মাহির রহমান এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটায়।

বগুড়ার মেয়ে তামান্না তাসনিম। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সূত্রে তাঁর ঢাকায় আসা। থাকার জন্য বাসা খুঁজছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে। অনেক খোঁজাখুজির পর পছন্দসই বাসা পেলেন। কিন্তু শর্ত জুড়ে দেওয়া হলো—‘শুধু ফ্যামিলি’। প্রায় একই দশা নোমান হাসানের। গত মাসেই একটি ব্যাংকে চাকরি পেয়েছেন। অফিস মতিঝিলে।

প্রতিটি মণ্ডপে মূর্তি তৈরির কাজ প্রায় শেষ। শিল্পীরা রাত জেগে প্রতিমায় রঙের শেষ ছোঁয়া দিচ্ছেন। মাটির গায়ে তুলির আঁচড়ে ফুটে উঠছে দেবী দুর্গা, মহিষাসুর বধের মহিমা। মণ্ডপসজ্জার জন্য ঝলমলে আলো, কাপড়, ফুল আর নানা রঙের সাজসজ্জা নিয়ে ব্যস্ত আয়োজন কমিটিগুলোও।

বাবুবাজার সেতুর একপাশে রয়েছে জনাকীর্ণ পুরান ঢাকা আর অন্যপাশে ব্যস্ততম শিল্প এলাকা কেরানীগঞ্জ। গত কয়েক দশকে কেরানীগঞ্জে গড়ে উঠেছে ডক ইয়ার্ড, পোশাকসহ বিভিন্ন কারখানা। ফলে এই এলাকায় ২৪ ঘণ্টাই থাকে মানুষের যাতায়াত।

ভোর থেকেই ঢাকার আকাশে উলুধ্বনি আর শাঁখের আওয়াজে শুরু হয় শুভ জন্মাষ্টমীর উৎসব। রঙিন শোভাযাত্রা, ভক্তদের ঢল ও ঢাকেশ্বরী মন্দিরে পুজা-অর্চনায় মুখর ছিল পুরান ঢাকা। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি ঘিরে ভক্তি, আনন্দ আর সম্প্রীতির আবহে মিলেমিশে ছিল আবেগ, স্মৃতি ও সামাজিক একতার আহ্বান।

আফিমের দোকান
ঢাকায় একসময় আফিম থেকে তৈরি নেশাদ্রব্যের ব্যাপক প্রচলন ছিল। ফেসবুকে পুরান ঢাকার একটি আফিমের দোকানের ছবি মাঝেমধ্যে চোখে পড়ে। দোকানের সাইনবোর্ডে লেখা, 'আফিমের দোকান'। চার শ বছরের ঐহিত্যবাহী শহর ঢাকায় প্রথম কাদের হাত ধরে এসেছিল আফিম নামের নেশাদ্রব্য? কোন স্বার্থে কারা এর বিস্তার ঘটালেন?

অগ্নিস্নান করে বৈশাখ এসেছে। রাজধানীজুড়ে গতকাল ছিল বৈশাখবরণের নানা আয়োজন। পুরান ঢাকায়ও উদযাপনের কমতি ছিল না। নতুন ঢাকা আর পুরান ঢাকার বৈশাখ উদযাপনের মধ্যে অনেক আগ থেকেই ফারাক রয়েছে। কী সেই পার্থক্য? জানাচ্ছেন শতাব্দীকা ঊর্মি নতুন ঢাকার বৈশাখের তুলনায় পুরান ঢাকায় বৈশাখ আসে একটু ভিন্ন সুরে। নতুন ঢাকার

বুড়িগঙ্গার তীরে দাঁড়িয়ে থাকা পুরান ঢাকার লালকুঠি, যেটি মূলত নর্থব্রুক হল নামে পরিচিত, আজও ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে আছে। ১৮৭৪ সালে ভারতের তৎকালীন গভর্নর জেনারেল জর্জ ব্যারিং নর্থব্রুকের ঢাকা সফরকে কেন্দ্র করে এই টাউন হলটির নির্মাণ শুরু হয়। ১৮৮০ সালে জর্জ ব্যরিং নর্থব্রুক এ ভবন উদ্বোধন করেন।