গত ২২ এপ্রিল পর্যটকদের ওপর সন্ত্রাসীদের হামলার পর এক আতঙ্কের জনপদে পরিণত হয়েছে ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর। ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতের জেরে সেখানে অনেকেই হয়েছেন বাস্তুচ্যুত।
ঘোষণা দিয়েও হয়নি যুদ্ধবিরত
৭ মে শুরু হওয়া ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ এবং তার জবাবে ১০ মে পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনইয়ান-উল-মারসুস’ দক্ষিণ এশিয়ার দুই পরমাণু শক্তিধর প্রতিবেশীকে নিয়ে এসেছে দীর্ঘমেয়াদী সংঘাতের দ্বারপ্রান্তে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারতের আক্রমণের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযানের ঘোষণা দিয়েছে। এই অভিযানের নাম রাখা হয়েছে ‘অপারেশন বুনইয়ান–উন–মারসুস’। উর্দু অভিধান ‘রেখতা’র মতে, আরবি এই শব্দটির অর্থ হলো ‘সুদৃঢ় ভিত্তি’। কোরআনের ৬১ নম্বর সুরা আস-সফ-এর ৪ নম্বর আয়াত এটি।
িকাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের সামরিক উত্তেজনার রক্তাক্ত ফল ভোগ করছে সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে শিশুরা। গোলাবর্ষণে একের পর এক প্রাণ ঝরেছে, কোল খালি হচ্ছে মায়েদের। এই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সীমান্তবর্তী মানুষের অসহায়তা, রাষ্ট্রের ব্যর্থতা ও যুদ্ধের নিষ্ঠুর বাস্তবতা। এ বিষয়ে আল জাজিরার প্রতিবেদন অবলম্
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা কেন্দ্র করে পাক-ভারত যুদ্ধের ফলাফল নিয়ে অনেক ধরণের সমীকরণ কিংবা উদ্বেগ থাকলেও একটি বিষয়ে সবপক্ষই মোটামুটি একমত। তা হলো, রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের মতো পাক-ভারত যুদ্ধে কেউই অন্য দেশের ভূমি দখলের চেষ্টা করছে না। তাহলে প্রশ্ন হলো, চির প্রতিদ্বন্দ্বী ও প্রতিবেশী এই দুই
দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে পানি এখন কূটনৈতিক টানাপড়েনের কেন্দ্রবিন্দু। ভাসানীর ফারাক্কা লং মার্চের প্রায় ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও পানির ন্যায্য হিস্যা আজও প্রশ্নবিদ্ধ। ভারতের সিন্ধু চুক্তি স্থগিতের সিদ্ধান্তের প্রভাব কি কেবল পাকিস্তানের ওপর পড়বে, নাকি বাংলাদেশও শঙ্কার ভেতর রয়েছে? লিখেছেন রাতুল আল
পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে পাকিস্তানের কাছে ১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা এবং স্বাধীনতা-পূর্ববর্তী পাওনা অর্থ দাবি করা হলেও পাকিস্তানের আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তিতে এই বিষয়ের কোন উল্লেখ নেই।গত বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১৯৭১ সালের গণহত্যার জন্য পাকিস্তান