
.png)

সেদিনও বিকেলটা কেটে যাচ্ছিল টিকটকের অতল গহ্বরে। জানেন তো, ওই যে যখন স্ক্রল করতে করতে দুনিয়ার আর কোনো হুঁশ থাকে না, মগজটা যেন অন্য কারও কাছে বন্ধক রাখা। ঠিক তখনই চোখে পড়ল একটা ভিডিও। ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার শহরের কোনো এক বিল্ডিংয়ের ভেতরের দৃশ্য।

টিকটক ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হয়েছে নতুন কোনো রাজনৈতিক খেলা?—অনেকের মনে এই প্রশ্ন। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সই করা সাম্প্রতিক নির্বাহী আদেশে অ্যাপটির মার্কিন কার্যক্রম তাঁর ঘনিষ্ঠ ধনকুবের মিত্রদের হাতে চলে যাওয়ার পথ সুগম হয়েছে। এতে সামনে আসছে রুপার্ট মারডক ও ল্যারি এলিসনের মতো প্রভাবশালীর নাম।

টিকটক হইল এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারের প্ল্যাটফর্ম। সোশ্যাল মিডিয়ার এই ভার্শনটা এমন যে আপনি দুইটা ট্যাপ দিলেই একটা ভিডিও বানায়া আপলোড করতে পারবেন। ক্যামেরা, এডিটিং, মিউজিক, ট্রেন্ডি সাউন্ড সব এক জায়গায়।

ফেসবুক আর নেই আগের ফেসবুক। সে যেন এখন টিকটকের এক নতুন সংস্করণ। একসময় ফেসবুকের নিউজফিডজুড়ে থাকত শুধু বন্ধুদের সুন্দর কিছু মুহূর্তের ছবি, ছুটির দিনের গল্প কিংবা নানা রকম অনুভূতির গল্প। আমরা কাজের ফাঁকে সময় পেলেই স্ক্রল করতাম কিছুক্ষণ।