
.png)

১৯৬৭ সালের ৮ই অক্টোবর বলিভিয়ার সেনাবাহিনীর হাতে তিনি বন্দী হন। পরদিন, ৯ই অক্টোবর, মাত্র ৩৯ বছর বয়সে তাঁকে হত্যা করা হয়। তাঁর মৃত্যু সত্ত্বেও, চে গুয়েভারা আজও বিশ্বজুড়ে শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে বিভোর তরুণদের কাছে প্রতিরোধের এবং আদর্শের এক অমর প্রতীক হিসেবে বিরাজ করছেন।

একটা ছবি বড়জোর কিই-বা করতে পারে? একটা ছবি হয়তো অনেক কিছুই করতে পারে। কিন্তু কেউই হয়তো বলবেন না, একটি ছবি পুঁজিবাদ বিরোধী শহীদকে বানিয়ে দিতে পারে পুঁজি বাজারের ফ্যাশন আইকন।

আজ চে গুয়েভারার মৃত্যুদিন
পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কিছু মানুষ আছেন, যাঁদের মৃত্যু তাঁদের অস্তিত্বকে মুছে দেয় না, বরং আরও জীবন্ত করে তোলে, আরও প্রেরণার উৎসে পরিণত করে। চে গুয়েভারা ঠিক তেমনই এক নাম।