
.png)

মুক্তিযুদ্ধের একজন কিংবদন্তী সেক্টর কমান্ডার হয়েও ১৯৭৬ সালের ২১ জুলাই সামরিক আদালতে ফাঁসিতে ঝুলতে হয়েছিল তাঁকে। তিনি কর্নেল তাহের। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নিঃসঙ্কচিত্তের বীর, বিপ্লবী ও ট্র্যাজিক হিরো।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নাটকীয় ও ঘটনাবহুল দিন। ৩ নভেম্বর ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ অভ্যুত্থান ঘটিয়ে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী করেন। তার মাত্র চার দিন পর ৭ নভেম্বর কর্নেল আবু তাহেরের নেতৃত্বে সেনা সদস্য ও জনতার এক অভ্যুত্থান ঘটে।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গতিপথ নির্ধারণী দিন। এ দিন সিপাহী-জনতার বিপ্লব বা অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন। সেই সময়ে ৮ নভেম্বরের সংবাদপত্রের সব খবর ছিল তাঁকে ঘিরেই।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৭৫ সাল আলোচিত, ঘটনাবহুল ও অস্থির একটি বছর। একদলীয় বাকশাল গঠনের মধ্য দিয়ে ওই বছরের প্রথম দিকে অন্য সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক কর্মকর্তার নেতৃত্বে সংঘটিত হয় একটি রক্তাক্ত সেনা-অভ্যুত্থান। এতে শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গতিপথ নির্ধারণী দিন। এ দিন সিপাহী-জনতার বিপ্লব বা অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন, নিহত হন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফ। ঘটনাপ্রবাহের অন্যতম নায়ক কর্নেল আবু তাহেরের জন্য অপেক্ষা করছিল এক করুণ পরিণতি।

৭ নভেম্বরের তাৎপর্য বুঝতে হলে এর পূর্ববর্তী ঘটনাবলি অনুধাবন করা জরুরি। ১৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর জাতি এক চরম অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে। এর মধ্যেই ৩ নভেম্বর সংঘটিত হয় একটি পাল্টা অভ্যুত্থান, যার নেতৃত্বে ছিলেন ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ।

নির্বাচন যাতে সঠিক সময়ে হতে না পারে—দেশের কোনো কোনো রাজনৈতিক দল সেই চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করেছেন দলটির চেয়ারপারসন ও জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী খালেদা জিয়া। পরে সেখানে গাড়িতে বসেই স্বামীর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ, দোয়া ও মোনাজাত করেন তিনি।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যে সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাদৃশ্য পেয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘জনগণের ও ছাত্রদের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ থেকে আমরা মুক্ত হতে পেরেছি। এখন যে চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে রয়েছে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন। সেই নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করার ব্যাপারে সহযোগিতা করতে হবে।’

১৯৭৫ সালের ১১ নভেম্বর বেতার ও টেলিভিশন ভাষণে জিয়াউর রহমান বলেছিলেন, ‘আমি একজন সৈনিক।’ ১৯৭৬ সালের মে মাসে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক জনসভায় তিনি বলেছিলেন, ‘আমি একজন শ্রমিক।’ ১৯৭৭ সালের ২২ মে ‘আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে’ জিয়া ঘোষণা করেন ১৯ দফা কর্মসূচি।

৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে দলটিকে। জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত দলটি অন্তর্ভূক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠনে মধ্যপন্থার রাজনীতি থেকে কখনো সরে আসেনি। তিনবার ক্ষমতায় আসা দলটি এরশাদের স্বৈরশাসন আর হাসিনার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ মোকাবিলা করেছে জনগণকে পাশে নিয়ে।

পোস্টে বলা হয়, ৩১ আগস্ট দুপুর দুইটায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিএনপি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ও তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা হবে। এতে দলের জ্যেষ্ঠ নেতাসহ দেশের বরেণ্য বুদ্ধিজীবীরা অংশ নেবেন।

বগুড়ায় দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সবচেয়ে বড় খ্যাতি ছিল—তিনি দুর্নীতিগ্রস্থ ছিলেন না। দুর্নীতিকে প্রশ্রয়ও দিতেন না। যারা বগুড়ার সন্তান, যারা বগুড়ায় চাকরি করেন তারাও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিবেন না।’

সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেওয়া খাল খনন কর্মসূচি ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।সোমবার (৪ আগস্ট) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটে জাতীয়তাবাদী যুবদল আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।

বাংলাদেশের এক ক্রান্তিময় সময়ে জিয়াউর রহমানের উত্থান। তিনি যখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, সে সময় ১৯৭৮ সালের ৩০ মে সেনাবাহিনীর কতিপয় ষড়যন্ত্রীর হাতে তিনি প্রাণ হারান। কেমন ছিল তাঁর জীবনের শেষ ঘণ্টাগুলো? আজ তাঁর শাহাদাত বার্ষিকীতে সেই ঘটনা জানাচ্ছেন সৈকত আমীন ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি হিসেবে জিয়াউর রহমান ক্ষমত